সাত দফা দাবি আদায়ে আগামী ৮ ফেব্রুয়ারি ঢাকায় মহাসমাবেশ করার ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ দলিল লেখক সমিতি (বাদলেস)। 

শনিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি হলে এক সংবাদ সম্মেলন এ ঘোষণা দেন সমিতির মহাসচিব এম এ রশিদ।

তিনি বলেন, আমাদের দাবিগুলো দীর্ঘদিন ধরে সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়ে আসছি। কিন্তু দাবির বিষয়ে সরকারের উদাসীনতা আছে। আমাদের দাবিগুলো অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে জানাতে চাই। এ লক্ষ্যে আগামী ৮ ফেব্রুয়ারি ঢাকা ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে সমাবেশের আয়োজন করা হবে।

তাদের দাবিগুলো হলো- দলিল রেজিস্ট্রেশন পদ্ধতি আধুনিকায়নের নামে দলিল লেখকদের পেশাচ্যুত করা যাবে না। সাবেক আইনমন্ত্রী প্রতিশ্রুত দলিল প্রতি সম্মানী ন্যূনতম ৪ হাজার টাকা বাস্তবায়ন করতে হবে।
লাইসেন্সপ্রাপ্ত দলিল লেখক ছাড়া অন্য কেউ দলিল লিখতে বা মুসাবিদা করতে পারবে না বলে প্রজ্ঞাপন জারি করতে হবে। থানা ও জেলা কার্যালয়ে সরকারি খরচে দলিল লেখকদের বসার ও নামাজের স্থান নির্মাণ করে দিতে হবে। যেহেতু পক্ষদের সরবরাহ করা কাগজপত্রের ভিত্তিতে দলিল লেখা হয়, সেহেতু দলিল লেখা বা মুসাবিদাকারক হিসেবে দলিল লেখকদের আসামি করা যাবে না। দলিল লেখক সমিতির থানা ও জেলা কমিটির সুপারিশ ছাড়া অনভিজ্ঞদের দলিল লেখার লাইসেন্স দেওয়া যাবে না বলে প্রজ্ঞাপন জারি করতে হবে এবং দলিল লেখক কাউন্সিল গঠনের অনুমতি দিতে হবে।

সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- কে এস হোসেন টমাস, এম এ তাহের, গোলাম মোস্তফা, নুরুল হক, আয়নাল হক, আমিনুল ইসলাম আকন, মোস্তাফিজুর রহমান মল্লিক, মো.

সেলিম, মোজাম্মেল হক প্রমুখ।
 

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: দল ল ল খ সরক র

এছাড়াও পড়ুন:

রুনা খানের বাবা মারা গেছেন

জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত অভিনেত্রী রুনা খানের বাবা মারা গেছেন। রবিবার (৯ মার্চ) রাতে বার্ধক্যজনিত কারণে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন রুনা খানের বাবা ফরহাদ হোসেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।

সোমবার (১০ মার্চ) সকালে রুনা খান তার বাবার মৃত্যুর খবর জানিয়ে ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছেন। বাবা-মা ও ভাইয়ের সঙ্গে তোলা বেশ কিছু ছবিও শেয়ার করেছেন। এসব ছবির ক্যাপশনে রুনা খান লেখেন, “আমার আব্বু চলে গেলেন! আত্মার শান্তি হোক…।”   

রুনা খানের বাবার মৃত্যুর খবরে শোক প্রকাশ করেছেন তার সহকর্মী ও ভক্তরা। অভিনেত্রী রোজী সিদ্দকী লেখেন, “আল্লাহ বেহেশত নসীব করুন।” ফজলুর রহমান বাবু লেখেন, “বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করছি।” চলচ্চিত্র অভিনয়শিল্পী নাঈম লেখেন, “শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি রইল আমার গভীর সমবেদনা। আল্লাহ পাক তাকে জান্নাতবাসী করুন।”  

আরো পড়ুন:

মহানগর নাট্যোৎসব স্থগিতের কারণ জানালেন ফারুকী

বিয়ের ইঙ্গিত দিলেন তমালিকা!

রওনক হাসান লেখেন, “বাবার আত্মার শান্তি কামনা করছি।” মৌসুমী নাগ লেখেন, “তার আত্মার পরম শান্তি কামনা করছি।” শবনম ফারিয়া লেখেন, “ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন! আল্লাহ আঙ্কেলের আত্মাকে শান্তি দান করুন। শক্ত হও আপু।” এমন অসংখ্য মন্তব্য ভেসে বেড়াচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। 

রুনা খানের বাবা ফরহাদ হোসেনে সরকারি চাকরিজীবী ছিলেন। টাঙ্গাইল জেলার মির্জাপুরের মসদই গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। সেখানেই তাকে সমাহিত করা হতে পারে বলে জানা গেছে।

ঢাকা/শান্ত

সম্পর্কিত নিবন্ধ