শাবিপ্রবি শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে শিবির
Published: 18th, January 2025 GMT
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) শিক্ষার্থীদের জন্য ২ লাখ টাকার শিক্ষাবৃত্তি ঘোষণা করেছে ছাত্রশিবির।
শনিবার (১৮ জানুয়ারি) এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে শাবিপ্রবি শাখা ছাত্রশিবিরের পক্ষ এ ঘোষণা দেওয়া হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘ইসলামি শিক্ষা আন্দোলন ও ছাত্রসমস্যার সমাধান’ এর অংশ হিসেবে শাবিপ্রবি শাখার উদ্যোগে ‘শিক্ষাবৃত্তি ২০২৫’ শীর্ষক এ কর্মসূচি চালু করা হয়েছে। এতে এককালীন ২ হাজার টাকা করে মোট ১০০ শিক্ষার্থীকে ২ লাখ টাকা প্রদান করা হবে।
এ শিক্ষাবৃত্তির জন্য শাবিপ্রবিতে স্নাতক ২০২২-২৩ ও ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। তবে যেসব শিক্ষার্থী অন্য কোনো সরকারি বা বেসরকারি শিক্ষাবৃত্তি গ্রহণ করেছেন, তারা আবেদন করতে পারবেন না।
আবেদনকারীর পরিবারের বাৎসরিক আয় ২ লাখ ৪০ হাজার টাকার বেশি হলে আবেদন অযোগ্য বিবেচিত হবে। আবেদন করতে নির্ধারিত গুগল ফর্ম পূরণ করতে হবে। আবেদনপত্র জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ৩০ জানুয়ারি।
শিক্ষাবৃত্তি বিষয়ে শাবিপ্রবি ছাত্রশিবিরের সভাপতি তারেক মনোয়ার বলেন, “এ উদ্যোগটি মেধাবী এবং আর্থিকভাবে অসচ্ছল শিক্ষার্থীদের পাশে দাঁড়ানোর ক্ষুদ্র প্রয়াস। বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির শিক্ষার্থীদের কল্যাণে সবসময় কাজ করে এবং ভবিষ্যতেও এ ধরনের কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।”
ঢাকা/ইকবাল/মেহেদী
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
নির্বাচনের আগেই বিচার করতে হবে: সাদ্দাম
ফ্যাসিস্ট সরকারের গুম, খুন, দুর্নীতিসহ রাষ্ট্রবিরোধী কর্মকাণ্ড এবং জুলাই গণহত্যার সঙ্গে জড়িতদের বিচারের দাবিতে রাজধানীসহ সারাদেশে গণমিছিল করেছে ছাত্রশিবির।
রাজধানীতে শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেট থেকে জুমার নামাজের পর গণমিছিল শুরু হয়। বায়তুল মোকাররমের সামনে থেকে পল্টন মোড়, জাতীয় প্রেসক্লাব, মৎস্য ভবন হয়ে শাহবাগে গিয়ে সমাবেশের মধ্য দিয়ে মিছিলটি শেষ হয়। মিছিলে নেতৃত্ব দেন ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারি জেনারেল নূরুল ইসলাম সাদ্দাম।
মিছিল শেষে শিবিরের সেক্রেটারি জেনারেল নূরুল ইসলাম সাদ্দাম বলেন, “জুলাই অভ্যুত্থান পরবর্তী ছয় মাস পেরিয়ে গেলেও যারা বাংলাদেশের মানচিত্রকে কলুসিত করেছে, বাকশাল কায়েম করে এদেশকে ভঙ্গুর দেশে পরিণত করেছিল, জুলাই আন্দোলনে যাদের হাতে নির্বিচারে সাধারণ ছাত্র-জনতা শহীদ হয়েছেন, সেই পতিত ফ্যাসিস্ট স্বৈরাচরি সরকারের বিচার হতে দেখিনি। আমরা বিচারে দীর্ঘসূত্রিতা লক্ষ্য করছি। আমরা হুঁশিয়ার করে বলে দিতে চাই, এই বাংলার মাটিতে তাদের বিচার করেই পরবর্তী নির্বাচনের দিকে যেতে হবে। নির্বাচনের আগেই পতিত স্বৈরাচারের বিচার নিশ্চিত করতে হবে। কিছু রাজনৈতিক দল এই দাবিতে সরব না থেকে চাঁদাবাজি, ছিনতাই ও দখলদারিতে লিপ্ত হয়েছে।”
আরো পড়ুন:
দনিয়া কলেজের সামনে প্রকৌশলীকে কুপিয়ে হত্যা
‘নতুন বিশ্ববিদ্যালয় হবে বিশ্বে রোল মডেল’
উপস্থিত ছিলেন ছাত্রশিবিরের দপ্তর সম্পাদক সিবগাতুল্লাহ, প্রচার সম্পাদক আজিজুর রহমান আজাদ, প্রকাশনা সম্পাদক সাদিক কায়েম, মানবাধিকার সম্পাদক সিফাত আলম, ঢাকা মহানগর, বিশ্ববিদ্যালয় শাখা নেতারা।
ঢাকা/নঈমুদ্দীন/এসবি