Risingbd:
2025-03-03@20:27:01 GMT

নিরাপদ খুলনা গড়তে ৯ চ্যালেঞ্জ

Published: 19th, January 2025 GMT

নিরাপদ খুলনা গড়তে ৯ চ্যালেঞ্জ

খুলনাকে নিরাপদ ও শান্তির শহর গড়তে নয়টি চ্যালেঞ্জ চিহ্নিত করেছে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ। সঙ্গে সঙ্গে এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা, পুলিশের মনোবল বৃদ্ধি এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাসহ ১৭টি পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। একইভাবে পাঁচটি ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নির্ধারণ করেছে নগরের নিরাপত্তায় নিয়োজিত এই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।

গেল ৫ আগস্ট পরবর্তী বিগত চার মাসের বাস্তব অভিজ্ঞতার আলোকে এ চিত্র উপস্থাপন করেন পুলিশ কমিশনার মো.

জুলফিকার আলী হায়দার। উপস্থাপন করেন বিগত চার মাসের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এবং পুলিশের তৎপরতার চিত্রও। এসব চিত্র তুলে ধরে রবিবার (১৯ জানুয়ারি) দুপুরে কেএমপি সদর দপ্তরে সংবাদ সম্মেলন করেন তিনি। 

পুলিশ কমিশনার বলেন, “গেল জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের পর সারাদেশের ন্যায় খুলনা মহানগরীতেও পুলিশিং ব্যবস্থা প্রায় ভেঙে পড়ে। এই প্রেক্ষাপটে পুলিশিং ব্যবস্থাকে স্থিতিশীল ও কার্যকর করানোর লক্ষ্যে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ (কেএমপি) কর্তৃপক্ষ নানামুখী পদক্ষেপ নেয়।”

নিরাপদ শহর গঠনে তিনি নিম্নরূপ চ্যালেঞ্জ উল্লেখ করেন। যথাক্রমে পুলিশ সদস্যদের সক্রিয়তা ও পেশাদারিত্বে ঘাটতি, নাগরিকদের আইন মান্যতায় ঘাটতি, মহানগরীর বেশ কিছু রাস্তার বেহাল দশা, শহর জুড়ে ড্রেন নির্মাণ কার্যক্রমের কারণে রাস্তা কাটাকাটি ও ব্যবহারযোগ্য রাস্তা সরু হয়ে যাওয়া, ইন্ডাস্ট্রি কম থাকায় বেকার মানুষের সংখ্যা বৃদ্ধি, মাদকাসক্তি ও মাদকদ্রব্যের সহজলভ্যতা, মাদক কারবারি ও অবৈধ দখলদারিত্ব নিয়ে প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা, সন্তান মানুষ করার বিষয়ে পিতামাতাদের গাফিলতি ও স্পোর্টস এবং অন্যান্য ইতিবাচক কর্মকাণ্ড কম থাকা। 

পুলিশ সদস্যদের মনোবল ও কর্মউদ্দীপনা বৃদ্ধির লক্ষ্যে গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপসমূহ। যথাক্রমে থানা, ফাঁড়ি এবং ক্যাম্প ভিজিট করে পুলিশ সদস্যদের সাথে মতবিনিময়, পুলিশ সদস্যদের মধ্যে ক্রিকেট ও ব্যাডমিন্টন প্রতিযোগিতার আয়োজন, কেএমপি’র সকল ইউনিটে পিঠা উৎসবের আয়োজন, পুলিশ লাইন্সের পুকুর হতে মৎস্য আহরণ করে অর্ধেক মূল্যে পুলিশ সদস্যদের মধ্যে বিতরণ ও পেশাগত কাজে উৎকর্ষতা প্রদর্শনের জন্য নগদ অর্থ পুরস্কার ও সার্টিফিকেট প্রদান।

নগরীর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়ন ও অপরাধ নিয়ন্ত্রণে চলমান পদক্ষেপসমূহ উল্লেখ করেন পুলিশ কমিশনার জুলফিকার আলী হায়দার বলেন, “জনগণের সাথে পুলিশের সম্পৃক্ততা বাড়াতে থানা এলাকায় সকল শ্রেণি-পেশার মানুষের সাথে মতবিনিময়, ভোরবেলায় চুরি, ডাকাতি এবং ছিনতাই রোধকল্পে সকাল ৬টায় ট্রাফিক ডিউটি নিশ্চিত করা। ট্রাফিক ও ক্রাইম ডিভিশনের সমন্বয়ে যৌথ চেকপোস্ট কার্যক্রম, ক্রাইমের হটস্পটগুলোতে প্রতিদিন বিকাল থেকে শুরু করে রাত ১০টা পর্যন্ত রেইড। মাদক বিক্রেতা এবং মাদকসেবীদের গ্রেপ্তার, মহানগরীর তালিকাভুক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসী এবং চাঁদাবাজদের অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার করাকে অগ্রাধিকার দিতে হবে।” 

বিগত চার মাসে নগরীর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির চিত্র তুলে ধরে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর হতে ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণ করার ফলে খুলনা মহানগরীর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি উন্নয়নের পাশাপাশি নগরীর পুলিশিং কার্যক্রম পুরোদমে অপারেশনাল কাজে ফাংশন করা শুরু হয়। 

এছাড়াও সংবাদ সম্মেলনে ‘নিরাপদ খুলনা’ বিনির্মাণে পাঁচটি ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার কথা তুলে ধরেন পুলিশ কমিশনার। তিনি বলেন, নগরবাসীকে একটি নিরাপদ শহর উপহার দিতে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ যথাসাধ্য চেষ্টা করে যাচ্ছে। চলমান বিভিন্ন কার্যক্রমের বাইরে কেএমপি আরো কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।

এগুলো হলো- নগরবাসীর মধ্যে নিরাপত্তা-সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে একটি ‘অ্যাওয়ারনেস কার্ড’ তৈরি করা হয়েছে। কার্ডটি সকল শ্রেণির মানুষের মধ্যে বিতরণ করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এগুলো বিতরণের সময় বিভিন্ন শ্রেণির নাগরিকের সাথে মতবিনিময় করা হবে। এই কার্ড নাগরিকদের সচেতনতা বাড়াবে। ফলে নাগরিকেরা নিজে থেকেই নিজের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার ব্যাপারে সজাগ থাকবেন, অপরাধ নিয়ন্ত্রণে গোয়েন্দা তৎপরতা বৃদ্ধি, চিহ্নিত অপরাধী এবং অপরাধপ্রবণ এলাকাগুলোতে সার্ভিলেন্স বাড়ানো হচ্ছে। এ লক্ষ্যে বাসা-বাড়ি ও অফিসগুলোতে সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপনের জন্য নাগরিকদেরকে উৎসাহিত করা হবে, খুব শীঘ্রই খুলনা সিটি কর্পোরেশনের সহায়তায় নগরীর ইজিবাইক চালকদের প্রশিক্ষণ প্রদানের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। 

কেএমপি কতটুকু সফল- এ প্রশ্ন রেখে পুলিশ কমিশনার বলেন, “পুলিশের সাফল্যের মাপকাঠি আইনশৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা নিয়ে নাগরিকদের অনুভূতি বা ভাবনা। নিরাপত্তা বোধ বৃদ্ধি পেলে ধারণা করা যায় পুলিশ ভালো করছে। গত ৪ মাসে বেশ কয়েকটি বড় আকারের অনুষ্ঠান সাফল্যের সাথে অনুষ্ঠিত করা গেছে। যেমন- দুর্গাপূজা, ইজতেমা, ২৫ ডিসেম্বর, থার্টিফার্স্ট নাইট, কুয়েট ভর্তি পরীক্ষা, এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষা ইত্যাদি। পুলিশ কতোটুকু ভালো করতে পারছে সেব্যাপারে নাগরিকরাই সবচেয়ে ভালো মূল্যায়ন করতে পারবেন। তার চেয়েও বড় কথা পুলিশ ভালো কাজ করার চেষ্টা করছে কিনা। পুলিশের আচার আচরণ কেমন? সে আগের মতো মানুষকে হয়রানি বা নিপীড়ন করে কিনা? সে সেবা দিতে অযথা ঘুরায় কিনা? ঘুষ বা অনৈতিক কোনো কর্মকাণ্ডে লিপ্ত হয় কিনা? মামলা তদন্তে নিরপেক্ষ থাকে কিনা? পেশাগত দায়িত্ব পালনে নিষ্ঠাবান কিনা ইত্যাদি।”

তিনি বলেন, “পুলিশ যতোই চেষ্টা করুক জনসাধারণের সহযোগিতা ছাড়া আইনশৃঙ্খলার উন্নতি খুব বেশি উন্নতি করা সম্ভব নয়। পুলিশ একা চেষ্টা করে খুব বেশি দূর এগোতে পারবে না। জনগণের সহযোগিতা দরকার। যৌথভাবে একযোগে চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া দরকার। নগরবাসীর মধ্যে আইন মান্যতার সংস্কৃতি গড়ে তোলা দরকার। কেএমপি আশা করে নগরবাসীর সহযোগিতা পেলে খুলনা মহানগরকে একটি নিরাপদ শহরে পরিণত করা সম্ভব হবে।”

ঢাকা/নুরুজ্জামান/ইমন

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর পর স থ ত পদক ষ প ন র পদ অপর ধ ক এমপ নগর র

এছাড়াও পড়ুন:

আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি উন্নয়নে ১৬ সিদ্ধান্ত স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের

রাজধানী ঢাকাসহ দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়নে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ১৬টি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নি‌য়ে‌ছে। এসব সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে নিয়মিত মনিটরিং করা হবে।

রবিবার (২ মার্চ) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞ‌প্তি‌তে এ তথ‌্য জানা‌নো হ‌য়ে‌ছে।

এতে বলা হয়, দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়নে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে গৃহীত গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তসমূহ নিম্নরূপ:

১. চিহ্নিত অপরাধী, সন্ত্রাসী এবং মাদক ও চোরাকারবারিদের ধরতে গত ৮ ফেব্রুয়ারি থেকে সারাদেশে যৌথ বাহিনীর বিশেষ অভিযান অপারেশন ডেভিল হান্ট শুরু হয়েছে।

২. পুলিশসহ বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মনোবল বাড়ানো ও দক্ষতার সঙ্গে নিজেদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালনের জন্য পুলিশ, প্রশাসন, বিচার বিভাগ ও পাবলিক প্রসিকিউটরদের অংশগ্রহণে ‘দেশের পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে মানবাধিকার ও পরিবেশের ওপর গুরুত্বসহ আইন প্রয়োগ’ বিষয়ে ওয়ার্কশপ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

৩. পুলিশের বিভিন্ন ইউনিট প্রধান, উপ-পুলিশ কমিশনার, সেনাবাহিনীর মাঠে নিয়োজিত ব্রিগেড প্রধান ও অন্যান্য দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা প্রতিটি ঘটনার বিষয়ে গৃহীত সিদ্ধান্তের বিষয়ে গণমাধ্যমে ব্রিফ করা।

৪. রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে তল্লাশি চৌকি বা চেকপোস্ট ও অপরাধপ্রবণ এলাকায় টহল সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে। সেনাবাহিনী, পুলিশের বিভিন্ন ইউনিট ও বিজিবির সমন্বয়ে যৌথবাহিনী টার্গেট এলাকাসমূহে জোরদার অপারেশন পরিচালনা করছে।

৫. রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ সড়কে নিয়মিত প্যাট্রোলের পাশাপাশি নৌবাহিনী এবং কোস্টগার্ডের অতিরিক্ত টহল নিয়োজিত করা হয়েছে।

৬. ছিনতাইকারী, ডাকাত, কিশোর গ্যাং ও অন্যান্য অপরাধপ্রবণ স্থানগুলোতে কম্বাইন্ড অভিযান পরিচালনা করে অপরাধীদের গ্রেপ্তার করা হচ্ছে।

৭. থানাভিত্তিক সন্ত্রাসীদের তালিকা হালনাগাদ করে ত্বরিৎ পদক্ষেপ নিতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

৮. ঢাকা শহরের আশপাশে বিশেষ করে টঙ্গী, বসিলা, কেরাণীগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ এলাকায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর টহল বাড়ানো হয়েছে।

৯. ডিএমপির পুলিশ সদস্য, বিজিবি, আনসার ও বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের সদস্যদের জন্য মোটরসাইকেল ক্রয়ের পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে, যাতে করে তাৎক্ষণিকভাবে অলিগলিতে টহল দিয়ে অপরাধীদের ধরা সম্ভব হয়।

১০. মিথ্যা, গুজব ও প্রোপাগাণ্ডার বিপরীতে সত্য তথ্য প্রচারে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা।

১১. স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা, প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী, স্বরাষ্ট্র সচিব, পুলিশের আইজিপি, ডিএমপি কমিশনারসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ভোর ও গভীর রাতে ঝটিকা সফরে থানা, চেকপোস্ট ও টহল কার্যক্রম পরিদর্শন ও মনিটরিং করছেন।

১২. স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ইতোমধ্যে দেশের সব প্রশাসনিক বিভাগে আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত বিভাগীয় কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে প্রয়োজনীয় দিক-নির্দেশনা প্রদান করেছেন।

১৩. ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির কার্যকর উন্নয়নের লক্ষ্যে বিভিন্ন বাহিনীর সমন্বয়ে গঠিত বিভিন্ন চেকপোস্ট এবং টহল দলের রাত্রিকালীন কার্যক্রম মনিটরিং করার জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাদেরকে নিয়মিত দায়িত্ব প্রদান করা হয়েছে।

১৪. মামলা যাচাই-বাছাই করে প্রকৃত অপরাধীদের শনাক্তকরণে জেলা ও মেট্রোপলিটন পর্যায়ে মামলা মনিটরিং কমিটি গঠন করা হয়েছে। এতে করে নিরপরাধ ব্যক্তিরা মামলার হয়রানি থেকে রেহাই পাচ্ছেন।

১৫. জুলাই বিপ্লবের শহীদ পরিবারের মামলাসমূহ নিয়মিতভাবে গুরুত্বের সঙ্গে মনিটরিং করা হচ্ছে যাতে প্রকৃত অপরাধীদের শনাক্তপূর্বক আইনের আওতায় নিয়ে আসা ও ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা যায়।

১৬. আইনশৃঙ্খলাসংক্রান্ত প্রতিটি ঘটনা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে গুরুত্বের সঙ্গে পর্যালোচনা করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

ঢকা/নঈমুদ্দীন/সাইফ

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • কিশোর গ্যাংয়ের ছেলেরা দৌড়াচ্ছে, ভারী বুট পরা পুলিশ তার পিছনে দৌড়াতে পারে না
  • আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অনেকটা স্বাভাবিক: স্বরাষ্ট্র সচিব
  • নারীর ধূমপান, মব জাস্টিস এবং স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার ডেভিল দর্শন
  • রাজধানীতে ৭১ চেকপোস্টে গ্রেপ্তার ১৬০
  • রমজানে আরও জোরদার হচ্ছে অভিযান, থাকছে না ‘ডেভিল হান্ট’ নাম
  • বাড়ছে অপরাধ, কমছে প্রশাসনে আস্থা
  • আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি উন্নয়নে ১৬ সিদ্ধান্ত স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের
  • মশায় অতিষ্ঠ খুলনা নগরবাসী, মশারি নিয়ে মিছিল
  • খুলনায় মশা থেকে বাঁচতে মশারি মিছিল
  • অলআউট অ্যাকশনে যাচ্ছে ডিবি