ওয়ানডে ক্রিকেটে বাংলাদেশ যে অবস্থানে আছে, নিজেদের যে ব্র্যান্ড তৈরি করেছে তাতে একটি আইসিসি শিরোপা সময়ের দাবি বলে মনে করছেন বিখ্যাত দক্ষিণ আফ্রিকান কোচ মিকি আর্থার।

চ্যাম্পিয়নস ট্রফি জয়ী আর্থার চলমান বিপিএলে রংপুর রাইডার্সের কোচ হিসেবে কাজ করছেন। তার অধীনে আট ম্যাচে আটটি জিতে রংপুর অনায়েসে চলে গেছে প্লে অফে। এর আগে ২০১৫ সালে ঢাকা ডায়নামাইটসের কোচ হিসেবে এসেছিলেন।

৫৬ বছর বয়সী এই হাই প্রোফাইল কোচ এর আগে পাকিস্তান, দক্ষিণ আফ্রিকা ও শ্রীলঙ্কার প্রধান কোচ ছিলেন। বাংলাদেশের ক্রিকেটের পথ চলা, পরিবর্তন এবং বর্তমান অবস্থান সবটাই তার ভালোভাবে জানা। তাইতো পারফরম্যান্সের স্বীকৃতির জন্য একটি আইসিসি ইভেন্টের শিরোপা জেতার তাগিদ দিলেন।

আরো পড়ুন:

‘বিদেশীরা সাপোর্ট না করলে ১৫০ রানও চেজ করতে পারব না’ 

খালেদের মায়ের প্রতি শোক প্রকাশ করে লড়াইয়ে চিটাগং-রংপুর 

রাইজিংবিডির মুখোমুখি হয়ে নিজের কোচিং, বাংলাদেশ ক্রিকেট, চ্যাম্পিয়নস ট্রফি নিয়ে খোলামেলা কথা বলেছেন আর্থার।

শুরুতে আপনার কোচিংয়ের দর্শন সম্পর্কে জানতে চাইবো?

মিকি আর্থারঃ অনেককিছু ঘিরেই আমার কোচিং ক্যারিয়ার। প্রথমত, আপনাকে অবশ্যই একটি ইতিবাচক পরিবেশ তৈরী করতে হবে যেখানে একজন খেলোয়াড় যতটা সম্ভব সেরা হতে পারে, সম্ভাব্য সবদিকেই যাতে সে সেরা হয়ে ওঠে। একজন খেলোয়াড় সেরা হয়ে উঠে মানসিক, শারীরিক এবং টেকনিক্যাল এই তিনের সমন্বয়ে।

বিস্তারিত বলতে পারবেন?

মিকি আর্থারঃ টেকনিক্যালি একজন খেলোয়াড়কে হাতে-কলমে সেরা করে তোলার জন্য প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। শারীরিক দিকটা হলো, তাদের টিকে থাকার দক্ষতা যা তাদের ক্যারিয়ারকে দীর্ঘস্থায়ী করে। মানসিকভাবে তাদেরকে আত্মবিশ্বাস দেওয়া হয় যে, টেকনিক্যাল দক্ষতা পেয়েও যেটা তারা করতে পারেনি সেটা করার। এই দিকটা ক্যারিয়ারে চাপ সামলাতে ভালো কাজ করে। আমি বলি, পথ ধরে আগাও, টেকনিক্যাল দক্ষতা কাজে লাগিয়ে ডানা মেলে ওড়ো; যা তাদেরকে আরো দক্ষ করে তুলবে এবং সেরা হতে সহায়তা করবে। ডানা মেলে ওড়ার অর্থ তাদের চরিত্রের সবটা মেলে ধরা।

খেলোয়াড়দের নিয়ে খোলামনে থাকা কোচদের জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ?

মিকি আর্থারঃ একেক ক্রিকেটার একেকরকম। কিন্তু তাদের মত প্রকাশের স্বাধীনতা দরকার। এটার ফলে একটি দলের ভালো ব্যবস্থাপনা থেকে শুরু করে ব্র্যান্ড তৈরী করা যায়। এর ফলে দল বাছাই করা থেকে শুরু করে মানানসই খেলোয়াড় পাওয়া যায়। একজন খেলোয়াড়কে তার নির্দিষ্ট ভূমিকায় খেলানোর ক্ষেত্রেও এই (মত প্রকাশের স্বাধীনতা) স্বচ্ছতা বেশ ভূমিকা রাখে।

আমি প্রায়ই (খেলোয়াড়দের) বলতাম আমি হেডমাস্টার হবো না, তোমার পিতা হবো না, না হবো আমি তোমার সেরা বন্ধু কিংবা চাচা। আমি টাস্কমাস্টার হতে চাই কারণ এটি তোমাকে আরও ভালো খেলোয়াড় হিসেবে গড়ে তুলবে।

বিপিএলে এর আগেও এসেছেন। এবারও এলেন। এতোদিন যেখানে যাওয়ার কথা ছিল, যে মান ধরে রাখার কথা ছিল সেটা কী পেরেছে?

মিকি আর্থারঃ আমি মনে করি এটা সত্যিই খুব ভালো প্রতিযোগিতা। এই প্রতিযোগিতা থেকে বাংলাদেশের জন্য অনেক তরুণ ক্রিকেটার তৈরী হওয়ার সম্ভাবনা আছে। অবশ্যই প্রতিযোগিতা এমন হওয়া উচিত যেখানে তরুণ খেলোয়াড়রা গড়ে উঠতে পারে। আরেকটা ব্যাপার হলো, আমার ফ্র্যাঞ্চাইজি রংপুর অবিশ্বাস্য রকমের ভালো একটি দল। তারা খুবই পেশাদারভাবে পরিচালিত।

কিন্তু আমি যা ভাবছি তা হলো, এই চমৎকার প্রতিযোগিতাটি (বিপিএল) উন্নতির দিকে নিয়ে যেতে হবে। সকল দলগুলোকে ভালোভাবে পরিচালনা থেকে শুরু করে আরো পেশাদার হতে হবে। তবে আমি নিশ্চিত নই প্রত্যেকেই সেই প্রক্রিয়ায় আছে কিনা!
বাংলাদেশের খেলোয়াড়দের অসাধারণত্ব দেখে আমি যে অবাক হয়েছি সেটা বলবো না। তারা অনেক মেধাবী খেলোয়াড় পেয়েছে, আরো অনেক মেধাবী আছে যারা এখন আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের জন্য মানানসই। আমি যখন ঢাকা ডায়নামাইটের কোচ হয়ে আসি, তখনও মেধাবীদের সংখ্যাটা প্রায় এমনই ছিল। এখন আরো অনেকে আসছে।

আপনার দলের অধিনায়ক নুরুল হাসান সোহান সম্পর্কে জানতে চাইবো। মাঠে তার উপস্থিতি ভিন্ন একটা আবহ তৈরি করে দেয়…

মিকি আর্থারঃ সোহান অসাধারণ। আমি মনে করি সে অসাধারণ অধিনায়ক, চমৎকার নেতা; আমি তাকে দেখে এতোটাই মুগ্ধ হয়েছি। মাঠে সে টেকনিক্যালি খুব ভালো, মাঠের বাইরেও সে দলের ভেতর খুব ভালোভাবে গতিশীলতা সঞ্চার করে। সে অবিশ্বাস্য একজন উইকেট-রক্ষক, তার কিপিং দক্ষতা খুবই ভালো। সেই সঙ্গে এও যোগ করি, তার ব্যাটিংও যথেষ্ট ভালো। সে সামনেও বেশ ভালো করবে। আমি সত্যিই বিশ্বাস করি, সোহান একজন ব্যতিক্রমী নেতা।

 

আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ফেব্রুয়ারিতে। এই প্রতিযোগিতাকে নিয়ে কী বলবেন?

মিকি আর্থারঃ চ্যাম্পিয়নস ট্রফি খুবই ভালো প্রতিযোগিতা, তবে খুবই ছোট পরিসর। সেখানে আপনাকে সেরা খেলাটাই খেলতে হবে। এখানে সেরা আট দল আছে এবং এখানে কোনো ভুলের সুযোগ নেই বলেই মনে করি। এটা চমৎকার আসর। আসন্ন এই আসরে যারা শিরোপা দখলে রেখেছে, তারাই আবার জিততে পারে বলেই ধারণা।

তাহলে কি পাকিস্তানকেই আপনি এগিয়ে রাখছেন?

মিকি আর্থারঃ ভারত বড় প্রতিদ্বন্দ্বী, ইংল্যান্ড এবং অস্ট্রেলিয়ার মতো দলও রয়েছে এবং আমি আরেকটি নাম উল্লেখ করতে চাই। আফগানিস্তান এমন একটি দল, কন্ডিশনের কারণে যাদের সুযোগ রয়েছে (শিরোপা জেতার)। তারা এখানে (পাকিস্তানে) নিয়মিত খেলেছে এবং তাদের ব্যাটসম্যানরা কন্ডিশন খুব ভালো জানে।

শেষবার যখন চ্যাম্পিয়নস ট্রফি হয়েছিল, আপনি পাকিস্তানের হয়ে শিরোপা জিতেছিলেন? শিরোপা জেতার সফরটা নিয়ে জানতে চাই…

মিকি আর্থারঃ আমরা (পাকিস্তান) যখন চ্যাম্পিয়নস ট্রফি জিতেছিলাম তখন আট নম্বরে (র‍্যাংকিংয়ে) ছিলাম। প্রথম ম্যাচে হেরে যাওয়ায় পরের ম্যাচ জিততেই হতো। এরপরের সবকটি আমরা জিতেছি কারণ, সেরা ক্রিকেটটাই খেলেছি। সবাই একবিন্দুতে মিলে গিয়েছিলাম এবং প্রত্যেক খেলোয়াড় যার যার ভূমিকা পালন করেছে। আপনি একবার ছন্দ পেয়ে গেলে খুবই শক্তিশালী হয়ে উঠবেন। তখন পরিস্থিতির সঙ্গে আত্মবিশ্বাসও পক্ষে চলে আসে।

এবার কে জিতবে? আপনার ভবিষ্যদ্বাণী কী?

মিকি আর্থারঃ আমি সত্যিই বিশ্বাস করি, যেকোনো দল এই আসরে গিয়ে শিরোপা জিততে পারে। তাই এটা খুবই উপভোগ্য হতে যাচ্ছে। খুব সাধারণ একটা কারণেই এটা চমৎকার আসর হতে যাচ্ছে, আপনাকে প্রতিটি খেলাই জিততে হবে। তাই হ্যাঁ, বাংলাদেশের সামনেও অন্য সব দলের মতো একই সুযোগ থাকছে।

চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে কঠিন কাজ কী হবে? যেহেতু তারা গ্রুপ পর্বে ভারত, পাকিস্তান এবং নিউ জিল্যান্ডের মুখোমুখি হচ্ছে?

মিকি আর্থারঃ ওয়ানডেতে বাংলাদেশ খুবই ভালো খেলছে। কিন্তু আপনাকে আসলে বিচার করা হবে শিরোপা দিয়ে। আমি বিশ্বাস করি, প্রতিটি দলের মতো তাদেরও এটা জেতা উচিত। কঠোর পরিশ্রমের ফলস্বরূপ ট্রফিটি জেতা প্রয়োজন। ক্রিকেটের মাধ্যমে যে ব্র্যান্ড (বাংলাদেশে) তৈরি করা হয়েছে, সেটার জন্যেও শোকেসে বাংলাদেশের একটি ট্রফি দরকার।
দক্ষিণ আফ্রিকার কথাই ধরুন, সবসময় তিন ফরম্যাটে শীর্ষে থাকে কিন্তু আমরা কখনো আইসিসির কোনো শিরোপা জিততে পারিনি। যে দল আইসিসির কোনো শিরোপা জিততে পারেনি, মানুষ তাদেরকে মনে রাখে না। বাংলাদেশ ওয়ানডেতে ভালো দল কিন্তু এটার স্বীকৃতির জন্যে হলেও তাদেরকে কিছু জিততে হবে।

 

চট্টগ্রাম/ইয়াসিন/নাভিদ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ব প এল একজন খ ল য় ড় আর থ র র জন য আইস স আপন ক

এছাড়াও পড়ুন:

যুক্তরাষ্ট্রে উড়োজাহাজ-হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় বেঁচে নেই কেউ

যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসির মাঝ আকাশে যাত্রীবাহী উড়োজাহাজ ও সামরিক হেলিকপ্টারের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এর পর উড়োজাহাজ ও  হেলিকপ্টার নদীতে বিধ্বস্ত হয়। 

বুধবার স্থানীয় সময় রাত ৯টায় রিগ্যান ওয়াশিংটন ন্যাশনাল এয়ারপোর্টের রানওয়ে ৩৩-এর কাছাকাছি ঘটনাটি ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছে ফেডারেল এভিয়েশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশন। 

বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, যাত্রীবাহী উড়োজাহাজটিতে মোট ৬০ জন যাত্রী এবং চার ক্রু সদস্য ছিলেন। আর হেলিকপ্টারে তিনজন মার্কিন সেনা ছিলেন। এ ঘটনায় আর কেউ বেঁচে নেই বলে জানিয়েছেন একজন দমকলকর্মী। এখন পর্যন্ত ৩০ জনের মরদেহ নদী থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। দুর্ঘটনায় পড়া বিমানটি কানসাস থেকে রওনা হয়েছিল বলে এক মার্কিন কর্মকর্তা জানান।

রয়টার্সের খবরে বলা হয়, বুধবার রাতে রোনাল্ড রিগ্যান ওয়াশিংটন ন্যাশনাল এয়ারপোর্টের কাছে মাঝ আকাশে আমেরিকান এয়ারলাইন্সের একটি অভ্যন্তরীণ যাত্রীবাহী উড়োজাহাজের সঙ্গে মার্কিন সেনাবাহিনীর একটি ব্ল্যাক হক হেলিকপ্টারের সংঘর্ষ হয়। এর পর উড়োজাহাজ ও হেলিকপ্টারটি হিমশীতল পটোম্যাক নদীতে বিধ্বস্ত হয়।

দমকল বাহিনীর প্রধান জন ডনেলি জানান, মাঝ আকাশে মার্কিন সেনা হেলিকপ্টারের সঙ্গে সংঘর্ষের পর ওয়াশিংটন ডিসির পটোম্যাক নদীতে আছড়ে পড়া আমেরিকান এয়ারলাইন্সের যাত্রীবাহী উড়োজাহাজটির ‘আরোহীরা সম্ভবত কেউই বেঁচে নেই’। তিনি এ পর্যন্ত ৩০ জনের মরদেহ উদ্ধারের কথা জানিয়েছেন। 

দুর্ঘটনায় সম্ভাব্য ৬০ জনেরও বেশি মানুষকে একসঙ্গে হারানো সত্যিই খুব কঠিন। যখন একজনের মৃত্যু হয়, তখন তা কষ্টদায়ক, কিন্তু যখন অনেক অনেক মানুষ মারা যান, তখন সেই দুঃখ সওয়া যায় না। এটা অনেক বেশি হৃদয়বিদারক। বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় সকালে যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানীর রিগ্যান বিমানবন্দরে এক সংবাদ সম্মেলনে এমনটাই বলেন কানসাসের সিনেটর রজার মার্শাল।

যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনীর জয়েন্ট টাস্কফোর্স-ন্যাশনাল ক্যাপিটাল রিজিওনের গণমাধ্যমবিষয়ক প্রধান হেদার চাইরেজ সিবিএস নিউজকে বলেন, সামরিক হেলিকপ্টারটির প্রশিক্ষণ ফ্লাইট ছিল।

যাত্রীবাহী বিমানটিতে একাধিক আইস স্কেটার, তাদের পরিবারের সদস্য ও কোচরা উইচিটার এক ক্যাম্প থেকে ফিরছিলেন। তাদের মধ্যে রাশিয়ায় জন্ম নেওয়া সাবেক বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ইয়েভগেনিয়া শিশকোভা ও ভাদিম নৌমভও ছিলেন।

এক পুলিশ কর্মকর্তার বরাত দিয়ে সিবিএস নিউজ জানিয়েছে, ডুবুরি দল উড়োজাহাজটির দুটি ডেটা রেকর্ডারের একটি উদ্ধার করেছে।

এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলের সঙ্গে দুর্ঘটনায় জড়ানো ব্ল্যাক হক হেলিকপ্টারের বেতার বার্তা থেকে জানা গেছে, হেলিকপ্টারটির পথে যে উড়োজাহাজটি ছিল, তা হেলিকপ্টারের ক্রুরা জানতেন। পরে ট্রুথ সোশ্যালে এক পোস্টে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পও হেলিকপ্টার ক্রু এবং এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলারদের কর্মকাণ্ড নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। তিনি লিখেছেন, দেখে মনে হচ্ছে, এটা ঠেকানো যেত। ভালো হলো না।

ইতোমধ্যে বিমানবন্দরে স্বজনের ভিড় জমেছে। তারা বলেছেন, ঘটনাটির বিষয়ে কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে তেমন কোনো তথ্য পাননি। বরং বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন থেকেই বেশি তথ্য পাচ্ছেন তারা।

গত প্রায় ১৬ বছরের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের এটিই প্রথম সবচেয়ে ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনা। নিউজউইক জানায়, এর আগে সর্বশেষ সবচেয়ে বড়  উড়োজাহাজ দুর্ঘটনাটি ঘটেছিল ২০০৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে। আর এই নিয়ে গুরুতর উদ্বেগ দেখা দিয়েছে।

১৯৮২ সালে পটোম্যাক নদীর ওপর ফোরটিন্থ স্ট্রিট ব্রিজে এয়ার ফ্লোরিডা ফ্লাইট ৯০ বিধ্বস্ত হয়েছিল। এই ঘটনায় ৭০ যাত্রী এবং ৪ ক্রু নিহত হন। শুধু চার যাত্রী এবং একজন ক্রু বেঁচে গিয়েছিলেন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • শুধু নারী নয়, পুরুষরাও যৌন হয়রানির শিকার হয়: প্রিয়াঙ্কা
  • বিশ্ব ইজতেমায় মুসল্লির মৃত্যু 
  • গায়িকা-অভিনেত্রী মারিয়ান ফেইথফুল আর নেই
  • সাইফুল-সাজ্জাদে তটস্থ চট্টগ্রামের ৫ থানার পুলিশ
  • কামরুল হাসানের কাছে শিল্প ধরা দিয়েছিল
  • ‘আমার চিত্রকর সত্তার মৃত্যু ঘটিয়েছি’
  • ‘রেখাচিত্রকে অবহেলা করা উচিত নয়’
  • অনুষ্ঠানে প্রবেশে নারী সাংবাদিককে ‘বাধা’, যা হয়েছিল সেদিন
  • যুক্তরাষ্ট্রে উড়োজাহাজ-হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় বেঁচে নেই কেউ
  • মঞ্চে বলয় ভাঙার লড়াই