সিলেট সীমান্তে সোয়া কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
Published: 16th, January 2025 GMT
সিলেট ও সুনামগঞ্জ সীমান্ত এলাকায় চোরাচালানকালে সোয়া কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য ও গবাদি পশুর চালান জব্দ করেছে বিজিবি। বৃহস্পতিবার বিজিবি ৪৮ ব্যাটালিয়নের আওতাধীন বিভিন্ন বিওপির টহল দল অভিযান চালিয়ে এসব পণ্য জব্দ করে।
৪৮ ব্যাটালিয়ন বিজিবি সূত্রে জানা গেছে, জব্দকৃত ভারতীয় পণ্যের মধ্যে রয়েছে কমলা, চিনি, মহিষ, গরু, কিশমিশ, জিরা, সাবান ও মদ। জব্দকৃত পশু ও পণ্যের মূল্য প্রায় ১ কোটি ৩০ লাখ টাকা। এ ছাড়া বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচারকালে রসুন ও শিং মাছ জব্দ করা হয়।
সুনামগঞ্জের বাংলাবাজার, সোনালীচেলা এবং সিলেটের শ্রীপুর, পান্তুমাই ডিবিরহাওর, দমদমিয়া, উৎমা, বিছনাকান্দি, সংগ্রাম, তামাবিল, প্রতাপপুর ও সোনারহাট বিওপি টহল দল অভিযান চালিয়ে এসব পণ্য ও পশু জব্দ করে।
বিজিবি ৪৮ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে.
উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
প্রত্যাহারের জন্য সুপারিশ করা রাজনৈতিক মামলার তালিকা প্রকাশ করা হচ্ছে
দেশে ২০০৯ সালের ৬ জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট সময়ের মধ্যে দায়ের করা রাজনৈতিকভাবে হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহারের জন্য মন্ত্রণালয় পর্যায়ে গঠিত কমিটির মাধ্যমে ইতোমধ্যে সুপারিশ করা মামলাসমূহের তালিকা আগামী কয়েকদিনের মধ্যে ওয়েবসাইটে প্রকাশ করবে স্বরাষ্ট্র ও আইন মন্ত্রণালয়।
আজ রোববার সচিবালয়ে রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহার করার বিষয়ে মন্ত্রণালয় পর্যায়ে গঠিত কমিটির ১২তম সভায় এই সিদ্ধান্ত হয়।
আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আজকের সভায় আরও ৫১৭টি মামলা প্রত্যাহার করার সুপারিশ করা হয়। এ নিয়ে গত চারমাসে মোট ৮ হাজার ৮৩২টি রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহারের সুপারিশ করেছে এই কমিটি।
সভায় জানানো হয়, এসব মামলার প্রতিটিতে গড়ে কমপক্ষে ৫০ জনকে আসামি করা হয়েছিল। সেই হিসেবে বিএনপি, জামায়াতসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রায় পাঁচ লাখ নেতাকর্মী এসব মামলার আসামি ছিলেন।
বর্তমানে আইন মন্ত্রণালয়ের সলিসিটর অনুবিভাগে (সলিসিটর অনুবিভাগ, আইন ও বিচার বিভাগ, আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রনালয়, বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট প্রাঙ্গন, ঢাকা) বা solicitor.lawjusticediv.gov.bd ই-মেইলে সরাসরি আবেদন করেও মামলা প্রত্যাহার করা যাচ্ছে। মামলার এজাহার ও অভিযোগপত্রের ‘সার্টিফাইড কপি’ সংগ্রহে সমস্যা হলে মামলা প্রত্যাহারের দরখাস্তের সঙ্গে এজাহার ও অভিযোগপত্রের ‘সার্টিফাইড ফটোকপি’ ও দাখিল করা যাবে বলে কমিটি সিদ্ধান্ত নেয়।