৭৫ দেশের ২২০টি চলচ্চিত্র নিয়ে গত শনিবার শুরু হয়েছে ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের ২৩তম আসর। ‘নান্দনিক চলচ্চিত্র, মননশীল দর্শক, আলোকিত সমাজ’ স্লোগানে উৎসবটির আয়োজন করেছে রেইনবো চলচ্চিত্র সংসদ। আজ উৎসবের ষষ্ঠ দিন রয়েছে একাধিক সিনেমার প্রদর্শনী। 

জাতীয় জাদুঘর (মূল মিলনায়তন)
 
‘কালচক্র’, রাশিয়া; মন্তে ক্লেরিগো, পর্তুগাল ও ‘রেইজ মি আ মেমোরি’, এস্তোনিয়া (সকাল ১০টা ৩০ মিনিট), ‘ইন দ্য বেলি অব আ টাইগার’, ভারত (বেলা ১টা); মেলোডি, ইরান (বেলা ৩টা); ‘বটলম্যান’, সার্বিয়া (বিকেল ৫টা); ‘পদাতিক’, ভারত (সন্ধ্যা ৭টা)

জাতীয় জাদুঘর (সুফিয়া কামাল মিলনায়তন)

‘হোয়েন এভরিথিং বার্নস’, আর্জেন্টিনা; ‘অ্যাকিউট’, ব্রাজিল; ‘নট জাস্ট অ্যানি ডে’, মলদোভা; ‘আলট্রাভায়োলেট’, বেলজিয়াম; ‘কালচক্র’ ও ‘পুশ’, রাশিয়া (সকাল ১০টা ৩০ মিনিট)। ‘এটেভিজম’ ও ‘ফার্স্ট অন দ্য মুন’, রাশিয়া (বেলা ১টা); ‘ইগো ইস্ট, হায়াটি’, তুরস্ক; ‘হ্যালো সালমা’, ইরান; ‘আওয়ার মেমোরি’, ফ্রান্স ও ‘আওয়ার মাদার’, ইতালি (বেলা ৩টা); ‘নামহীন গোত্রহীন’, বাংলাদেশ ও ‘আর কতবার বলবো’, বাংলাদেশ (বিকেল ৫টা); ‘আনারকলি’, বাংলাদেশ (সন্ধ্যা ৭টা)।

বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি (জাতীয় চিত্রশালা মিলনায়তন)
‘আ সামার’স অ্যান্ড পোয়েম’, চীন; ‘আই কুড হ্যাভ লিভড বিকজ অব ইউ’, সিরিয়া; ‘বিয়ন্ড দ্য ওয়েস’, তুরস্ক (সকাল ১০টা ৩০ মিনিট)); ‘সো লং ফর লাভ’, চীন (বেলা ১টা); ‘সানডে’, উজবেকিস্তান (বেলা ৩টা ৩০ মিনিট); ‘দ্য সাউন্ড ইজ লাউড’, ‘দ্য রিবার্থ অব বাংলাদেশ’, ‘ডিসকানেক্টেড’, ‘চাঁদ আকাশের গল্প’, ‘পথ’, ‘জুলাইয়ের চিঠি’ ও ‘সহযাত্রা’, বাংলাদেশ (বিকেল ৫টা ৩০ মিনিট)।

আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ দো ঢাকা
‘ড্রিমিং অ্যান্ড ডায়িং’, ইন্দোনেশিয়া (সকাল ১০টা ৩০ মিনিট); ‘প্রজেকশনিস্ট’, ইরান (বেলা ২টা ৩০ মিনিট); ‘পারফর্মিং কাওয়েওস ফিউনারেল’, জাপান (বিকেল ৪টা ৩০ মিনিট)।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: চলচ চ ত র চলচ চ ত র ৩০ ম ন ট

এছাড়াও পড়ুন:

মুনীর চৌধুরী জাতীয় নাট্য উৎসবের মঞ্চে ‘ইংগিত’

মুনীর চৌধুরী জাতীয় নাট্য উৎসবে ৬৩ জেলা হতে নির্বাচিত ১৬ নাটক নিয়ে ঢাকায় জাতীয় নাট্যশালায় উৎসব অনুষ্ঠিত হয়েছে। বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির প্রশিক্ষণ বিভাগের আয়োজনে উৎসবের শেষ দিনে (শুক্রবার) মঞ্চায়ন করা হয় নাটক ‘ইংগিত’।

‘ইংগিত’র নাট্য ভাবনা, পরিকল্পনা, আলো ও নির্দেশনায় ছিলেন সুবীর মহাজন। সহকারী নির্দেশনায় আছাদ বিন রহমান ও পরিবেশনায় ছিল বান্দরবান পার্বত্য জেলা শিল্পকলা একাডেমি। বান্দরবানের বসবাসরত বিভিন্ন ভাষার জনগোষ্ঠীর মানুষ এত অংশ নেন।

নাটকের গল্পে দেখা যায়, পারিপার্শ্বিক অবস্থার কারণে তরুণদের বড় একটি অংশ হতাশায় নিমজ্জিত। অথচ তারুণ্যই বারবার পথ খুঁজে দিয়েছে। বহুভাষার মানুষের জেলা বান্দরবানের এক তরুণ বর্তমানের নানা পারিপার্শ্বিকতায় ক্লান্ত হয়ে যখন ঘুমের রাজ্যে, ঠিক তখন তার চোখ জুড়ে ফিরে আসে শৈশব-কৈশোর। ক্লান্ত শরীর তাকে ফিরিয়ে নিয়ে আসে বাস্তবে। স্বপ্নের ঘোরে সে ঘুরে বেড়ায় প্রকৃতির রাজ্য বান্দরবানে, যেখানে রয়েছে জীবন ও সংস্কৃতির বৈচিত্র্যময় বিশাল ভাণ্ডার। ঘুম তাকে ফিরিয়ে দেয় সোনালী সময়। যখন বর্তমানে ফিরে আসে নানা জটিলতায় আবদ্ধ হয়ে পড়ে। সিস্টেম নামে এক জগদ্দল পাথর সরাতে চায় সে। পাহাড় আর সমতলকে সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যতার এক সুতায় মেলবন্ধন ঘটাতে যে বদ্ধ পরিকর।

১৫ দিনব্যাপী কর্মশালার মধ্যে দিয়ে নাটকটি নির্মাণ করা হয়েছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • অস্কার: সেরা সিনেমা ‘আনোরা’
  • সেরা সিনেমা ‘আনোরা’
  • টিএসসিতে সংগীত উৎসব
  • রমজানে গাজায় সাময়িক যুদ্ধবিরতি নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাজি ইসরায়েল
  • মুনীর চৌধুরী জাতীয় নাট্য উৎসবের মঞ্চে ‘ইংগিত’