শীতলক্ষ্যা থেকে অজ্ঞাতপরিচয় ২ মরদেহ উদ্ধার
Published: 17th, January 2025 GMT
নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে শীতলক্ষ্যা নদী থেকে অজ্ঞাতপরিচয় দুই ব্যক্তির লাশ উদ্ধার করেছে নৌ-পুলিশ।
বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) বিকেলে সিদ্ধিরগঞ্জের সাইলো (খাদ্যগুদাম) এলাকা থেকে অজ্ঞাত (৪৫) পুরুষ ও একই দিন দুপুরে সোনারগাঁয়ের কাঁচপুরের কুতুবপুর থেকে আরেকটি অজ্ঞাত (২৮) যুবকের মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠায় পুলিশ।
রাত ৯টায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কাঁচপুর নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ পরিদর্শক মো.
তিনি জানান, এলাকাবাসীর কাছ থেকে খবর পেয়ে শীতলক্ষ্যা নদীর পৃথক স্থান থেকে দুইজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে মরদেহের শরীরে কোনো আঘাতে চিহ্ন পাওয়া যায়নি। ধারণা করা হচ্ছে, ৪-৫ দিন আগে তাদের মৃত্যু হয়েছে।
তিনি আরো জানান, মরদেহ দুইটি উদ্ধারের পর ময়নাতদন্তের জন্য নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের পর তাদের মৃত্যুর আসল কারণ নিশ্চিত হওয়া যাবে। তাদের পরিচয় জানান চেষ্টা চলছে।
ঢাকা/অনিক/ইমন
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে কিশোর, ৬ দিন পর ঢাকা থেকে উদ্ধার
ইন্দুরকানীর নিখোঁজ কিশোর সাব্বির হোসেনকে ছয় দিন পর ঢাকার নারায়ণগঞ্জের এক রিকশাচালকের বাসায় পাওয়া গেছে। তিন দিন আগে রাস্তায় অচেতন অবস্থায় তাকে উদ্ধার করেন ওই রিকশাচালক।
গত ২৪ ফেব্রুয়ারি বিকেলে ইন্দুরকানী গ্রামের কৃষক আব্দুল জলিল শেখের ছেলে সাব্বির হোসেন কাউকে কিছু না বলে বাড়ি থেকে বের হয়। রাতে সায়েদাবাদ বাসস্ট্যান্ডে নেমে সেখান থেকে আটো গাড়িতে নারায়ণগঞ্জ যাচ্ছিল। এ সময় অটোতে থাকা অজ্ঞান পার্টির লোকজন তাকে অজ্ঞান করে টাকা, মোবাইল ফোনসহ সঙ্গে থাকা জিনিসপত্র নিয়ে যায়। পরে তাকে নারায়ণগঞ্জে রাস্তার পাশে ফেলে রেখে যায়। গভীর রাতে সাব্বিরকে পরে থাকতে দেখে রিকশাচালক আব্দুর জব্বার তাঁকে তাঁর বাসায় নিয়ে যায়। তিন দিন পর তার জ্ঞান ফেরে। শনিবার বিকেলে সাব্বির ফোন করে তার বাবা-মাকে বিষয়টি জানায়।
সাব্বিরের বাবা জলিল শেখ বলেন, ছেলের খোঁজ না পেয়ে থানায় সাধারণ ডায়েরি করি। খুব চিন্তায় ছিলাম। তাকে অজ্ঞান পার্টি ধরেছিল। এক রিকশাচালক ভাই তাকে উদ্ধার করেছে। তাঁর কাছে আমরা কৃতজ্ঞ।
ইন্দুরকানী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মারুফ হোসেন জানান, নিখোঁজ সাব্বিরকে ঢাকায় পাওয়া গেছে বলে তার পরিবার জানিয়েছে।