বিপিএলের এবারের আসরে ব্যাটার-বোলারদের মধ্যে ভারসাম্যপূর্ণ প্রতিদ্বন্দ্বিতা দেখা যাচ্ছে। মিরপুর, সিলেট কিংবা চট্টগ্রাম- সব ভেন্যুতেই স্পোর্টিং উইকেট তৈরি হওয়ায় কেউই উইকেট নিয়ে অভিযোগ করছেন না। তবে সিলেট পর্বে বাউন্ডারির মাপ ছোট হওয়া নিয়ে কিছু সমালোচনা হয়েছিল। তবে চট্টগ্রাম পর্বে আদর্শ বাউন্ডারির মাপ বজায় রাখায় খুশি তামিম ইকবাল।  

ফরচুন বরিশালের অধিনায়ক তামিম বিপিএলের ভেন্যুগুলোর উইকেট নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, ‘এবারের টুর্নামেন্টে উইকেট সত্যিই বেশ ভালো। মিরপুরের উইকেট ভালো ছিল। সিলেট তো অসাধারণ। চট্টগ্রামের উইকেটও দারুণ। সবচেয়ে ভালো ব্যাপার হলো, এখানে বাউন্ডারির মাপ সঠিক ছিল। এমনটাই হওয়া উচিত। আজ দেখেছেন বাউন্ডারিতে অনেক ক্যাচ হয়েছে। এই সাইজের বাউন্ডারি রাখা উচিত, ৫২-৫৩ মিটার নয়।’

ঢাকা ক্যাপিটালসের বিপক্ষে দুর্দান্ত অর্ধশতক হাঁকিয়ে দলকে জেতানোর পর তামিম বলেন, ‘মাঝখানে আমাদের আরও একটু দ্রুত খেলতে হতো। ১৪ ওভারের মধ্যে ম্যাচ শেষ করতে পারতাম। হাতে উইকেটও ছিল। এটা মিস করেছি, তবে সামগ্রিকভাবে ব্যাটিং ভালো ছিল।’

উইকেটের মান আর সঠিক বাউন্ডারির মাপ থাকলে খেলায় যেমন উত্তেজনা বাড়ে, তেমনি ব্যাটার ও বোলারদের মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতাও থাকে জমজমাট। আর তামিমের কথায় স্পষ্ট, তিনি চান বিপিএলের মান এভাবেই আরও উন্নত হোক।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ব প এল ত ম ম ইকব ল উইক ট

এছাড়াও পড়ুন:

বিক্ষোভ সমাবেশের আগেই সিলেট ডিসি অফিসের সামনে বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল অপসারণ

সিলেট জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে স্থাপিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের ম্যুরাল অপসারণ করা হয়েছে। তবে কে সেটি সরিয়েছে তা জানা নেই বলে জানিয়েছেন জেলা প্রশাসক।

হযরত শাহজালাল (রহ.) তাওহিদি কাফেলার ব্যানারে শুক্রবার জুমার নামাজের পর সমাবেশের আগে সেটি সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। বিক্ষোভকারীরা ম্যুরাল ভাঙতে গিয়ে দেখেন যথাস্থানে সেটি নেই।

গত কয়েকদিন ধরে সিলেটের আলেম সমাজের একটি অংশ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে স্থাপিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরাল অপসারণের জন্য সময়সীমা বেঁধে দিয়ে আসছিলেন। ২৬ জানুয়ারি আলেম সমাজের প্রতিনিধিদের নিয়ে বৈঠকও হয়। বৈঠকে সিলেটের প্রতিনিধিত্বশীল উলামায়ে কেরাম, রাজনৈতিক, সামাজিক, ছাত্র ও ইমাম সমিতির নেতারা উপস্থিত ছিলেন। এর আগে গত ৯ জানুয়ারি ম্যুরাল অপসারণে তিন দিনের সময় বেঁধে দেওয়া হয়। ওই সময়ের মধ্যে সেটি না সরালে তারা এটি সরিয়ে নেবেন বলে হুমকি দেন।

ম্যুরাল অপসারণ করেছেন কিনা, এমন প্রশ্নে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ শের মাহবুব মুরাদ বলেন, ‘বিষয়টি আমার জানা নেই।’ তাদের পক্ষ থেকে কোনোভাবে সেটি সরানো হয়েছে কিনা, জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘বিষয়টি খোঁজ নিয়ে দেখবো।’
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ