শিল্প-সংস্কৃতির কৃতি ব্যক্তিদের সম্মাননা জানাতে ‘গ্লোবাল স্টার অ্যাওয়ার্ড ২০২৪ (সিজন-২)’ অনুষ্ঠিত হয়ে গেল ১৭ জানুয়ারি। রাজধানীর পাঁচ তারকা হোটেল ‘হলিডে ইন’-এ। চলচ্চিত্র, টেলিভিশন নাটক, ওটিটি, গান, নাচ, সাংবাদিকতা, উদ্যোক্তাসহ ৩০টি বিভাগে সেরাদের সম্মাননা প্রদান করা হয়।  

এই আসরে সংস্কৃতি বিষয়ক সাংবাদিকতায় ১৪ বছর সফলতার সঙ্গে পার স্পেশাল অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন আল মাসিদ (রণ)। তিনি বলেন, ‘‘সাংবাদিকতা দিয়েই ক্যারিয়ার শুরু, এখনো সেই কাজটিই ভালোবেসে করছি। কাজের জন্য সম্মান ও স্বীকৃতি পাওয়া সবার জন্যই ভীষণ আনন্দের। ২০২০-এ ‘আলী যাকের সম্মাননা’ পেয়ে যেমন ভালো লেগেছিলো, এবার ‘গ্লোবাল স্টার অ্যাওয়ার্ড’ পেয়েও একই রকম অনুভূতি হচ্ছে। অতীতের মতো আগামীতেও নিজের কাজটি সততার সঙ্গে করে যেতে চাই। কাজের পরিসরকে আরও বিস্তৃত করতে চাই। 

প্রসঙ্গত,মাসিদ রণ) ২০১০-এ ছাত্রবেলাতেই সংস্কৃতি বিষয়ক সাংবাদিকতা শুরু করেন। তিনি দেশের স্বনামধণ্য গণমাধ্যম দৈনিক কালের কণ্ঠ, দৈনিক দেশ রূপান্তর, দৈনিক যায় যায় দিন, দৈনিক ভোরের পাতা, দৈনিক ডেসটিনি ও বিডি নিউজ২৪.

কম-এ বিগত ১৪ বছর ধরে কাজ করেছেন। বর্তমানে বার্তা২৪.কম-এ সিনিয়র নিউজরুম এডিটর হিসেবে দায়িত্ব করছেন। সাংবাদিকতার বাইরে তিনি একজন থিয়েটার অ্যাকটিভিস্ট। 

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: প রস ক র ব দ কত

এছাড়াও পড়ুন:

সামারিক শক্তিতে মিয়ানমারের চেয়ে ২ ধাপ এগিয়ে বাংলাদেশ

চলতি বছর সামরিক শক্তির দিক থেকে মিয়ানমারের চেয়ে দুই ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ। চলতি সপ্তাহে সামরিক শক্তি পর্যবেক্ষক প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার প্রকাশিত সূচকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

সংস্থাটি তাদের প্রতিবেদনে জানিয়েছে, এই র‌্যাংকিংয়ের ক্ষেত্রে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রের সামরিক বাজেট। সেনাবাহিনীর আকার, নৌবাহিনী এবং বিমানবাহিনীর শক্তিকেও বিবেচনা করা হয়েছে সমীক্ষায়।

গ্লোবাল ফায়ারপাওয়ারের সূচক অনুযায়ী, বিশ্বে সামরিক শক্তির ক্ষেত্রে শীর্ষে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, এরপরে পরে রয়েছে রাশিয়া, চীন, ভারত ও দক্ষিণ কোরিয়া। পরমাণু শক্তিধর হলেও পাকিস্তানের অবস্থান ১২ নম্বরে। তালিকায় বাংলাদেশ রয়েছে ৩৫তম অবস্থানে। বাংলাদেশের আগে রয়েছে উত্তর কোরিয়া ও আর্জেন্টিনা। আর বাংলাদেশের প্রতিবেশী মিয়ানমার রয়েছে ৩৭তম অবস্থানে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যা ১৬ কোটির বেশি। এর মধ্যে প্রায় ৬ কোটি ৬১ লাখ মানুষ সামরিক বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার যোগ্য। বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীতে মোট সেনা সংখ্যা ১ লাখ ৬৩ হাজার। বাংলাদেশ বিমানবাহিনীতে রয়েছে ১৭ হাজার ৪০০ সদস্য এবং নৌবাহিনীতে রয়েছে ২৫ হাজার ১০০ সেনা। 

অন্যদিকে, মিয়ানমারের মোট জনসংখ্যা ৫ কোটি ৭৫ লাখ। এর মধ্যে প্রায় ২ কোটি ২০ লাখ মানুষ সামরিক বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার যোগ্য। মিয়ানমারের সক্রিয় সৈন্য সংখ্যা ১ লাখ ৫০ হাজার। মিয়ানমারের রিজার্ভ সৈন্য রয়েছে ২০ হাজার। দেশটির বিমানবাহিনীতে রয়েছে ১৫ হাজার সদস্য এবং নৌবাহিনীতে রয়েছে ১৬ হাজার সেনা। 

ঢাকা/শাহেদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ