জিয়াউর রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে ইবিতে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা
Published: 19th, January 2025 GMT
শহীদ জিয়াউর রহমানের ৮৯তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) ল্যাবরেটরি স্কুলের শিক্ষার্থীদের নিয়ে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
রবিবার (১৯ জানুয়ারি) দুপুরে ল্যাবরেটরি স্কুলের সভা কক্ষে এ প্রতিযোগিতার আয়োজন করে ইবি শাখা ছাত্রদল।
শাখা ছাত্রদলের সভাপতি শাহেদ আহমেদের সভাপতিত্বে এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপাচার্য অধ্যাপক ড.
উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ বলেন, “জিয়াউর রহমানের জন্মদিনে শিশুদের নিয়ে ছাত্রদলের এমন আয়োজন প্রশংসনীয়। জিয়াউর রহমান শিশুদের উন্নয়ন ও মনোজগতের বিকাশের জন্য শিশু একাডেমি প্রতিষ্ঠা ও শিশু মেলা চালু করেছিলেন। যা বিগত স্বৈরাচার সরকার বন্ধ করে দিয়েছিল। জিয়াউর রহমান শিশুদের নিয়ে ভাবতেন। তাই তিনি শিশুদের জন্য কাজ করেছিলেন।”
প্রতিযোগিতা শেষে বিজয়ীদের মধ্যে পুরষ্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়। এতে বিজয়ী প্রথম তিনজনকে পুরষ্কার প্রদান করা হয়।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) প্রতিষ্ঠাতা প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের (বীর উত্তম) ৮৯তম জন্মবার্ষিকী আজ। ১৯৩৬ সালের ১৯ জানুয়ারি বগুড়ার গাবতলীর বাগবাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। জিয়াউর রহমানের ডাকনাম ‘কমল’। তিনি ১৯৭৮ সালের ১ সেপ্টেম্বর বিএনপি প্রতিষ্ঠা করেন।
ঢাকা/তানিম/মেহেদী
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
পলান সরকারের মৃত্যুবার্ষিকীতে তাঁর জীবন ও কর্ম নিয়ে আলোচনা
আলোর ফেরিওয়ালাখ্যাত পলান সরকারের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী পালিত হয়েছে। শনিবার এ উপলক্ষে প্রথম আলোর রাজশাহী কার্যালয়ে বন্ধুসভার উদ্যোগে তাঁর জীবন ও কর্ম নিয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
প্রথম আলোর রাজশাহী বন্ধুসভার মিজানুর রহমানের সভাপতিত্বে সভায় প্রথম আলোর রাজশাহীর নিজস্ব প্রতিবেদক আবুল কালাম মুহম্মদ আজাদ, বন্ধুসভার বন্ধু দেবযানি বিশ্বাস, মো. আসিফ ইমতিয়াজ, নাহিদ হাসান, সুশীল পাল প্রমুখ বক্তব্য দেন।
বক্তারা বলেন, আলোকিত মানুষ পলান সরকারের পদাঙ্ক অনুসরণ করে একটি মানবিক সমাজ গঠন করতে হবে। এ জন্য বই পড়ার কর্মসূচি চালিয়ে যেতে হবে। নিজে বই পড়ার সঙ্গে সঙ্গে অন্যদের বই পড়ার জন্য উদ্বুদ্ধ করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন তাঁরা।
পলান সরকারের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে রোববার রাজশাহীর বাঘা উপজেলার বাউসা গ্রামে পলান সরকার পাঠাগারে দোয়া অনুষ্ঠান ও ইফতার মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে।
২০১৯ সালের ১ মার্চ ৯৮ বছর বয়সে পলান সরকারের মৃত্যু হয়। ১৯২১ সালের ১ আগস্ট পলান সরকার জন্মগ্রহণ করেন। নিজের টাকায় বই কিনে মানুষের বাড়ি বাড়ি গিয়ে সেই বই দিয়ে আসতেন। পড়া শেষ হলে নতুন বই দিয়ে পুরোনো বইটি ফেরত নিয়ে আসতেন। এভাবে তিনি এলাকায় বই পড়ার আন্দোলন গড়ে তুলেছিলেন। এই অবদানের জন্য ২০১১ সালে পলান সরকার একুশে পদকে ভূষিত হন। পলান সরকারকে নিয়ে ২০০৭ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি প্রথম আলো সাপ্তাহিক ক্রোড়পত্র ছুটির দিনে ‘বিনিপয়সায় বই বিলাই’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন ছাপা হয়।