সিলেট বারের সভাপতি আবদাল, সম্পাদক জুবায়ের
Published: 17th, January 2025 GMT
সিলেট জেলা আইনজীবী সমিতির ২০২৫ সালের নির্বাচনে সভাপতি পদে সরওয়ার আহমদ চৌধুরী আবদাল এবং সাধারণ সম্পাদক পদে জুবায়ের বখত জুবায়ের নির্বাচিত হয়েছেন।
শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) ভোর ৬টায় প্রধান নির্বাচন কমিশনার অ্যাডভোকেট সৈয়দ মোহাম্মদ তারেক এ ফলাফল ঘোষণা করেন।
এর আগে বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত বিপুল উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে নির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হয়। পরে ভোট গণনা শেষে শুক্রবার ভোরে ফলাফল ঘোষণা করা হয়।
ঘোষিত ফলাফল অনুযায়ী, আবদাল ৭৭০ ভোট পেয়ে সভাপতি নির্বাচিত হন। জুবায়ের পেয়েছেন ৩০৩ ভোট। সহ-সভাপতি পদে জ্যোতির্ময় পুরকায়স্থ (কাঞ্চন) ৫৯১ ভোট এবং মোহাম্মদ মখলিছুর রহমান ৪৮৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন।
অন্যান্য পদের মধ্যে যুগ্ম সম্পাদক-১ এ অহিদুর রহমান চৌধুরী ৭০৮ ভোট, যুগ্ম সম্পাদক-২ এ মো.
মোট ১৮৫০ জন ভোটারের মধ্যে ১৪৬০ জন ভোট প্রদান করেন। ২৬টি পদে ৬৫ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন।
অপরদিকে নির্বাচন কমিশন সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন সম্পন্ন করায় আইনজীবীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
ঢাকা/শাহীন/ইমন
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
পেছালো খালেদা জিয়ার নাইকো মামলার সাক্ষ্য
নাইকো দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াসহ আট জনের মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণের তারিখ পিছিয়ে আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি ধার্য করেছেন আদালত।
বুধবার (২৯ জানুয়ারি) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫ এর বিচারক আব্দুল্লাহ আল মামুনের আদালতে তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের তৎকালীন উপপরিচালক সাহেদুর রহমানের সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য ছিলো। তবে তিনি ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হওয়ায় আদালতে হাজির হতে পারেননি। এজন্য আদালত সাক্ষ্যগ্রহণের পরবর্তী এ তারিখ ঠিক করেন।
এদিন মামলার প্রধান আসামি খালেদা জিয়া চিকিৎসার জন্য দেশের বাইরে থাকায় আদালতে হাজির হতে পারেননি। তার পক্ষে আইনজীবী হাজিরা দাখিল করেন।
খালেদা জিয়ার আইনজীবী আব্দুল হান্নান ভূঁইয়া জানান, মামলায় ৬৮ সাক্ষীর মধ্যে এখন পর্যন্ত ৩৯ জনের সাক্ষ্য হয়েছে।
২০০৭ সালের ৯ ডিসেম্বর তেজগাঁও থানায় খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। মামলা তদন্তের পর ২০০৮ সালের ৫ মে খালেদা জিয়াসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দাখিল করা হয়। গত বছর ১৯ মার্চ একই আদালত খালেদা জিয়াসহ ৮ আসামির অব্যাহতির আদালত নাকচ করে চার্জ গঠনের আদেশ দেন।
অপর আসামিরা হলেন- তৎকালীন মুখ্য সচিব কামাল উদ্দীন সিদ্দিকী,বাপেক্সের সাবেক মহাব্যবস্থাপক মীর ময়নুল হক, নাইকোর দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট কাশেম শরীফ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব খন্দকার শহীদুল ইসলাম, সাবেক সিনিয়র সহকারী সচিব সিএম ইউসুফ হোসাইন, ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুন ও বাগেরহাটের সাবেক সংসদ সদস্য এমএএইচ সেলিম। এদের মধ্য প্রথম তিন জন পলাতক রয়েছেন।
ঢাকা/মামুন/ইভা