সিলেটের সামনে ১৮৪ রানের চ্যালেঞ্জ
Published: 17th, January 2025 GMT
শুরুটা ১৫ রানের ওভার দিয়ে। মাঝে পরপর দুই ওভারে এলো যথাক্রমে ১৯ ও ২০ রান। আরও একটি ওভারে ছিল ২০ রান। এই চার ওভারেই সিলেট স্ট্রাইকার্সের বোলারদের বেধড়ক পিটিয়ে অনায়েসে রান তোলেন দুর্বার রাজশাহীর ব্যাটসম্যানরা।
বিশ ওভারের খেলায় বাকি ষোলোটিতে রাজশাহীর ব্যাটসম্যানরা সেই ছন্দ ধরে রাখতে পারেনি। তবুও দলের রান পৌঁছেছে একশ আশির ঘরে। সিলেটের আমন্ত্রণে ব্যাটিংয়ে নেমে ৭ উইকেটে তাদের রান ১৮৪।
দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৪১ রান করেন রায়ান বার্ল। ২৭ বলে ১ চার ও ৪ ছক্কায় ইনিংসটি সাজান তিনি। এছাড়া অধিনায়ক এনামুল হক বিজয় ২২ বলে ৩২, জিসান আলম ১৮ বলে ২০ রান করেন। ১৯ রানের দুইটি ইনিংস আসে মোহাম্মদ হারিস ও ইয়াসির আলীর ব্যাট থেকে। শেষ দিকে মৃত্যুঞ্জয়ের ১৪ রানে লড়াকু পুঁজি পায় রাজশাহী।
আরো পড়ুন:
শঙ্কা কাটিয়ে সিলেটের বিরুদ্ধে ব্যাটিংয়ে রাজশাহী
চট্টগ্রামে ‘চিটাগং ঝাঁজ’ টের পেল খুলনা
সিলেটের বোলিং তেমন আলো ছড়ায়নি। পেসার রুয়েল মিয়া ৩২ রানে ৩ উইকেট দিয়ে ছিলেন দলের সেরা। এছাড়া ২টি করে উইকেট নেন নাহিদুল ও নিহাদুজ্জামান। ৪ ওভারে ৩৯ ও ৩ ওভারে ৩৫ রান দিয়ে উইকেটশূন্য ছিলেন যথাক্রমে রিচ টপলি ও আরিফুল হক।
চট্টগ্রাম/ইয়াসিন/আমিনুল
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ব প এল উইক ট
এছাড়াও পড়ুন:
আমাদের আত্মা শুদ্ধ করতে হবে, ঈমান ঠিক করতে হবে : মাজেদুল
সিদ্ধিরগঞ্জ থানা বিএনপির সভাপতি মাজেদুল ইসলাম বলেছেন, আমরা অনেকেই নামাজ পড়ি, কিন্তুু সুদখাই, আমরা নামাজ পড়ি ঘুষখাই, আমরা নামাজ পড়ি নেশার সাথে জড়িত, আমরা নামাজ পড়ি মাদক ব্যবসা করি, আমরা নামাজ পড়ি আবার অন্যেও হক মেরে খাই, আমরা দুর্বল মানুষের উপর জুলুম করি, আমি মনে করি আমাদের এই নামাজ কোন কাজে আসবে না।
আগে আমাদের আত্মাশুদ্ধ করতে হবে, ঈমান ঠিক করতে হবে। আমার মনের ভিতরে এমন বাসনা আনতে হবে যে আমি নামাজ পড়বো মানুষের হক মেরে খাবোনা, আমি নামাজ পড়বো সুদ খাবোনা, আমি নামাজ পড়বো ঘুষ খাবোনা, আমি দুর্বলের উপর জুলুম করবোনা।
বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) রাতে সিদ্ধিরগঞ্জের জালকুড়ি দক্ষিনপাড়া যুব ও কিশোর সংঘের উদ্যোগে কবরবাসীদের রুহের মাগফেরাত কামনায় ১৫তম বার্ষিক ওয়াজ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য তিনি একথা বলেন।
এসময় তিনি আরো বলেন, আজকে আমারা এখান থেকে ওয়াজ শুনে গেলাম জামাতের সাথে ফজর নামাজ পড়লাম না, তাহলে এই ওয়াজ শুনে আমাদের কোন ফয়দা হবে না। আমরা এখানে এসেছি শিখতে, আমরা এখান থেকে শিখবো এবং তা পালন করবো। আমি জানি এই এলাকায় অনেকেই অসহায়দের উপর জুলুম করে, অনেকেই মাদক ব্যবসা করে।
আল্লাহতালা যদি আমাকে কোনদিন সুযোগদেন আমি কিন্তুু আপনাদের ছাড়বো না, নেশার সাথে আমি কোন আপোষ করবোনা। নেশার ব্যবসা যারা করে তাদের সাথে আমি কোন আপোষ করবোনা, তাদের কোন ছাড় দেওয়া হবে না। আমি যতোদিন বেচে থাকবো আপনাদের সেবা করে যাবো, আপনারা আমার জন্য দোয়া করবেন আমি যতোদিন বেচে থাকবো এলাকার উন্নয়নে কাজ করবো।
বাইতুল আমান জামে মসজিদের সভাপতি হাজী বিল্লাল হোসেনের সভাপতিত্বে উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা হিসেবে ওয়াজ করেন মাওলানা গাজী সোলাইমান আল-কাদরী। বিশেষ বক্তা হিসেবে ওয়াজ করেন হযরত মাওলানা মুফতি বেলাল আহমদ ও হাফেজ মাওলানা মুফতি মোঃ আমানুল্লাহ।
এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাইতুল আতিক জামে মসজিদের সভাপতি মোঃ ওমর আলী, ৯নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি এড্যাঃ মাসুদুজ্জামান মন্টু, সিদ্ধিরগঞ্জ থানা বিএনপির যুগ্ম-সম্পাদক কামরুল হাসান শরীফ, ৯নং ওয়ার্ড বিএনপির সহ-সভাপতি শাহজাহান, হাজী নুরুল ইসলাম ও লোকমান হোসেন প্রমূখ। মাহফিল পরিচালনা করেন মাওলানা মিজানুর রহমান।