ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পল্টন শাখার অধীনে এটিএম-সিআরএম বুথ উদ্বোধন করা হয়েছে। বুধবার (১৫ জানুয়ারি) রাজধানীর বায়তুল মোকাররম মসজিদ কমপ্লেক্সে মার্কেটে বুথটি উদ্বোধন করা হয়।

ব্যাংকের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা প্রধান অতিথি হিসেবে এটিএম-সিআরএম বুথের উদ্বোধন করেন। এ সময় ব্যাংকের ডেপুটি ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ও ঢাকা সেন্ট্রাল জোনপ্রধান মাহমুদুর রহমান, এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট ও পল্টন শাখাপ্রধান মুহাম্মদ নুরুল করিম, বায়তুল মোকাররম মসজিদ কমপ্লেক্স মার্কেট ব্যবসায়ী গ্রুপের সভাপতি হাজী মোহাম্মদ ইয়াকুব আলীসহ ব্যাংকের নির্বাহী ও কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

এ বুথে গ্রাহকরা ২৪ ঘণ্টা নগদ টাকা জমা ও উত্তোলন করতে পারবেন। এছাড়া ইসলামী ব্যাংকের এক অ্যাকাউন্ট থেকে অন্য অ্যাকাউন্টে ফান্ড ট্রান্সফার, অ্যাকাউন্ট, কার্ড কিংবা সেলফিনে তাৎক্ষণিক টাকা জমা, ব্যালেন্স অনুসন্ধান ও মিনি স্টেটমেন্ট গ্রহণ, সেলফিন ও এম-ক্যাশের মাধ্যমে ক্যাশ-আউট সুবিধা, ক্যাশ বাই কোডের মাধ্যমে নগদ টাকা উত্তোলন ও প্রেরণের সুবিধা, যেকোনো অপারেটরে মোবাইলে রিচার্জ, খিদমাহ্ কার্ডের বিল পরিশোধ, চেক বই অনুরোধ, ও ইউটিলিটি বিল পেমেন্ট সুবিধাসহ বহুমুখী সেবা এ অত্যাধুনিক মেশিনে পাওয়া যাবে। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি

ঢাকা/ইমন

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

ইউক্রেনে জেলেনস্কির বিকল্প নেতা খুঁজছে যুক্তরাষ্ট্র!

ইউক্রেনে শান্তিচুক্তির জন্য দেশটির প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির পদত্যাগ করা লাগতে পারে বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা মাইক ওয়ালৎস। তিনি বলেছেন, ‘ইউক্রেনের একজন নেতা প্রয়োজন, তিনি আমাদের সঙ্গে কাজ করতে পারবেন। তিনি শেষ পর্যন্ত রাশিয়ার সঙ্গে কাজ করতে পারবেন এবং এই যুদ্ধ থামাতে পারবেন।’ খবর- সিএনএন

গণমাধ্যমের সামনেই যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির নজিরবিহীন বাগবিতণ্ডার পর এ কথা বললেন তিনি। বাগবিতণ্ডার এ ঘটনাটি নিয়ে নানা আলোচনা চলছে বিশ্বজুড়ে। ওই ঘটনার পর ইউক্রেনের খনিজ সম্পদ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যে ঐতিহাসিক চুক্তি হওয়ার কথা ছিল, সেটিও বাতিল হয়ে যায়। আর এর পরই ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ কোন পথে, তা নিয়ে শুরু হয় আলোচনা।

এই প্রকাশ্য দ্বন্দ্ব ন্যাটোর ইউরোপীয় সদস্যদের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বড় সংকটের ইঙ্গিত দিচ্ছে বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা। শুক্রবারের ওই ঘটনায় সাবেক ডেমোক্র্যাট প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের গড়া ওয়াশিংটন-কিয়েভ সম্পর্ক ভেঙে পড়েছে। এই প্রকাশ্য দ্বন্দ্ব ন্যাটোর ইউরোপীয় সদস্যদের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বড় সংকটের ইঙ্গিত দিচ্ছে। 

যদিও ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধের বিষয়ে আবারও এক টেবিলে বসার ইঙ্গিত দিয়েছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও। তিনি বলেছেন, ইউক্রেন ও রাশিয়া-দুই পক্ষই আলোচনায় না বসলে যুদ্ধ থামবে না। হোয়াইট হাউসে শুক্রবার ট্রাম্প-জেলেনস্কি বিতণ্ডার পর থেকে ইউক্রেনের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের আর কথা হয়নি। যুদ্ধ থামানোর জন্য রাশিয়াকে আলোচনার টেবিলে আনতে হবে। তবে তাদের প্রতি বৈরী মনোভাব রাখলে, মস্কোকে আলোচনায় যুক্ত করা সম্ভব হবে না। কোনো চুক্তি করার ক্ষেত্রে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এই মনোভাবই দেখিয়ে আসছেন।

তিনি বলেন, ‘আমি আশা করি, সবকিছু আবার শুরু হতে পারে। আশা করি, তিনি (জেলেনস্কি) এটা বুঝতে পারবেন যে আমরা আসলে আরও হাজার হাজার মানুষের মৃত্যুর আগে, তাঁর দেশকে সাহায্যের চেষ্টা করছি।’
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ