ইসলামী ব্যাংকের পল্টন শাখার এটিএম-সিআরএম বুথ উদ্বোধন
Published: 16th, January 2025 GMT
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পল্টন শাখার অধীনে এটিএম-সিআরএম বুথ উদ্বোধন করা হয়েছে। বুধবার (১৫ জানুয়ারি) রাজধানীর বায়তুল মোকাররম মসজিদ কমপ্লেক্সে মার্কেটে বুথটি উদ্বোধন করা হয়।
ব্যাংকের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা প্রধান অতিথি হিসেবে এটিএম-সিআরএম বুথের উদ্বোধন করেন। এ সময় ব্যাংকের ডেপুটি ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ও ঢাকা সেন্ট্রাল জোনপ্রধান মাহমুদুর রহমান, এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট ও পল্টন শাখাপ্রধান মুহাম্মদ নুরুল করিম, বায়তুল মোকাররম মসজিদ কমপ্লেক্স মার্কেট ব্যবসায়ী গ্রুপের সভাপতি হাজী মোহাম্মদ ইয়াকুব আলীসহ ব্যাংকের নির্বাহী ও কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এ বুথে গ্রাহকরা ২৪ ঘণ্টা নগদ টাকা জমা ও উত্তোলন করতে পারবেন। এছাড়া ইসলামী ব্যাংকের এক অ্যাকাউন্ট থেকে অন্য অ্যাকাউন্টে ফান্ড ট্রান্সফার, অ্যাকাউন্ট, কার্ড কিংবা সেলফিনে তাৎক্ষণিক টাকা জমা, ব্যালেন্স অনুসন্ধান ও মিনি স্টেটমেন্ট গ্রহণ, সেলফিন ও এম-ক্যাশের মাধ্যমে ক্যাশ-আউট সুবিধা, ক্যাশ বাই কোডের মাধ্যমে নগদ টাকা উত্তোলন ও প্রেরণের সুবিধা, যেকোনো অপারেটরে মোবাইলে রিচার্জ, খিদমাহ্ কার্ডের বিল পরিশোধ, চেক বই অনুরোধ, ও ইউটিলিটি বিল পেমেন্ট সুবিধাসহ বহুমুখী সেবা এ অত্যাধুনিক মেশিনে পাওয়া যাবে। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি
ঢাকা/ইমন
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
সামারিক শক্তিতে মিয়ানমারের চেয়ে ২ ধাপ এগিয়ে বাংলাদেশ
চলতি বছর সামরিক শক্তির দিক থেকে মিয়ানমারের চেয়ে দুই ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ। চলতি সপ্তাহে সামরিক শক্তি পর্যবেক্ষক প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার প্রকাশিত সূচকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সংস্থাটি তাদের প্রতিবেদনে জানিয়েছে, এই র্যাংকিংয়ের ক্ষেত্রে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রের সামরিক বাজেট। সেনাবাহিনীর আকার, নৌবাহিনী এবং বিমানবাহিনীর শক্তিকেও বিবেচনা করা হয়েছে সমীক্ষায়।
গ্লোবাল ফায়ারপাওয়ারের সূচক অনুযায়ী, বিশ্বে সামরিক শক্তির ক্ষেত্রে শীর্ষে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, এরপরে পরে রয়েছে রাশিয়া, চীন, ভারত ও দক্ষিণ কোরিয়া। পরমাণু শক্তিধর হলেও পাকিস্তানের অবস্থান ১২ নম্বরে। তালিকায় বাংলাদেশ রয়েছে ৩৫তম অবস্থানে। বাংলাদেশের আগে রয়েছে উত্তর কোরিয়া ও আর্জেন্টিনা। আর বাংলাদেশের প্রতিবেশী মিয়ানমার রয়েছে ৩৭তম অবস্থানে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যা ১৬ কোটির বেশি। এর মধ্যে প্রায় ৬ কোটি ৬১ লাখ মানুষ সামরিক বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার যোগ্য। বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীতে মোট সেনা সংখ্যা ১ লাখ ৬৩ হাজার। বাংলাদেশ বিমানবাহিনীতে রয়েছে ১৭ হাজার ৪০০ সদস্য এবং নৌবাহিনীতে রয়েছে ২৫ হাজার ১০০ সেনা।
অন্যদিকে, মিয়ানমারের মোট জনসংখ্যা ৫ কোটি ৭৫ লাখ। এর মধ্যে প্রায় ২ কোটি ২০ লাখ মানুষ সামরিক বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার যোগ্য। মিয়ানমারের সক্রিয় সৈন্য সংখ্যা ১ লাখ ৫০ হাজার। মিয়ানমারের রিজার্ভ সৈন্য রয়েছে ২০ হাজার। দেশটির বিমানবাহিনীতে রয়েছে ১৫ হাজার সদস্য এবং নৌবাহিনীতে রয়েছে ১৬ হাজার সেনা।
ঢাকা/শাহেদ