শীতলক্ষ্যা থেকে উদ্ধার হওয়া দুই মরদেহের একজনের পরিচয় মিলেছে
Published: 17th, January 2025 GMT
নারায়ণগঞ্জে শীতলক্ষ্যা নদী থেকে উদ্ধার হওয়া দুই ব্যক্তির মরদেহের মধ্যে একজনের পরিচয় শনাক্ত হয়েছে। শনাক্ত হওয়া মরদেহ যুবকের নাম সাইফুল ইসলাম (২৮)। তিনি ফতুল্লা এলাকার বাসিন্দা। তিনি ৩ দিন আগে নিখোঁজ হয়েছিলেন সাইফুল।
শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন কাঁচপুর নৌ পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ (ইন্সপেক্টর) মো.
ইন্সপেক্টর মো. আব্দুল মাবু জানান, প্রাথমিকভাবে লাশ দুটির শরীরে কোন আঘাতে চিহ্ন পাওয়া যায়নি। ধারণা করা হচ্ছে লাশ দুটি ৪-৫ দিনের আগে হবে। অজ্ঞাত পরিচয় অপর মরদেহটি একজন বৃদ্ধের। আমরা তার পরিচয় শনাক্তে কাজ করছি।
মরদেহ দুটি ময়নাতদন্তের জন্য নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের পর তাদের মৃত্যুর আসল কারণ নিশ্চিত হওয়া যাবে।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: শ তলক ষ য ন র য়ণগঞ জ মরদ হ
এছাড়াও পড়ুন:
অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে কিশোর, ৬ দিন পর ঢাকা থেকে উদ্ধার
ইন্দুরকানীর নিখোঁজ কিশোর সাব্বির হোসেনকে ছয় দিন পর ঢাকার নারায়ণগঞ্জের এক রিকশাচালকের বাসায় পাওয়া গেছে। তিন দিন আগে রাস্তায় অচেতন অবস্থায় তাকে উদ্ধার করেন ওই রিকশাচালক।
গত ২৪ ফেব্রুয়ারি বিকেলে ইন্দুরকানী গ্রামের কৃষক আব্দুল জলিল শেখের ছেলে সাব্বির হোসেন কাউকে কিছু না বলে বাড়ি থেকে বের হয়। রাতে সায়েদাবাদ বাসস্ট্যান্ডে নেমে সেখান থেকে আটো গাড়িতে নারায়ণগঞ্জ যাচ্ছিল। এ সময় অটোতে থাকা অজ্ঞান পার্টির লোকজন তাকে অজ্ঞান করে টাকা, মোবাইল ফোনসহ সঙ্গে থাকা জিনিসপত্র নিয়ে যায়। পরে তাকে নারায়ণগঞ্জে রাস্তার পাশে ফেলে রেখে যায়। গভীর রাতে সাব্বিরকে পরে থাকতে দেখে রিকশাচালক আব্দুর জব্বার তাঁকে তাঁর বাসায় নিয়ে যায়। তিন দিন পর তার জ্ঞান ফেরে। শনিবার বিকেলে সাব্বির ফোন করে তার বাবা-মাকে বিষয়টি জানায়।
সাব্বিরের বাবা জলিল শেখ বলেন, ছেলের খোঁজ না পেয়ে থানায় সাধারণ ডায়েরি করি। খুব চিন্তায় ছিলাম। তাকে অজ্ঞান পার্টি ধরেছিল। এক রিকশাচালক ভাই তাকে উদ্ধার করেছে। তাঁর কাছে আমরা কৃতজ্ঞ।
ইন্দুরকানী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মারুফ হোসেন জানান, নিখোঁজ সাব্বিরকে ঢাকায় পাওয়া গেছে বলে তার পরিবার জানিয়েছে।