আজ গিফট কার্ড দিয়ে কেনাকাটা করার দিন
Published: 18th, January 2025 GMT
উপহার কার্ড বা গিফট কার্ড প্রদানকারী এবং গ্রহণকারী উভয়ের দারুণ অভিজ্ঞতা দিতে পারে। এই উপহারকে ‘নিখুঁত উপহার’ও বলা যায়। গিফট কার্ড দিয়ে সবচেয়ে প্রয়োজনীয় জিনিসটি কিনে নিতে পারেন এর গ্রাহক। বিগত কয়েক বছর ধরে গিফট কার্ডগুলোর জনপ্রিয়তা বেড়েই চলেছে। খুচরা কেনাকাট ছাড়াও এখন বিভিন্ন অনলাইন প্ল্যাটফর্ম, রেস্তোরাঁ, স্পা, এমনকি ভ্রমণ বুকিংয়ের জন্য ব্যবহার করা যাচ্ছে গিফট কার্ড। উপহার হিসেবে কাউকে গিফট কার্ড দিয়ে দারুণ অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারেন।
যারা উপহার হিসেবে গিফট কার্ড পেয়েছেন তারা আজকের দিনে এই কার্ড দিয়ে প্রয়োজনীয় কেনাকাটা করে নিতে পারেন। আজ গিফট কার্ড দিয়ে কেনাকাটার দিন। ১৮ জানুয়ারি, গিফট কার্ড ব্যবহার দিবস।
জানা যায়, ট্র্যাসি টিলসন নামের একজন মার্কিনের হাত ধরে ২০২০ সালে দিনটি উদযাপন শুরু হয়েছিল। গিফট কার্ডের সর্বোচ্চ ও সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করার ব্যাপারে মানুষের ভেতর সচেতনতা তৈরি করতে দিবসটির সূচনা করেন তিনি।
সূত্র: ডেজ অব দ্য ইয়ার এবং হুরে
ঢাকা/লিপি
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
ইউক্রেনে জেলেনস্কির বিকল্প নেতা খুঁজছে যুক্তরাষ্ট্র!
ইউক্রেনে শান্তিচুক্তির জন্য দেশটির প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির পদত্যাগ করা লাগতে পারে বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা মাইক ওয়ালৎস। তিনি বলেছেন, ‘ইউক্রেনের একজন নেতা প্রয়োজন, তিনি আমাদের সঙ্গে কাজ করতে পারবেন। তিনি শেষ পর্যন্ত রাশিয়ার সঙ্গে কাজ করতে পারবেন এবং এই যুদ্ধ থামাতে পারবেন।’ খবর- সিএনএন
গণমাধ্যমের সামনেই যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির নজিরবিহীন বাগবিতণ্ডার পর এ কথা বললেন তিনি। বাগবিতণ্ডার এ ঘটনাটি নিয়ে নানা আলোচনা চলছে বিশ্বজুড়ে। ওই ঘটনার পর ইউক্রেনের খনিজ সম্পদ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যে ঐতিহাসিক চুক্তি হওয়ার কথা ছিল, সেটিও বাতিল হয়ে যায়। আর এর পরই ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ কোন পথে, তা নিয়ে শুরু হয় আলোচনা।
এই প্রকাশ্য দ্বন্দ্ব ন্যাটোর ইউরোপীয় সদস্যদের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বড় সংকটের ইঙ্গিত দিচ্ছে বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা। শুক্রবারের ওই ঘটনায় সাবেক ডেমোক্র্যাট প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের গড়া ওয়াশিংটন-কিয়েভ সম্পর্ক ভেঙে পড়েছে। এই প্রকাশ্য দ্বন্দ্ব ন্যাটোর ইউরোপীয় সদস্যদের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বড় সংকটের ইঙ্গিত দিচ্ছে।
যদিও ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধের বিষয়ে আবারও এক টেবিলে বসার ইঙ্গিত দিয়েছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও। তিনি বলেছেন, ইউক্রেন ও রাশিয়া-দুই পক্ষই আলোচনায় না বসলে যুদ্ধ থামবে না। হোয়াইট হাউসে শুক্রবার ট্রাম্প-জেলেনস্কি বিতণ্ডার পর থেকে ইউক্রেনের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের আর কথা হয়নি। যুদ্ধ থামানোর জন্য রাশিয়াকে আলোচনার টেবিলে আনতে হবে। তবে তাদের প্রতি বৈরী মনোভাব রাখলে, মস্কোকে আলোচনায় যুক্ত করা সম্ভব হবে না। কোনো চুক্তি করার ক্ষেত্রে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এই মনোভাবই দেখিয়ে আসছেন।
তিনি বলেন, ‘আমি আশা করি, সবকিছু আবার শুরু হতে পারে। আশা করি, তিনি (জেলেনস্কি) এটা বুঝতে পারবেন যে আমরা আসলে আরও হাজার হাজার মানুষের মৃত্যুর আগে, তাঁর দেশকে সাহায্যের চেষ্টা করছি।’