নতুন মডেলের ল্যাপটপ উন্মোচন করেছে প্রযুক্তি ব্র্যান্ড গিগাবাইট। নতুন বছরে নতুন প্রজন্মের আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স বা এআই পিসি লাইনআপ সামনে আসছে। সর্বাধুনিক এআই এজেন্ট জিম্যাট, যা হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যারের নিয়ন্ত্রণ প্রক্রিয়াকে সহজ করবে।
সুপরিচিত প্রযুক্তি ব্র্যান্ড গিগাবাইট যুক্তরাষ্ট্রে কনজ্যুমার প্রদর্শনীতে (সিইএস) আগামী প্রজন্মের এআই পিসি লাইনআপ প্রদর্শন করেছে।
জানা গেছে, নতুন লাইনআপে আছে গেমিং, সৃষ্টিশীলতা ও উৎপাদনের ক্ষেত্রে প্রত্যাশিত পারফরম্যান্স। বিশেষ বৈশিষ্ট্য এনভিডিয়া জিফোর্স আরটিএক্স ৫০ সিরিজ জিপিইউ, এএমডি রাইজেন এআই, ইন্টেল এনপিইউ ও মাইক্রোসফট কপিলট সমন্বিত এআই প্রযুক্তি। নির্মাতারা জানান, অরাস মাস্টার, অ্যারো ও গিগাবাইট গেমিং সিরিজের সবক’টি ল্যাপটপে উইন্ডফোর্স কুলিং, উন্নত টাইপিং অভিজ্ঞতা ও মাইক্রোসফটের এআই ফিচার যুক্ত করা হয়েছে। বিশেষত, অরাস মাস্টার সিরিজ ১৮ ইঞ্চি মিনি-এলইডি ডিসপ্লে, ইনটেল কোর আলট্রা ৯ প্রসেসর ও আরটিএক্স ৫০৯০ জিপিইউর সমন্বয়ে গেমারদের পরিষেবা নিশ্চিত করবে।
ওজন ১ দশমিক ৯ কেজি। গড়নে ১৬ দশিমক ৭ মিলিমিটার পাতলা। অ্যারো এক্স-১৬ দীর্ঘ ব্যাটারি লাইফ ও বহনযোগ্যতার সঙ্গে মাল্টিটাস্কিং পরিষেবায় কাজ করবে। ডলবি অ্যাটমস
সমৃদ্ধ সাউন্ড সিস্টেম প্রতিটি মডেলে সিনেমাটিক অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করে।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: এআই প
এছাড়াও পড়ুন:
সামারিক শক্তিতে মিয়ানমারের চেয়ে ২ ধাপ এগিয়ে বাংলাদেশ
চলতি বছর সামরিক শক্তির দিক থেকে মিয়ানমারের চেয়ে দুই ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ। চলতি সপ্তাহে সামরিক শক্তি পর্যবেক্ষক প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার প্রকাশিত সূচকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সংস্থাটি তাদের প্রতিবেদনে জানিয়েছে, এই র্যাংকিংয়ের ক্ষেত্রে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রের সামরিক বাজেট। সেনাবাহিনীর আকার, নৌবাহিনী এবং বিমানবাহিনীর শক্তিকেও বিবেচনা করা হয়েছে সমীক্ষায়।
গ্লোবাল ফায়ারপাওয়ারের সূচক অনুযায়ী, বিশ্বে সামরিক শক্তির ক্ষেত্রে শীর্ষে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, এরপরে পরে রয়েছে রাশিয়া, চীন, ভারত ও দক্ষিণ কোরিয়া। পরমাণু শক্তিধর হলেও পাকিস্তানের অবস্থান ১২ নম্বরে। তালিকায় বাংলাদেশ রয়েছে ৩৫তম অবস্থানে। বাংলাদেশের আগে রয়েছে উত্তর কোরিয়া ও আর্জেন্টিনা। আর বাংলাদেশের প্রতিবেশী মিয়ানমার রয়েছে ৩৭তম অবস্থানে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যা ১৬ কোটির বেশি। এর মধ্যে প্রায় ৬ কোটি ৬১ লাখ মানুষ সামরিক বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার যোগ্য। বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীতে মোট সেনা সংখ্যা ১ লাখ ৬৩ হাজার। বাংলাদেশ বিমানবাহিনীতে রয়েছে ১৭ হাজার ৪০০ সদস্য এবং নৌবাহিনীতে রয়েছে ২৫ হাজার ১০০ সেনা।
অন্যদিকে, মিয়ানমারের মোট জনসংখ্যা ৫ কোটি ৭৫ লাখ। এর মধ্যে প্রায় ২ কোটি ২০ লাখ মানুষ সামরিক বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার যোগ্য। মিয়ানমারের সক্রিয় সৈন্য সংখ্যা ১ লাখ ৫০ হাজার। মিয়ানমারের রিজার্ভ সৈন্য রয়েছে ২০ হাজার। দেশটির বিমানবাহিনীতে রয়েছে ১৫ হাজার সদস্য এবং নৌবাহিনীতে রয়েছে ১৬ হাজার সেনা।
ঢাকা/শাহেদ