সব ঠিক থাকলে আজ রাতেও রংপুর রাইডার্সের বিপক্ষে বল হাতে তোপ দাগার কথা ছিল চিটাগং কিংসের পেসার খালেদ আহমেদের। কিন্তু মায়ের মৃত্যুতে তার পৃথীবী ওলট-পালট হয়ে যায়। খালেদের মায়ের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে মাঠে নেমেছে চিটাগং কিংস-রংপুর রাইডার্স।

শুক্রবার সন্ধ্যা ৭টায় চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে লড়াইয়ে নামে দুই দল। টস হেরে ব্যাটিং করছে রংপুর রাইডার্স। খালেদের পরিবর্তে চিটাগং একাদশে সুযোগ দিয়েছে মারুফ মৃধাকে।

এর আগে গতকাল রাতে ম্যাচ শেষে হোটেলে ফিরে মায়ের মুত্যুর খবর জানতে পারেন খালেদ। মাঠে খেলছিলেন বলে সেই খবর তাকে জানানো হয়নি।
চিটাগং কিংসের অফিসিয়াল পেইজ থেকে জানানো হয়, “সৈয়দ খালেদ আহমেদের প্রিয় মায়ের মৃত্যুতে আমাদের গভীর সমবেদনা থাকল। আল্লাহ যেন তাকে জান্নাতের সর্বোচ্চ স্তরে জায়গা করে দেন।”

আরো পড়ুন:

ছুটির দিনে ২০ হাজার দর্শকে পরিপূর্ণ জহুর আহাম্মদ স্টেডিয়াম

তিন দল নিয়ে নারীদের বিপিএল ফেব্রুয়ারিতে

পাঁচ ম্যাচে আট উইকেট নিয়ে এখনও পর্যন্ত চিটাগং কিংসের দ্বিতীয় সফলতম বোলার খালেদ। জাতীয় দলের হয়ে ১৫ টেস্ট ও দুই ওয়ানডে খেলা খালেদকে ছুটি দিয়েছে দলটি। কঠিন এই মুহূর্তে খালেদের পাশে রয়েছে চিটাগং।

ঢাকা/রিয়াদ/নাভিদ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ব প এল

এছাড়াও পড়ুন:

বিক্ষোভ সমাবেশের আগেই সিলেট ডিসি অফিসের সামনে বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল অপসারণ

সিলেট জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে স্থাপিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের ম্যুরাল অপসারণ করা হয়েছে। তবে কে সেটি সরিয়েছে তা জানা নেই বলে জানিয়েছেন জেলা প্রশাসক।

হযরত শাহজালাল (রহ.) তাওহিদি কাফেলার ব্যানারে শুক্রবার জুমার নামাজের পর সমাবেশের আগে সেটি সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। বিক্ষোভকারীরা ম্যুরাল ভাঙতে গিয়ে দেখেন যথাস্থানে সেটি নেই।

গত কয়েকদিন ধরে সিলেটের আলেম সমাজের একটি অংশ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে স্থাপিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরাল অপসারণের জন্য সময়সীমা বেঁধে দিয়ে আসছিলেন। ২৬ জানুয়ারি আলেম সমাজের প্রতিনিধিদের নিয়ে বৈঠকও হয়। বৈঠকে সিলেটের প্রতিনিধিত্বশীল উলামায়ে কেরাম, রাজনৈতিক, সামাজিক, ছাত্র ও ইমাম সমিতির নেতারা উপস্থিত ছিলেন। এর আগে গত ৯ জানুয়ারি ম্যুরাল অপসারণে তিন দিনের সময় বেঁধে দেওয়া হয়। ওই সময়ের মধ্যে সেটি না সরালে তারা এটি সরিয়ে নেবেন বলে হুমকি দেন।

ম্যুরাল অপসারণ করেছেন কিনা, এমন প্রশ্নে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ শের মাহবুব মুরাদ বলেন, ‘বিষয়টি আমার জানা নেই।’ তাদের পক্ষ থেকে কোনোভাবে সেটি সরানো হয়েছে কিনা, জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘বিষয়টি খোঁজ নিয়ে দেখবো।’
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ