রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে চুক্তির আওতায় রাশিয়া থেকে ৩০ হাজার মেট্রিক টন এমওপি এবং মরক্কো থেকে ৪০ হাজার মেট্রিক টন ডিএপি সার আমদানি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এতে ব্যয় হবে ৩৯৬ কোটি ৫ লাখ ৫৯ হাজার ২০০ টাকা।

বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) সচিবালয়ে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠকে এই অনুমোদন দেওয়া হয়।

বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, কৃষি মন্ত্রণালয় থেকে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে রাশিয়ার ‘প্রডিনটর্গ’ এবং বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশনের (বিএডিসি) মধ্যে সই হওয়া চুক্তির আওতায় ৩০ হাজার মেট্রিক টন এমওপি সার আমদানির প্রস্তাব দেওয়া হয়। উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি প্রস্তাবটি পর্যালোচনা করে অনুমোদন দিয়েছে।

আরো পড়ুন:

খাদ্য নিরাপত্তা বাড়ানোর উদ্যোগ সরকারের

সর্বদলীয় বৈঠকে বিএনপিসহ বিভিন্ন দলের প্রতিনিধি

এই সারের মোট ক্রয় মূল্য ধরা হয়েছে ১০৬ কোটি ৯১ লাখ ৫৯ হাজার ২০০ টাকা। প্রতি মেট্রিক টন এমওপি সারের দাম ধরা হয়েছে ২৯২ দশমিক ১২ মার্কিন ডলার।

বৈঠকে কৃষি মন্ত্রণালয় থেকে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে চুক্তির আওতায় মরক্কোর ওসিপি নিউট্রোক্রপস ও বিএডিসির মধ্যে সই হওয়া চুক্তির আওতায় ৪০ হাজার মেট্রিক টন ডিএপি সার আমদানির আর একটি প্রস্তাব দেওয়া হয়। এই প্রস্তাবটিও অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি।

এই ডিএপি সারের ক্রয় মূল্য ধরা হয়েছে ২৮৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা। প্রতি মেট্রিক টনের মূল্য ধরা হয়েছে ৫৯২ দশমিক ৫০ মার্কিন ডলার।

ঢাকা/হাসনাত/এসবি

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর হ জ র ম ট র ক টন চ ক ত র আওত য় উপদ ষ ট

এছাড়াও পড়ুন:

ঈদের সকালে রোগী, নার্স ও ট্রাফিক পুলিশের  সঙ্গে টিম খোরশেদ’র শুভেচ্ছা বিনিময় 

পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ঈদের দিন সকালে নারায়ণগঞ্জের ৩০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল ও সরকারি ভিক্টোরিয়া হাসপাতালে ঈদের দিন ভর্তি থাকা রোগী,নার্স ও পরিবার পরিজনের বন্ধন ছেড়ে নাগরিক সেবায় নিয়োজিত ট্রাফিক পুলিশদের মাঝে পুষ্টিকর প্রাত:রাস (নাস্তা-দুধ, জুস, বিস্কুট ও কেকের বক্স) বিতরণ করে মানবিক সংগঠন টিম খোরশেদ। 

ঈদের নামাজ শেষে টিম খোরশেদ এর স্বেচ্ছাসেবকবৃন্দ প্রথমে হাসপাতালের রোগী ও নার্স ও পরে রাস্তায় কর্মরত ট্রাফিক পুলিশদের মাঝে নাস্তা বিতরণ করে।

টিম খোরশেদ এর দলনেতা সাবেক সিটি করপোরেশন কাউন্সিলর মাকছুদুল আলম খন্দকার খোরশেদ জানান, আমরা আসলে দূর্গত মানুষ ও নাগরিক সেবায় নিয়োজিতদের ঈদের আনন্দে অংশ নিয়ে হাসি ফুটানোর জন্যই আমাদের সকল কার্যক্রম।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ