‘নান্দনিক চলচ্চিত্র, মননশীল দর্শক, আলোকিত সমাজ’— এমন স্লোগান নিয়ে পর্দা উঠেছে ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের। ৯টি বিভাগে দেখানো হবে ৭৫টি দেশের ২২০টি চলচ্চিত্র।
বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) উৎসবের ষষ্ঠ দিন। আজ সন্ধ্যা ৭টায় জাতীয় জাদুঘরের মূল মিলনায়তনে প্রদর্শিত হবে ভারতীয় সিনেমা ‘পদাতিক’। এটি পরিচালনা করেছেন সৃজিত মুখার্জি।
ভারতীয় বাংলা চলচ্চিত্রের কিংবদন্তি পরিচালক মৃণাল সেনের বায়োপিক ‘পদাতিক’। সিনেমাটিতে মৃণাল সেনের ভূমিকায় অভিনয় করেছেন বাংলাদেশের চঞ্চল চৌধুরী।
আরো পড়ুন:
সার্টিফিকেশন বোর্ডে ঝুলছে ‘দ্য রিমান্ড’!
আমার এখানে এসে ভণ্ডামি করছেন কেন, প্রশ্ন শাবনূরের
‘পদাতিক’ সিনেমায় মৃণাল সেনের ছয়টি লুকে দেখা যাবে চঞ্চলকে। এতে চঞ্চলের বিপরীতে রয়েছেন মোনামী ঘোষ। কিশোর মৃণাল হিসেবে অভিনয় করেছেন কোরক সামন্ত। সিনেমাটিতে অভিনয় করেছেন জিতু কমল।
গত বছরের ১৫ আগস্ট ভারতের স্বাধীনতা দিবসে সিনেমাটি মুক্তি পায়। এ সিনেমার গানে কণ্ঠ দিয়েছেন অরিজিৎ সিং ও সনু নিগম।
ঢাকা/রাহাত/শান্ত
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর চলচ চ ত র চলচ চ ত র পদ ত ক কর ছ ন
এছাড়াও পড়ুন:
মুনীর চৌধুরী জাতীয় নাট্য উৎসবের মঞ্চে ‘ইংগিত’
মুনীর চৌধুরী জাতীয় নাট্য উৎসবে ৬৩ জেলা হতে নির্বাচিত ১৬ নাটক নিয়ে ঢাকায় জাতীয় নাট্যশালায় উৎসব অনুষ্ঠিত হয়েছে। বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির প্রশিক্ষণ বিভাগের আয়োজনে উৎসবের শেষ দিনে (শুক্রবার) মঞ্চায়ন করা হয় নাটক ‘ইংগিত’।
‘ইংগিত’র নাট্য ভাবনা, পরিকল্পনা, আলো ও নির্দেশনায় ছিলেন সুবীর মহাজন। সহকারী নির্দেশনায় আছাদ বিন রহমান ও পরিবেশনায় ছিল বান্দরবান পার্বত্য জেলা শিল্পকলা একাডেমি। বান্দরবানের বসবাসরত বিভিন্ন ভাষার জনগোষ্ঠীর মানুষ এত অংশ নেন।
নাটকের গল্পে দেখা যায়, পারিপার্শ্বিক অবস্থার কারণে তরুণদের বড় একটি অংশ হতাশায় নিমজ্জিত। অথচ তারুণ্যই বারবার পথ খুঁজে দিয়েছে। বহুভাষার মানুষের জেলা বান্দরবানের এক তরুণ বর্তমানের নানা পারিপার্শ্বিকতায় ক্লান্ত হয়ে যখন ঘুমের রাজ্যে, ঠিক তখন তার চোখ জুড়ে ফিরে আসে শৈশব-কৈশোর। ক্লান্ত শরীর তাকে ফিরিয়ে নিয়ে আসে বাস্তবে। স্বপ্নের ঘোরে সে ঘুরে বেড়ায় প্রকৃতির রাজ্য বান্দরবানে, যেখানে রয়েছে জীবন ও সংস্কৃতির বৈচিত্র্যময় বিশাল ভাণ্ডার। ঘুম তাকে ফিরিয়ে দেয় সোনালী সময়। যখন বর্তমানে ফিরে আসে নানা জটিলতায় আবদ্ধ হয়ে পড়ে। সিস্টেম নামে এক জগদ্দল পাথর সরাতে চায় সে। পাহাড় আর সমতলকে সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যতার এক সুতায় মেলবন্ধন ঘটাতে যে বদ্ধ পরিকর।
১৫ দিনব্যাপী কর্মশালার মধ্যে দিয়ে নাটকটি নির্মাণ করা হয়েছে।