চট্টগ্রামেও বেশি দর্শক বরিশালের, যে কারণ জানাল দলটি
Published: 19th, January 2025 GMT
বিপিএলের চট্টগ্রাম পর্বে দুই ম্যাচেই জিতেছে ফরচুন বরিশাল। পয়েন্ট টেবিলে দুইয়ে উঠেছে তামিম ইকবালের দল। রোববার স্বাগতিক দল চট্টগ্রাম কিংসকে হারিয়েছে বরিশাল। মাঠে চট্টগ্রামের চেয়েও যেন বেশি দর্শক ছিল বরিশালের। এমনকি বিপিএলের ঢাকা এবং সিলেট পর্বেও নিজেদের অনেক দর্শক পেয়েছে গত আসরের চ্যাম্পিয়নরা।
বিষয়টি নিয়ে ম্যাচ পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে ফরচুন বরিশালের ডানহাতি পেসার রিপন মন্ডল জানান, তাদের দলে অনেক তারকা ক্রিকেটার আছেন। যাদের খেলা দেখে অনেকে বড় হয়েছেন। যে কারণে তাদের খেলা দেখতে ও সমর্থন দিতে মাঠে আসছেন দর্শকরা।
বল হাতে তিন উইকেট নেওয়া রিপন মন্ডল বলেন, ‘চাপ অনুভব হয়নি। সাধারণত হোম টিম সুবিধা পায়, নিজেদের দর্শক থাকে। তবে আমাদেরও অনেক দর্শকও ছিল। আমার তো মনে হয় আমাদের দর্শক বেশি ছিল।’
বরিশালের দর্শক বেশি হওয়ার কারণ ব্যাখ্যা করে ডানহাতি এই তরুণ পেসার বলেন, ‘আমাদের দলে অনেক তারকা ক্রিকেটার আছেন। যাদের খেলা দেখে অনেকে বড় হয়েছে। তামিম ভাই, মুশফিক ভাই, রিয়াদ ভাই খেলছেন। আমার মনে হয় তাদের জন্য আমাদের এতো দর্শক।’
বিপিএলের ঢাকা ও সিলেট পর্বে বেঞ্চে বসিয়ে রাখা হয় বরিশালের টপ অর্ডার ইংলিশ ব্যাটার ডেভিড মালানকে। সুযোগ পেয়েই ব্যাক টু ব্যাক ফিফটি করা মালান সম্পর্কে রিপন জানান, মালানকে দল থেকে পরিষ্কার বার্তা দেওয়া হয়েছিল, ‘মালান টি-২০’র এক নম্বর ব্যাটার ছিলেন। দলের সমন্বয়নের কারণে শুরুতে তিনি খেলেননি। তবে তাকে পরিষ্কার বার্তা দেওয়া হয়েছিল। উনারা বড় খেলোয়াড়, জানেন কীভাবে পারফর্ম করতে হয়। সুযোগ পেলে সেরাটা দিতে কীভাবে দিতে হয়।’
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ব প এল ত ম ম ইকব ল
এছাড়াও পড়ুন:
বজ্রপাতে প্রাণ গেল মাদ্রাসার শিক্ষকের
নেত্রকোনার কলমাকান্দা উপজেলায় বজ্রপাতে দিদারুল হক নামে এক মাদ্রাসার শিক্ষকের মৃত্যু হয়েছে। রোববার রাত সাড়ে ১০টায় উপজেলার খারনৈ ইউনিয়নের হাফসা রা: আনহু মহিলা মাদ্রাসা ও আন নূর ইসলামী একাডেমির সামনে এ ঘটনা ঘটে।
সোমবার সকালে সমকালকে এই তথ্য নিশ্চিত করেন কলমাকান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ ফিরোজ হোসেন।
নিহত দিদারুল ইসলাম উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের ধুনন্দ গ্রামে মধ্যপাড়ার নুরুল ইসলামের ছেলে। তিনি খারনৈ এলাকার হাফসা রা: আনহু মহিলা মাদ্রাসা ও আন নূর ইসলামী একাডেমির শিক্ষক ছিলেন।
খারনৈ ইউপি চেয়ারম্যান মো. ওবায়দুল হক জানান, রোববার রাত সাড়ে দশটার দিকে বৃষ্টি ও বজ্রপাত শুরু হয়। এসময় শিক্ষক দিদারুল হক বাইরে থেকে মাদ্রাসায় যাচ্ছিলেন। তখন বিকট শব্দ একটি বজ্রপাতের শব্দ শুনতে পায় স্থানীয়রা। পরে মাদ্রাসার মাঠে গিয়ে দিদারুল হকের নিথর দেহ পড়ে থাকতে দেখেন তারা। পরে স্থানীয় পল্লী চিকিৎসক এসে তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ বিষয়ে কলমাকান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ ফিরোজ হোসেন বলেন ,বজ্রপাতে দিদারুল হক নামে একজন মাদ্রাসার শিক্ষকের মৃত্যু হয়। স্থানীয়ভাবে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়। পরে আইনি প্রক্রিয়া শেষে নিহতের মরদেহ রাতেই তার স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।