‘গুয়াগাছিয়া ইউনিয়নে পুলিশ তদন্দ্র কেন্দ্র স্থাপনের কথা ভাবা হচ্ছে’
Published: 17th, January 2025 GMT
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট জেনারেল জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, “মুন্সীগঞ্জ গজারিয়া উপজেলার গুয়াগাছিয়া ইউনিয়ন চারদিকে মেঘনা নদী বেষ্টিত। সেই ইউনিয়নের বাসিন্দারা একটি দস্যুবাহিনীর কাছে জিম্মি। দস্যুবাহিনীর কাছ থেকে বাসিন্দাদের রক্ষা করতে সেখানে একটি পুলিশ তদন্ত কেন্দ্র স্থাপনের কথা ভাবা হচ্ছে।”
শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) মুন্সীগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার একটি অভিজাত রিসোর্টে ঢাকা কলেজের রিইউনিয়ন অনুষ্ঠানে যোগ দিতে এসে তিনি এ কথা বলেন।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জানান, খোঁজ নিয়ে এই দস্যুবাহিনীর কথা জানতে পেরেছেন তিনি। গুয়াগাছিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কাজ করবে বলেও জানান তিনি।
আরো পড়ুন:
সীমান্তে এখন উত্তেজনা নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রাজস্ব বাড়াতে ভ্যাট বৃদ্ধি, অসুবিধা হবে না: খাদ্য উপদেষ্টা
অনুষ্ঠানে ঢাকা কলেজের সাবেক ভিপি ও রিইউনিয়ন পরিচালনা কমিটির আহ্বায়ক মীর সরফত আলী সপুর সভাপতিত্বে আরো উপস্থিত ছিলেন- বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর প্রমুখ।
ঢাকা/রতন/মাসুদ
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর উপদ ষ ট উপদ ষ ট
এছাড়াও পড়ুন:
বিক্ষোভ সমাবেশের আগেই সিলেট ডিসি অফিসের সামনে বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল অপসারণ
সিলেট জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে স্থাপিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের ম্যুরাল অপসারণ করা হয়েছে। তবে কে সেটি সরিয়েছে তা জানা নেই বলে জানিয়েছেন জেলা প্রশাসক।
হযরত শাহজালাল (রহ.) তাওহিদি কাফেলার ব্যানারে শুক্রবার জুমার নামাজের পর সমাবেশের আগে সেটি সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। বিক্ষোভকারীরা ম্যুরাল ভাঙতে গিয়ে দেখেন যথাস্থানে সেটি নেই।
গত কয়েকদিন ধরে সিলেটের আলেম সমাজের একটি অংশ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে স্থাপিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরাল অপসারণের জন্য সময়সীমা বেঁধে দিয়ে আসছিলেন। ২৬ জানুয়ারি আলেম সমাজের প্রতিনিধিদের নিয়ে বৈঠকও হয়। বৈঠকে সিলেটের প্রতিনিধিত্বশীল উলামায়ে কেরাম, রাজনৈতিক, সামাজিক, ছাত্র ও ইমাম সমিতির নেতারা উপস্থিত ছিলেন। এর আগে গত ৯ জানুয়ারি ম্যুরাল অপসারণে তিন দিনের সময় বেঁধে দেওয়া হয়। ওই সময়ের মধ্যে সেটি না সরালে তারা এটি সরিয়ে নেবেন বলে হুমকি দেন।
ম্যুরাল অপসারণ করেছেন কিনা, এমন প্রশ্নে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ শের মাহবুব মুরাদ বলেন, ‘বিষয়টি আমার জানা নেই।’ তাদের পক্ষ থেকে কোনোভাবে সেটি সরানো হয়েছে কিনা, জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘বিষয়টি খোঁজ নিয়ে দেখবো।’