টাঙ্গাইল জেলার করটিয়ায় করটিয়া ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনের ২০২৪-২৭ মেয়াদে তিন বছরের জন্য কার্যনির্বাহী কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠান ও দুস্থ ও এতিমদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়েছে।

রবিবার (১৯ জানুয়ারি) বিকেলে টাঙ্গাইল জেলার করটিয়ায় কার্যনির্বাহী কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠান হয় এবং ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে দুস্থ ও এতিমদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়।

বোরহানুল উলুম হায়দার আলী মফিজিয়া ফোরকানিয়া হাফিজিয়া মাদ্রাসা ও এতিমখানার পরিচালক ছাইফুল্লাহ কাতেয়ীর সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন টাঙ্গাইল সদর উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা ইব্রাহীম, ব্যবসায়ী জিন্নাহ মিয়া, এক্সিম ব্যাংক টাঙ্গাইল  শাখার এসএভিপি ও শাখা ব্যবস্থাপক মোশাররফ হোসেন এবং করটিয়া সা'দত বাজার কল্যাণ সমিতির সভাপতি ইউসুফ আলী।

আরো পড়ুন:

গাইবান্ধা হাসপাতালের ডায়রিয়া ওয়ার্ড
‘একজন মানুষ কয়জনকে সামাল দিতে পারি’ 

শীতকালীন সবজিতে ধামরাইয়ের কৃষকদের মুখে হাসি

করটিয়া ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনের সভাপতি মো.

কবির হোসেন, সহ-সভাপতি মো. আলী হোসেন, সাধারণ সম্পাদক মো. রনি খান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নাসিরউদ্দিনসহ অন্যান্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

পরে করটিয়া ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনের অফিস উদ্বোধন করা হয়।

ঢাকা/এএএম/এসবি

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

ইউক্রেনে জেলেনস্কির বিকল্প নেতা খুঁজছে যুক্তরাষ্ট্র!

ইউক্রেনে শান্তিচুক্তির জন্য দেশটির প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির পদত্যাগ করা লাগতে পারে বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা মাইক ওয়ালৎস। তিনি বলেছেন, ‘ইউক্রেনের একজন নেতা প্রয়োজন, তিনি আমাদের সঙ্গে কাজ করতে পারবেন। তিনি শেষ পর্যন্ত রাশিয়ার সঙ্গে কাজ করতে পারবেন এবং এই যুদ্ধ থামাতে পারবেন।’ খবর- সিএনএন

গণমাধ্যমের সামনেই যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির নজিরবিহীন বাগবিতণ্ডার পর এ কথা বললেন তিনি। বাগবিতণ্ডার এ ঘটনাটি নিয়ে নানা আলোচনা চলছে বিশ্বজুড়ে। ওই ঘটনার পর ইউক্রেনের খনিজ সম্পদ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যে ঐতিহাসিক চুক্তি হওয়ার কথা ছিল, সেটিও বাতিল হয়ে যায়। আর এর পরই ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ কোন পথে, তা নিয়ে শুরু হয় আলোচনা।

এই প্রকাশ্য দ্বন্দ্ব ন্যাটোর ইউরোপীয় সদস্যদের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বড় সংকটের ইঙ্গিত দিচ্ছে বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা। শুক্রবারের ওই ঘটনায় সাবেক ডেমোক্র্যাট প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের গড়া ওয়াশিংটন-কিয়েভ সম্পর্ক ভেঙে পড়েছে। এই প্রকাশ্য দ্বন্দ্ব ন্যাটোর ইউরোপীয় সদস্যদের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বড় সংকটের ইঙ্গিত দিচ্ছে। 

যদিও ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধের বিষয়ে আবারও এক টেবিলে বসার ইঙ্গিত দিয়েছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও। তিনি বলেছেন, ইউক্রেন ও রাশিয়া-দুই পক্ষই আলোচনায় না বসলে যুদ্ধ থামবে না। হোয়াইট হাউসে শুক্রবার ট্রাম্প-জেলেনস্কি বিতণ্ডার পর থেকে ইউক্রেনের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের আর কথা হয়নি। যুদ্ধ থামানোর জন্য রাশিয়াকে আলোচনার টেবিলে আনতে হবে। তবে তাদের প্রতি বৈরী মনোভাব রাখলে, মস্কোকে আলোচনায় যুক্ত করা সম্ভব হবে না। কোনো চুক্তি করার ক্ষেত্রে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এই মনোভাবই দেখিয়ে আসছেন।

তিনি বলেন, ‘আমি আশা করি, সবকিছু আবার শুরু হতে পারে। আশা করি, তিনি (জেলেনস্কি) এটা বুঝতে পারবেন যে আমরা আসলে আরও হাজার হাজার মানুষের মৃত্যুর আগে, তাঁর দেশকে সাহায্যের চেষ্টা করছি।’
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ