কুমিল্লায় ৮ হাজার কেজি পলিথিন জব্দ
Published: 17th, January 2025 GMT
কুমিল্লার আদর্শ সদরে অভিযান চালিয়ে আনুমানিক ৮ হাজার কেজি পলিথিন জব্দ করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) কোতোয়ালি মডেল থানার সামনে জেলা প্রশাসন ও পরিবেশ অধিদপ্তরের যৌথ উদ্যোগে এ অভিযান চালানো হয়।
দুপুরে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়েছেন পরিবেশ অধিদপ্তরের কুমিল্লা জেলা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক মোসাব্বের হোসেন মোহাম্মদ রাজিব।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালানো হয়। এ সময় একটি প্রতিষ্ঠানকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। অভিযানে নেতৃত্ব দেন সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো.
পরিবেশ সুরক্ষায় এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছেন মোসাব্বের হোসেন মোহাম্মদ রাজিব।
ঢাকা/রুবেল/রফিক
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
‘আসামি ছিনতাইয়ে জড়িত নই’ দাবি বিএনপি নেতার
ফরিদপুরের সদরপুর থানা পুলিশের হাত থেকে আসামি ছিনতাইয়ের ঘটনায় আমি কোনোভাবেই দায়ী নই। একটি স্বার্থান্বেষী মহল আমাকে জড়িয়ে বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ করিয়েছে।
শুক্রবার দুপুরে সংবাদ সম্মেলনে সদরপুর উপজেলা বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক বাহালুল মাতব্বর সাংবাদিকদের এ দাবি করেন।
সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, আমার বিরুদ্ধে গত ৩০ জানুয়ারি দেশের বিভিন্ন জাতীয় স্থানীয় ও অনলাইন সংবাদমাধ্যমে পুলিশের হাত থেকে আসামি ছিনতাই শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। সংবাদে আমার নামে পুলিশের হাত থেকে আসামি ছিনতাইয়ে জড়িত থাকার অভিযোগ উঠেছে। ওই সংবাদে আমার নেতৃত্বে ফারুক হোসেন বাকুকে ছিনিয়ে নেওয়া হয় বলে উল্লেখ করা হয়।
তিনি স্থানীয় সাংবাদিকদের আরও দাবি করেন, তিনি ওই ঘটনার সঙ্গে কোনোভাবেই জড়িত নন। তিনি ওই সংবাদের প্রতিবাদ জানান।
প্রসঙ্গত, ফরিদপুরের সদরপুর থানা পুলিশের হাত থেকে বুধবার (২৯ জানুয়ারি) রাত সাড়ে ৮টার দিকে স্থানীয় আটরশি বিশ্ব জাকের মঞ্জিল মোড় এলাকা থেকে পুলিশের হাতে আটক ফারুক হোসেন বাকুকে ছিনিয়ে নেয় দুর্বিত্তরা।
ওইদিন রাত সাড়ে ৮টার দিকে কাকতালীয়ভাবে আটক বাকু অসুস্থতার কথা জানালে স্থানীয় বিএনপির ওই অংশ তাকে হাসপাতালে নেওয়ার জন্য অনুরোধ করে। ওই সময় থানার এসআই হাদীউজ্জামান ও সঙ্গীয় কনস্টেবল দিয়ে বাকুকে চিকিৎসার জন্য সদরপুর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. মাইদুল হাসান শাওন তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেন।
এসআই হাদীউজ্জামান বলেন, ওই সময় আমি ও একজন কনস্টেবল ছিলাম। বাকুর প্রায় ২০ জন লোক ছিল। হাসপাতাল থেকে বের হলেই বাকুর লোকজন পুলিশের হাত থেকে তাকে ছিনিয়ে একটি প্রাইভেটকারে উঠিয়ে নিয়ে যান।