এ সময়ের চিত্রনায়ক কায়েস আরজুর হাতে বেশ কয়েকটি সিনেমার কাজ রয়েছে। এরই মধ্যে নতুন সিনেমায় নাম লেখালেন তিনি। ‘আজিরন’ শিরোনামের সিনেমাটি নির্মাণ করছেন গীতালি হাসান। এতে তার বিপরীতে অভিনয় করবেন ছোটপর্দার প্রিয় মুখ সুমাইয়া অর্পা।
আশাবাদ ব্যক্ত করে কায়েস আরজু বলেন, “ভিন্নধর্মী গল্পে কাজ করার অনেক দিনের আগ্রহ। গল্পটি এক কথায় চমৎকার লেগেছে। আমি সবসময়ই ব্যতিক্রম ধাঁচের গল্পে কাজ করতে পছন্দ করি। এটি তেমনই এক গল্প। আশা করি, দর্শকদেরও ভালো লাগবে।”
জিএস প্রোডাকশনের ব্যানারে রাশেদ রেহমানের গল্প অবলম্বনে সিনেমাটির চিত্রনাট্য, প্রযোজনা ও পরিচালনা করছেন নির্মাতা নিজেই। প্রযোজনা সংস্থা সূত্রে জানা যায়, ২২ জানুয়ারি থেকে ১০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত রাজবাড়ীর মনোরম লোকেশনে সিনেমাটির চিত্রায়নের কাজ চলবে। এরপর দ্বিতীয় লটের শুটিং হবে সিলেটে।
আরো পড়ুন:
ঢাকা চলচ্চিত্র উৎসবে ‘পদাতিক’
সার্টিফিকেশন বোর্ডে ঝুলছে ‘দ্য রিমান্ড’!
কায়েস আরজু ছাড়াও সিনেমাটির বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করবেন গোলাম কিবরিয়া তানভীর, গোলাম ফরিদা ছন্দা, ফজলুর রহমান বাবু, মাহমুদুল ইসলাম (বড়দা মিঠু), আদিত্য, আনন্দ প্রমুখ।
সিনেমাটির সংগীত পরিচালনা করেছেন ইমরান মাহমুদুল। বিভিন্ন গানে কণ্ঠ দিয়েছেন, ইমরান, কণা, আনিসা, ফজলুর রহমান বাবু ও শুভ খান।
ঢাকা/রাহাত/শান্ত
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর চলচ চ ত র
এছাড়াও পড়ুন:
সামারিক শক্তিতে মিয়ানমারের চেয়ে ২ ধাপ এগিয়ে বাংলাদেশ
চলতি বছর সামরিক শক্তির দিক থেকে মিয়ানমারের চেয়ে দুই ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ। চলতি সপ্তাহে সামরিক শক্তি পর্যবেক্ষক প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার প্রকাশিত সূচকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সংস্থাটি তাদের প্রতিবেদনে জানিয়েছে, এই র্যাংকিংয়ের ক্ষেত্রে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রের সামরিক বাজেট। সেনাবাহিনীর আকার, নৌবাহিনী এবং বিমানবাহিনীর শক্তিকেও বিবেচনা করা হয়েছে সমীক্ষায়।
গ্লোবাল ফায়ারপাওয়ারের সূচক অনুযায়ী, বিশ্বে সামরিক শক্তির ক্ষেত্রে শীর্ষে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, এরপরে পরে রয়েছে রাশিয়া, চীন, ভারত ও দক্ষিণ কোরিয়া। পরমাণু শক্তিধর হলেও পাকিস্তানের অবস্থান ১২ নম্বরে। তালিকায় বাংলাদেশ রয়েছে ৩৫তম অবস্থানে। বাংলাদেশের আগে রয়েছে উত্তর কোরিয়া ও আর্জেন্টিনা। আর বাংলাদেশের প্রতিবেশী মিয়ানমার রয়েছে ৩৭তম অবস্থানে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যা ১৬ কোটির বেশি। এর মধ্যে প্রায় ৬ কোটি ৬১ লাখ মানুষ সামরিক বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার যোগ্য। বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীতে মোট সেনা সংখ্যা ১ লাখ ৬৩ হাজার। বাংলাদেশ বিমানবাহিনীতে রয়েছে ১৭ হাজার ৪০০ সদস্য এবং নৌবাহিনীতে রয়েছে ২৫ হাজার ১০০ সেনা।
অন্যদিকে, মিয়ানমারের মোট জনসংখ্যা ৫ কোটি ৭৫ লাখ। এর মধ্যে প্রায় ২ কোটি ২০ লাখ মানুষ সামরিক বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার যোগ্য। মিয়ানমারের সক্রিয় সৈন্য সংখ্যা ১ লাখ ৫০ হাজার। মিয়ানমারের রিজার্ভ সৈন্য রয়েছে ২০ হাজার। দেশটির বিমানবাহিনীতে রয়েছে ১৫ হাজার সদস্য এবং নৌবাহিনীতে রয়েছে ১৬ হাজার সেনা।
ঢাকা/শাহেদ