মানিকগঞ্জে বিএনপির ২ পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ৪
Published: 17th, January 2025 GMT
মানিকগঞ্জে মাটি ব্যবসার আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বিএনপির নেতৃবৃন্দের হামলার শিকার হয়েছেন ইউনিয়ন বিএনপির চার জন কর্মী। গুরুতর আহত অবস্থায় তাদেরকে জেলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় সদর উপজেলার আটিগ্রাম ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে।
হাসপাতালে ভর্তি আহতরা হলেন- আটিগ্রাম ইউনিয়ন কৃষি জমি ও কৃষক বাঁচাও আন্দোলনের সদস্য সচিব ও ইউনিয়ন যুবদলের সভাপতি প্রার্থী জয়-ই মামুন (৪০), ইউনিয়ন বিএনপির সদস্য ও কৃষক দলের সভাপতি প্রার্থী রুস্তম সরকার (৪২), ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক ওয়াসিম আকরাম (২২)। আরো একজন বিএনপি কর্মী প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন।
ঘটনার নিন্দা জানিয়ে ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি ছানোয়ার হোসেন দেওয়ান বলেন, “আওয়ামী লীগের অনুপ্রবেশকারী কিছু লোকদের নিয়ে বিএনপির গুটিকয়েক নেতা এ হামলা ঘটিয়েছে। আটিগ্রাম ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নূরে আলম সরকার তার ভাটায় অবৈধ মাটি আনা নেওয়ার জন্য বিএনপির কিছু নেতাকে অর্থের লোভ দেখিয়ে তার সাথে রেখে চক্রান্ত করে যাচ্ছে। আমরা এ হামলার তীব্র নিন্দা ও দোষীদের দৃষ্টান্ত শাস্তি দাবি করি।”
সদর থানার ভাতা কর্মকর্তা (ওসি) এস.
ঢাকা/চন্দন/এস
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ব এনপ র ইউন য ন ন ব এনপ
এছাড়াও পড়ুন:
সামারিক শক্তিতে মিয়ানমারের চেয়ে ২ ধাপ এগিয়ে বাংলাদেশ
চলতি বছর সামরিক শক্তির দিক থেকে মিয়ানমারের চেয়ে দুই ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ। চলতি সপ্তাহে সামরিক শক্তি পর্যবেক্ষক প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার প্রকাশিত সূচকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সংস্থাটি তাদের প্রতিবেদনে জানিয়েছে, এই র্যাংকিংয়ের ক্ষেত্রে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রের সামরিক বাজেট। সেনাবাহিনীর আকার, নৌবাহিনী এবং বিমানবাহিনীর শক্তিকেও বিবেচনা করা হয়েছে সমীক্ষায়।
গ্লোবাল ফায়ারপাওয়ারের সূচক অনুযায়ী, বিশ্বে সামরিক শক্তির ক্ষেত্রে শীর্ষে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, এরপরে পরে রয়েছে রাশিয়া, চীন, ভারত ও দক্ষিণ কোরিয়া। পরমাণু শক্তিধর হলেও পাকিস্তানের অবস্থান ১২ নম্বরে। তালিকায় বাংলাদেশ রয়েছে ৩৫তম অবস্থানে। বাংলাদেশের আগে রয়েছে উত্তর কোরিয়া ও আর্জেন্টিনা। আর বাংলাদেশের প্রতিবেশী মিয়ানমার রয়েছে ৩৭তম অবস্থানে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যা ১৬ কোটির বেশি। এর মধ্যে প্রায় ৬ কোটি ৬১ লাখ মানুষ সামরিক বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার যোগ্য। বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীতে মোট সেনা সংখ্যা ১ লাখ ৬৩ হাজার। বাংলাদেশ বিমানবাহিনীতে রয়েছে ১৭ হাজার ৪০০ সদস্য এবং নৌবাহিনীতে রয়েছে ২৫ হাজার ১০০ সেনা।
অন্যদিকে, মিয়ানমারের মোট জনসংখ্যা ৫ কোটি ৭৫ লাখ। এর মধ্যে প্রায় ২ কোটি ২০ লাখ মানুষ সামরিক বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার যোগ্য। মিয়ানমারের সক্রিয় সৈন্য সংখ্যা ১ লাখ ৫০ হাজার। মিয়ানমারের রিজার্ভ সৈন্য রয়েছে ২০ হাজার। দেশটির বিমানবাহিনীতে রয়েছে ১৫ হাজার সদস্য এবং নৌবাহিনীতে রয়েছে ১৬ হাজার সেনা।
ঢাকা/শাহেদ