Risingbd:
2025-01-31@11:58:35 GMT

ইমরান খানের ১৪ বছরের কারাদণ্ড

Published: 17th, January 2025 GMT

ইমরান খানের ১৪ বছরের কারাদণ্ড

পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের প্রতিষ্ঠাতা ইমরান খানকে ১৪ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। একইসঙ্গে তার স্ত্রী বুশরা বিবিকে দেওয়া হয়েছে সাত বছরের কারাদণ্ড। শুক্রবার ‘আল-কাদির বিশ্ববিদ্যালয় প্রকল্প ট্রাস্ট’-দুর্নীতি মামলায় দেশটির একটি আদালত এই কারাদণ্ড দিয়েছে।

মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, অবৈধ সুবিধা দেওয়ার বিনিময়ে ইমরান ও বুশরা বাহরিয়া টাউন লিমিটেডের কাছ থেকে কোটি কোটি রুপি নিয়েছিলেন এবং ৫০ বিলিয়ন রুপি বৈধ করতে শত শত একর জমি কিনেছিলেন।

বিচারক নাসির জাভেদ রানা আদিয়ালা কারাগারের একটি অস্থায়ী আদালত কক্ষে রায় ঘোষণা করেন। আদালত ইমরান ও বুশরাকে যথাক্রমে ১০ লাখ এবং ৫ লাখ রুপি জরিমানাও করেছে। 

আদালত জানিয়েছে, জরিমানা পরিশোধে ব্যর্থ হলে ইমরানকে অতিরিক্ত ছয় মাস এবং বুশরাকে তিন মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হবে।

বিচারক নাসির বলেছেন, “উভয় আসামিই আদালতে উপস্থিত আছেন, এই মামলায় তাদের হেফাজতে নেওয়া হবে এবং দণ্ডিতদের সাজা ভোগ করার জন্য কমিটাল ওয়ারেন্ট সহ জেল সুপারিনটেনডেন্টের কাছে হস্তান্তর করা হবে।”

ইমরান খান ২০২৩ সালের আগস্ট থেকে কারাগারে রয়েছেন। তার বিরুদ্ধে প্রায় ২০০টি মামলা রয়েছে। অবশ্য ইমরান দাবি করেছেন, তার বিরুদ্ধে দায়ের করা এসব মামলা রাজনৈতিকভাবে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত এবং তাকে ক্ষমতায় ফিরে আসা থেকে বিরত রাখার জন্যই এসব মামলা দায়ের করা হয়েছে।

ঢাকা/শাহেদ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ইমর ন

এছাড়াও পড়ুন:

সামারিক শক্তিতে মিয়ানমারের চেয়ে ২ ধাপ এগিয়ে বাংলাদেশ

চলতি বছর সামরিক শক্তির দিক থেকে মিয়ানমারের চেয়ে দুই ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ। চলতি সপ্তাহে সামরিক শক্তি পর্যবেক্ষক প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার প্রকাশিত সূচকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

সংস্থাটি তাদের প্রতিবেদনে জানিয়েছে, এই র‌্যাংকিংয়ের ক্ষেত্রে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রের সামরিক বাজেট। সেনাবাহিনীর আকার, নৌবাহিনী এবং বিমানবাহিনীর শক্তিকেও বিবেচনা করা হয়েছে সমীক্ষায়।

গ্লোবাল ফায়ারপাওয়ারের সূচক অনুযায়ী, বিশ্বে সামরিক শক্তির ক্ষেত্রে শীর্ষে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, এরপরে পরে রয়েছে রাশিয়া, চীন, ভারত ও দক্ষিণ কোরিয়া। পরমাণু শক্তিধর হলেও পাকিস্তানের অবস্থান ১২ নম্বরে। তালিকায় বাংলাদেশ রয়েছে ৩৫তম অবস্থানে। বাংলাদেশের আগে রয়েছে উত্তর কোরিয়া ও আর্জেন্টিনা। আর বাংলাদেশের প্রতিবেশী মিয়ানমার রয়েছে ৩৭তম অবস্থানে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যা ১৬ কোটির বেশি। এর মধ্যে প্রায় ৬ কোটি ৬১ লাখ মানুষ সামরিক বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার যোগ্য। বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীতে মোট সেনা সংখ্যা ১ লাখ ৬৩ হাজার। বাংলাদেশ বিমানবাহিনীতে রয়েছে ১৭ হাজার ৪০০ সদস্য এবং নৌবাহিনীতে রয়েছে ২৫ হাজার ১০০ সেনা। 

অন্যদিকে, মিয়ানমারের মোট জনসংখ্যা ৫ কোটি ৭৫ লাখ। এর মধ্যে প্রায় ২ কোটি ২০ লাখ মানুষ সামরিক বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার যোগ্য। মিয়ানমারের সক্রিয় সৈন্য সংখ্যা ১ লাখ ৫০ হাজার। মিয়ানমারের রিজার্ভ সৈন্য রয়েছে ২০ হাজার। দেশটির বিমানবাহিনীতে রয়েছে ১৫ হাজার সদস্য এবং নৌবাহিনীতে রয়েছে ১৬ হাজার সেনা। 

ঢাকা/শাহেদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ