কম্বল পেয়ে খুশি ফরিদপুরের শীতার্তরা
Published: 18th, January 2025 GMT
ফরিদপুরের শীতার্ত মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান এ. কে. আজাদ। তাঁর নির্দেশনায় ১০ দিনবাপী কম্বল বিতরণের এই আয়োজনের অষ্টম দিন শনিবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত ফরিদপুর সদরের আলিয়াবাদ ইউনিয়নের বায়তুল আমান এলাকা কম্বল বিতরণ করা হয়। কম্বল পেয়ে খুশি হয়েছেন তারা।
এক হাজার দুস্থ মানুষের হাতে তুলে দেওয়া হয় শীতবস্ত্র। স্থানীয় আদর্শ একাডেমী মাঠে বিতরণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের সামাজিক দায়বদ্ধতা কর্মসূচির আওতায় দরিদ্র মানুষের মাঝে কম্বল বিতরণ করা হচ্ছে। পর্যায়ক্রমে ফরিদপুর সদরের বারোটি ইউনিয়ন ও ফরিদপুর পৌর এলাকার ২৭টি ওয়ার্ডে ২০ হাজার কম্বল পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে। এ কাজে সহায়তা করছে ফরিদপুরের পাঁচটি বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা (এনজিও) ও সমকাল সুহৃদ সমাবেশ। বাস্তবায়নকারী এনজিওগুলো হচ্ছে- এফডিএ, বিএফএফ, একেকে, এসডিসি ও পিডাবলুও।
ব্যাংকটির ফরিদপুর শাখার ম্যানেজার কেএম আনিসুর রহমানের তত্বাবধানে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন হা-মীম গ্রুপের চেয়ারম্যান মো.
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: শ তবস ত র শ তবস ত র ব তরণ এ ক আজ দ ব তরণ
এছাড়াও পড়ুন:
টেকনাফে মুরগির টাকা নিয়ে বিরোধ, হামলায় ক্রেতা নিহত
কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার মুরগি বিক্রির বকেয়া টাকা আদায়কে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের ঘটনায় এক ক্রেতা নিহত হয়েছেন।
সোমবার (৩ মার্চ) দুপুরে উপজেলার হোয়াইক্যং ইউনিয়নের মনিরঘোনা মসজিদের সামনে এ ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন টেকনাফ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন।
নিহত দিলদার মিয়া (৪৮) টেকনাফের হোয়াইক্যং ইউনিয়নের মনিরঘোনা এলাকার আব্দুস সোবহানের ছেলে। তিনি মনিরঘোনা স্টেশনে মুরগির ব্যবসা করতেন।
আরো পড়ুন:
খাগড়াছড়িতে আঞ্চলিক দলের মধ্যে গোলাগুলি, গৃহবধূ নিহত
গাইবান্ধায় ট্রেনে কাটা পড়ে নিহত নারীর পরিচয় মিলেছে
নিহতের স্বজন ও স্থানীয়দের বরাতে ওসি গিয়াস উদ্দিন জানান, কিছুদিন আগে একই এলাকার আবুল হাশেমের ছেলে আব্দুল হাকিম দিলদার মিয়ার দোকান থেকে বাকিতে মুরগি কেনেন। দিলদার মিয়া পাওনা টাকা আদায়ের জন্য কয়েকবার তাগাদা দিলেও আব্দুল হাকিম টাকা পরিশোধ করেননি।
সোমবার দুপুরে মনিরঘোনা মসজিদের সামনে আবারো পাওনা চাওয়াকে কেন্দ্র করে দিলদার মিয়া ও আব্দুল হাকিমের মধ্যে কথাকাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে আব্দুল হাকিম ও তার সঙ্গে থাকা লোকজন মিলে দিলদার মিয়াকে মারধর শুরু করেন। এতে তিনি গুরুতর আহত হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে উখিয়ার পালংখালী স্টেশনের একটি বেসরকারি ক্লিনিকে নিয়ে যান। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
ওসি মুহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন আরো জানান, ঘটনার পর থেকে আব্দুল হাকিমসহ অভিযুক্তরা পলাতক রয়েছে। তাদের গ্রেপ্তারে পুলিশের অভিযান চলছে। নিহতের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
ঢাকা/তারেকুর/বকুল