Risingbd:
2025-04-21@08:32:22 GMT

তাহসান ঘরণী রোজা

Published: 17th, January 2025 GMT

তাহসান ঘরণী রোজা

জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী-অভিনেতা তাহসান খান। অভিনেত্রী রাফিয়াথ রশীদ মিথিলার সঙ্গে সংসার ভাঙার পর দীর্ঘদিন একা জীবন পার করেছেন এই গায়ক। গত ৪ জানুয়ারি মেকআপ আর্টিস্ট রোজা আহমেদকে বিয়ে করেন তাহসান। বিয়ের খবর প্রকাশ্যে এনে রীতিমতো হইচই ফেলে দেন এই গায়ক।

অনেক দিন ধরেই পরস্পরকে চেনেন তাহসান খান ও রোজা আহমেদ। দুজনে পছন্দ করেই বিয়ের সিদ্ধান্ত নেন তারা। তবে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা পারিবারিকভাবে সম্পন্ন করেন এই যুগল। বিয়ের পরই নবদম্পতি মধুচন্দ্রিয়ায় উড়ে যান মালদ্বীপে। সেখানে সময়টা দারুণ উপভোগ করেন। তাহসান খান শোবিজ অঙ্গনের তুমুল জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব হলেও রোজা আহমেদ এই অঙ্গনের নন। যদিও মেকআপ আর্টিস্ট হিসেবে এই অঙ্গনের মানুষের সঙ্গে তার একটা যোগাযোগ রয়েছে। রোজা আহমেদ তার বর্তমান ক্যারিয়ার যে জায়গায় নিয়ে এসেছেন, তা অনেক সংগ্রামের পর সম্ভব হয়েছে।

 

আরো পড়ুন:

প্রিন্স মাহমুদের সুরে গাইলেন আনিসা-তাহসান

তাহসানের সঙ্গে সিঁথির ‘একা ঘর আমার’ (ভিডিও)

যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্কে ব্রাইডাল মেকআপ নিয়ে কাজ করছেন রোজা। কিন্তু তার আগে দীর্ঘ জার্নির গল্প রয়েছে রোজার। তার ভাষায়, “আমি বাবা-মায়ের প্রথম সন্তান তাই সব থেকে আদরের ছিলাম সবার। আর বাবা আমাকে সব সময় বলত, ‘আমার ছোট্ট পরিটা কইরে।’ সেই সময় বরিশাল শহরে আমাদের পরিবারের বেশ প্রভাব ছিল। ছোটবেলায় কখনো কমতি পাই নি। এর বাসায় দাওয়াত, তার বাসায় দাওয়াত আর যেতেই হবে কারণ আমাদের ছাড়া দাওয়াত অসম্পূর্ণ হবে। এমন দিন গিয়েছে দিনে ৪টা দাওয়াতেও অংশ নিয়েছি। শুধু দেখা করে আসার জন্য।”

 

বাবা মারা যাওয়ার পর রোজার অনেক আত্মীয়-স্বজনেরাও দূরে সরে যান। বাবার অনুপস্থিতিতে কাছের মানুষদের এমন আচরণে আবাক হন রোজা ও তার মা। এসব আচরণের কারণে অনেক কান্নাকাটি করতেন মা-মেয়ে। রোজার বাবা অনেক কিছুই রেখে গেছেন। তার দাদারও অনেক আছে কিন্তু কিছুই গোছানো ছিল না। কে জানতেন যে এত অকালে রোজার বাবা চলে যাবেন। আর রোজার দাদার সব সম্পত্তিতেই চাচা-ফুফুদের ভাগ আছে। তার মায়ের খুব অল্প বয়সেই বিয়ে হয়। পড়াশোনার সুযোগ পায়নি। এরই মাঝে রোজার জন্ম হয়। যার কারণে প্রতিবাদ করার সাহসও ছিল না তার মায়ের। অধিকার নিয়ে তার মা কথা না বলতে পারলেও প্রতিবাদ করতে শুরু করেন রোজা। ফলে, তার বাসায় আরো জটিলতা সৃষ্টি হয়। তার মধ্যে রোজাকে বিয়ে দেওয়ার চাপ দিতে থাকেন পরিবারের অন্য সদস্যরা।

 

রোজা স্কুলে ক্লাশের পাশাপাশি কোচিংয়েও পড়তেন। কিন্তু এক পর্যায়ে কোচিংয়ে পড়া বাদ দিয়ে টাকার জন্য টিউশন শুরু করেন রোজা। কারণ পরিবার থেকে যে টাকা দেওয়া হতো তা দিয়ে ছোট ভাইটিকেও কিছু কিনে দিতে পারতেন না। ফলে টিউশনের টাকা দিয়ে রোজা তার ভাইকে তার পছন্দমতো খাবার-পোশাক কিনে দিতেন। কয়েক মাস টিউশন করার পর খবরটি তার বাসায় জানতে পারে। এতে করে টিউশন-কোচিং উভয়ই বন্ধ করে দেন তার পরিবার।

 

স্কুল জীবন থেকেই সাজগোজের ব্যাপারে রোজার যেমন আগ্রহ ছিল, তেমনি দক্ষও ছিলেন তিনি। মেকআপ আর্টিস্ট হিসেবে যাত্রা শুরুর গল্প স্মরণ করে রোজা আহমেদ বলেন, “স্কুলে আমি অনেক পপুলার ছিলাম নাচের জন্য। ওহ ক্লাস থ্রিতে থাকতে নাচের জন্য আমি জাতীয় পুরস্কার পেয়েছিলাম। আর তখন থেকেই একা একা সাজতাম আর যারা আমার সাথে নাচ করত ওদেরকেও সাজিয়ে দিতাম। আর সবাই আমার সাথে চলতে চাইত বিশেষভাবে মেয়েরা। কারণ আমি খুব ভালো সাজাতে পারি। আমার এক দূরের কাজিনের বিয়ের প্ল্যান ছিল ঢাকা থেকে আর্টিস্ট আনবে, তখন বরিশালে ফ্রিল্যান্সার আর্টিটিস্টের নামটার সাথে কেউ পরিচিত ছিল না। কিন্তু শেষ মুহূর্তে মেয়েটা ঢাকার আর্টিস্ট আনতে পারেনি। আমাকে কল দিয়ে খুব মন খারাপ করে বলল, ‘পরিবার বিয়েতে অনেক খরচ করছে, এত বড় আয়োজন। কিন্তু মেকআপের জন্য এত টাকা দিবে না আর বরিশালের কোনো পার্লারের সাজ আমার পছন্দ না, তোর সাজটা আমার খুব ভালো লাগে।’ আমি একটু চুপ থেকে বললাম, ‘আপু তোমার এত বড় বিয়ের আয়োজনে আমার কাছে সাজবা শিওর তুমি?’ বলল, ‘হ্যাঁ তোর মতো করে আমাকে সাজিয়ে দিস তাহলেই হবে।’ সেই থেকে মেকআপের প্রফেশনাল জার্নিটা শুরু।”

 

বউ সাজিয়ে পারিশ্রমিক নেওয়ার তথ্য উল্লেখ করে রোজা বলেন, “এরপর আপুকে সাজাতে খুব ভয় হচ্ছিল, আমি কি বিয়েতে যাব? কারণ কেমন না কেমন হয়েছে সাজ? মা জোর করে নিয়ে গেল। সবার প্রসংশা আর ফিডব্যাক পেয়ে আমি নিজেই হতভম্ব। এরপর থেকেই আপুর অনেক ফ্রেন্ড আমার কাছে সাজা শুরু করল। মাত্র ২০০০ টাকা করে নিতাম।”

 

মেকআপ আর্টিস্ট হিসেবে কাজ শুরুর পর যেসব আত্মীয়-স্বজন বিরোধিতা করেছিলেন, সুনাম ছড়ানোর পর তারাই প্রশংসা করেন। ব্রাইডের পরিমাণ বাড়তে থাকে। বরিশাল থেকে পুরো দেশে নাম ছড়িয়ে পড়ে রোজার। বাসায় অর্থনেতিকভাবে অংশগ্রহণ শুরু করেন তিনি। মজার বিষয় হলো, তার পরিবারের সবাই তাকে গর্ব করতে শুরু করেন। একেবারে সবার মধ্যমণি হয়ে যান রোজা।

 

যাহোক, বরিশাল থেকে ঢাকায় এসে কাজ করে ফের বরিশালে ফিরে যেতেন রোজা। সেই স্মৃতিচারণ করে তাহসানপত্নী বলেন, “ঢাকা থেকে ক্লায়েন্টের নক আসা শুরু করল। কিন্তু ঢাকাতে তো কারো বাসায় উঠব না, অন্যদিকে পরের দিন বরিশালে ৪-৫টা ক্লায়েন্ট তাই সারাদিন কাজ করে রাত ৯টায় লঞ্চে করে ঢাকা এসে সারাদিন কাজ করে আবার বরিশালে ব্যাক করি। এই যাতায়াতে করতে গিয়ে রাস্তাঘাটে কত মানুষের কথা শুনেছি, তবে আমাকে কেউ নারী বলে হেনস্তা করার সাহস পায়নি। কারণ আমার চোখ তাদের বলে দিত যে, আমি জীবনে কাউকে ছাড় দেই না, দেব না। তা বাসায় হোক আর বাহিরে হোক। ঢাকার ক্লায়েন্টের পরিমাণ বাড়ল, বাজেট বাড়ল। বিবিএ’র স্টুডেন্ট ছিলাম, কাজের পাশাপাশি পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়া সব মিলিয়ে বেশ একটা কঠিন সময় যাচ্ছিল।”

 

বরিশাল থেকে ঢাকায় এসে স্টুডিও সেটআপ তৈরি করেন রোজা। পাশাপাশি নারীদের এ বিষয়ে প্রশিক্ষণও দিতে শুরু করেন। যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার পূর্ব পর্যন্ত ৫ শতাধিক নারীকে দক্ষ করে তুলেন তিনি। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার জন্য তার মামা আবেদন করেছিলেন। এক পর্যায়ে ভিসা পেয়ে যান রোজা। সবকিছু বাংলাদেশে ফেলে উড়ে যান যুক্তরাষ্ট্রে। নতুন জায়গা, নতুন পরিবেশ। ফলে সেখানে গিয়েও নতুন করে সংগ্রাম শুরু করেন রোজা। নিজের কাজের প্রচার চালাতে থাকেন।

 

যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার মাত্র ১৫ দিনের মাথায় ক্লায়েন্ট পেয়ে যান রোজা। আস্তে আস্তে ইন্ডিয়ান, পাকিস্তানি প্রবাসীরাও তার কাছে সাজা শুরু করেন। পাশাপাশি ক্লাস করাতে থাকেন। তা ছাড়াও কসমেটোলজির মাধ্যমে স্কিন, হেয়ার এবং মেকআপ রিলেটেড পড়াশোনা করেন কলেজে। এরপর গড়ে তুলেন স্টুডিও। কসমেটোলজির উপর নতুন করে আবার পড়াশোনা, লাইসেন্স নেয়া সব চ্যালেঞ্জ নতুন করে আবার ফেইস করেন রোজা। সবচেয়ে ব্যয়বহুল, কোয়ালিটিফুল প্রোডাক্ট দিয়ে সাজিয়েছেন তার স্টুডিওয়ের পুরো সিস্টেম ম্যানেজমেন্ট।

ঢাকা/শান্ত

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর কর ন র জ র জন য পর ব র ক জ কর আহম দ ট উশন

এছাড়াও পড়ুন:

‘ও’ পজিটিভের বদলে ‘বি’ পজিটিভি রক্ত পুশ, রোগীর মৃত্যু

মানিকগঞ্জে শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যায় চিকিৎসাধীন এক রোগীর শরীরে ‘ও’ পজিটিভের বদলে ‘বি’ পজিটিভ রক্ত পুশ করায় সেই রোগীর মৃত্যু হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) বিকেল ৪টার দিকে রক্ত দেওয়ার পর রাত ১০টার দিকে রোগীর মৃত্যু হয়। নিহত ওই রোগীর নাম মো. বিল্লাল। তিনি মানিকগঞ্জ সদর উপজেলার খাগড়াকুড়ি গ্রামের বাসিন্দা।

এর আগে, গত বুধবার শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা নিয়ে মানিকগঞ্জ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হন তিনি।

আরো পড়ুন:

চোর সন্দেহে গণপিটুনির ২ দিন পর যুবকের মৃত্যু

ধান মাড়াইয়ের সময় বজ্রপাত, নারীর মৃত্যু

রোগীর স্বজনেরা অভিযোগ করে বলেন, হাসপাতালের ব্লাড ব্যাংক থেকে আমাদের ভুল রক্ত দেওয়া হয়েছে। আমরা সেটি এনে নার্সের কাছে দেওয়ার পর নার্সরা বলেন, ডাক্তারের অর্ডারপত্র লাগবে। ডাক্তারের কাছে যাওয়ার পর ডাক্তার রক্ত দেখে অর্ডারপত্র দিয়েছেন। এরপর নার্সরা রোগীর শরীরে সেটি পুশ করেন। এরপর থেকেই রোগীর সারা শরীর ঠান্ডা হয়ে যায়। আমরা তখনো বুঝিনি যে রোগীকে ভুল রক্ত দেওয়া হয়েছে। পরে বাইরের একজন লোক বলেন, রোগীকে ভুল রক্ত দেওয়া হচ্ছে। এরপর আমরা হাসপাতালের নার্স ও ডাক্তারদের অনেক ডাকাডাকি করলেও তারা এসে রোগীর কোনো চিকিৎসা দেননি। তারা তড়িঘড়ি করে সেই রক্তের ব্যাগ ও রক্ত সংক্রান্ত কাগজপত্র নিয়ে চলে যান। পরে রাত ৮টার দিকে আরেকজন ডাক্তার এসে আমাদের রোগীকে ঢাকায় নিয়ে যেতে বলেন। আমরা বলেছি, রোগীকে ঢাকায় নেওয়ার মত অবস্থা আমাদের নেই। এটা একটা সরকারি মেডিকেল, আমাদের রোগীর চিকিৎসা এখানেই করেন। তারপর তারা রোগীকে আর কোনো চিকিৎসা দেয়নি। এটি ভুল রক্ত নাকি সঠিক রক্ত সেটি বোঝার ক্ষমতা তো আমাদের নেই। তারা তিন জায়গায় চেক করে রক্ত দিয়েছে। এক জায়গায় ভুল হতে পারে, তিন জায়গায় তো ভুল হওয়ার কথা না। তাদের ইচ্ছাকৃত অবহেলার কারণেই রোগীর মৃত্যু হয়েছে। আমরা এর সঠিক বিচার চাই।

এ বিষয়ে মানিকগঞ্জ মানিকগঞ্জ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. ইশতিয়াক আহমেদ বলেন, ‘‘বিকেল ৪টার দিকে ডিউটিতে ছিলেন ইন্টার্ন চিকিৎসক ঐশী ও মেডিকেল অফিসার ডা. নূরজাহান। সেসময় রোগীর শরীরে ‘ও’ পজিটিভ রক্তের পরিবর্তে ‘বি’ পজিটিভ রক্ত পুশ করা হয়েছে। এরপর থেকে তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হয়। আমি রাত ৮টায় ডিউটি শুরু করেছি। আমি ডিউটি শুরু করার পর যতটুকু সম্ভব চেষ্টা করেছি। এরপরও রোগীকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি।’’

তিনি আরো বলেন, ‘‘রোগীর শরীরে খুব বেশি রক্ত যায়নি। তবে, কাগজপত্র না দেখে রক্ত পুশ করা ঠিক হয়নি। এটি একটি মারাত্মক ভুল।’’

রোগীর মৃত্যু সনদে মৃত্যুর কারণ উল্লেখ করা হয়েছে কিনা জানতে চাইলে ওই চিকিৎসক বলেন, ‘‘শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা উল্লেখ করা হয়েছে।’’ ভুল রক্ত পুশ করার বিষয়টি উল্লেখ না করার কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘‘ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে এটি করা হয়েছে।’’

এ বিষয়ে জানতে ইন্টার্ন চিকিৎসক ঐশী ও মেডিকেল অফিসার ডা. নূরজাহানকে খুঁজলেও পাওয়া যায়নি।

মানিকগঞ্জ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. মো. শফিকুল ইসলামের মুঠোফোনে একাধিকবার কল করলেও তিনি রিসিভ করেননি।

মানিকগঞ্জ সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এসএম আমান উল্লাহ বলেন, ‘‘এ ঘটনায় এখনো আমাদের কাছে কেউ অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’’

ঢাকা/চন্দন/রাজীব

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • সাবেক এমপি আনার হত্যার প্রতিবেদন ফের পেছাল
  • মন্ত্রণালয়ের নাম পরিবর্তন, চেয়ারম্যান ও মেয়র পদে সরাসরি ভোট না করার সুপারিশ
  • গাঁজা সেবন করে ধর্ষণের পরিকল্পনা, আদালতে স্বীকারোক্তি
  • পাবনার শিশুটিকে হত্যা ও মুখ ঝলসে দেওয়ার আগে ধর্ষণ করা হয়: পুলিশ
  • যশোরে আত্মগোপনে থাকা আ.লীগ নেতাদের বাড়িতে পুলিশ
  • গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেপ্তার ১
  • ফেসবুক দেখে জানলেন তিনি খুন হয়েছেন, এরপর যা ঘটল
  • পাকিস্তানের কাছেও হেরে আরও অপেক্ষায় বাংলাদেশের মেয়েরা
  • নিজ ঘরে মিলল যুবদল নেতার অর্ধগলিত মরদেহ
  • ‘ও’ পজিটিভের বদলে ‘বি’ পজিটিভি রক্ত পুশ, রোগীর মৃত্যু