বাংলাদেশের পেসার সৈয়দ খালেদ আহমেদের মা মারা গেছেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। টাইগার এই পেসার এবারের বিপিএলে চিটাগং কিংসের হয়ে খেলছেন। গতকাল রাতে বিপিএলে চিটাগং-খুলনা ম্যাচের পরই তিনি জানতে পারেন, মা আর নেই। খবর পেয়েই নিজ বাড়ি সিলেটে চলে যান খালেদ। তাই আজ রংপুর রাইডার্সের বিপক্ষে চিটাগংয়ের একাদশে ছিলেন না তিনি।

তবে একদিন বিরতি দিয়েই আগামীকাল চট্টগ্রামে দলের সঙ্গে যোগ দেবেন খালেদ। খেলবেন কিংসের পরের ম্যাচেই, রোববার ফরচুন বরিশালের বিপক্ষে। এমনটাই জানিয়েছে চট্টগ্রামের ফ্রাঞ্চাইজি।

এদিকে বাংলাদেশের পেসারের মায়ের মৃত্যুতে রংপুর রাইডার্স ও চিটাগংয়ের ম্যাচ শুরুর আগে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়েছে। যেখানে দুই দলের ক্রিকেটারের পাশপাপাশি, কোচিং স্টাফ, সাপোর্ট স্টাফ এবং ম্যাচ অফিসিয়ালসরা উপস্থিত ছিলেন।

এছাড়াও শুক্রবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি দিয়ে খালেদের মায়ের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। সেখানে লেখা হয়, ‘জাতীয় দলের পেস বোলার সৈয়দ খালেদ আহমেদের মা রাইমা বেগমের মৃ'ত্যুতে গভীরভাবে শোকাহত বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সিলেটে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন রাইমা বেগম। তিনি ৬২ বছর বয়সী ছিলেন।’

শোক প্রকাশ করে আরো লেখা হয়, ‘বিসিবি সৈয়দ খালেদ আহমেদ এবং তার পরিবারের প্রতি আন্তরিক সমবেদনা ও গভীর সমবেদনা জানায়।’

উল্লেখ্য, এবারের বিপিএলে চিটাগং কিংসের হয়ে অসাধারণ খেলছেন খালেদ আহমেদ। ৫ ম্যাচে ৭.

৬৩ ইকোনমিতে নিয়েছেন ৮ উইকেট। গত ম্যাচেও খুলনার বিপক্ষে ২ উইকেট নেন তিনি।

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: খ ল দ আহম দ ব প এল খ ল দ আহম দ

এছাড়াও পড়ুন:

সালাহ, কেইন, না লেভা—সোনার জুতার লড়াইয়ে কে কোথায়

এবার কি তবে অবশেষে ইউরোপিয়ান গোল্ডেন শু জিততে যাচ্ছেন মোহাম্মদ সালাহ?
আভাস সে রকমই। তবে মৌসুমের শেষে এসে যদি রবার্ট লেভানডফস্কি বা হ্যারি কেইন অবিশ্বাস্য কিছু করে ফেলেন, আরও একবার হতাশ হতে হবে লিভারপুলের মিসরীয় ফরোয়ার্ডকে। আরও একবার কথাটা বলা হচ্ছে, কারণ আগেও বেশ কয়েকবার এই পুরস্কার জেতার খুব কাছে গিয়েছিলেন সালাহ, শেষ পর্যন্ত জিততে পারেননি। অন্যদিকে লেভানডফস্কি, কেইন কিংবা আর্লিং হলান্ডের এরই মধ্যে সৌভাগ্য হয়েছে পুরস্কারটি জেতার।

ইউরোপিয়ান গোল্ডেন শু কী

সহজ কথায়, প্রতি মৌসুমে ইউরোপের প্রতিটি দেশের সর্বোচ্চ লিগগুলোর মধ্যে যিনি সবচেয়ে বেশি গোল করেন, তাঁকে দেওয়া হয় সোনার বুট, যে পুরস্কারের আনুষ্ঠানিক নাম ইউরোপিয়ান গোল্ডেন শু।
এমনিতে ইউরোপের সব লিগই আলাদা করে প্রতি মৌসুমের সর্বোচ্চ গোলদাতাকে গোল্ডেন বুট পুরস্কার দেয়। তবে ইউরোপিয়ান গোল্ডেন শু তাঁকেই দেওয়া হয়, যিনি পুরো ইউরোপে সব লিগ মিলিয়ে গোলের জন্য সবচেয়ে বেশি পয়েন্ট পান। পয়েন্ট হিসাব করা হয় গোলসংখ্যা ও সংশ্লিষ্ট লিগের মানের ওপর ভিত্তি করে।  

লিগে ৩৩ ম্যাচে সালাহ গোল করেছেন ২৭টি।

সম্পর্কিত নিবন্ধ