বাংলাদেশ ব্যাংকের সার্বিক তত্ত্বাবধানে পটুয়াখালী জেলায় কার্যরত সকল তফসিলী ব্যাংকের সহযোগিতায় শাহ্‌জালাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসি লীড ব্যাংক হিসেবে ১১ জানুয়ারি ২০২৫ইং তারিখে কলাপাড়া পৌর অডিটোরিয়াম কমপ্লেক্স, পটুয়াখালীতে স্কুল ব্যাংকিং কনফারেন্স-২০২৫ আয়োজন করে। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন মো. সিরাজুল ইসলাম, নির্বাহী পরিচালক, বাংলাদেশ ব্যাংক, বরিশাল জোনাল অফিস।

শাহ্‌জালাল ইসলামী ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমএম সাইফুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন মোহাম্মদ ইকবাল মহসীন, পরিচালক, ফাইন্যান্সিয়াল ইনক্লুশন ডিপার্টমেন্ট, বাংলাদেশ ব্যাংক এবং মো.

মাহবুব-উল আলম, উপপরিচালক, বাংলাদেশ ব্যাংক। 

অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা (চলতি দায়িত্ব) মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান খান, কলাপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জুয়েল মিয়া, শাহ্‌জালাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসি এর রিক্স ম্যানেজমেন্ট বিভাগের ইভিপি মোহাম্মদ আবু ছায়েম এবং ব্যাংকের লীড শাখা খেপুপাড়া শাখার ব্যবস্থাপক মীর তৌহিদ আহমেদ উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে পটুয়াখালী জেলার বিভিন্ন স্কুল থেকে ২ শতাধিক ছাত্র-ছাত্রী ও শিক্ষকবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।

ঢাকা/ইমন

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর জ ল ল ইসল ম

এছাড়াও পড়ুন:

দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি: পেঁপে ছাড়া ৫০ টাকার নিচে নেই কোনো সবজি

সরবরাহ কমের অজুহাতে বাজারে সব ধরনের সবজির দাম বেড়েছে। অধিকাংশ সবজি কিনতে গুণতে হচ্ছে ৬০ থেকে ৮০ টাকা। সেই সঙ্গে দাম বেড়েছে মাছেরও। এতে অস্বস্তিতে পড়ছেন ক্রেতারা।

কয়েকজন ক্রেতা জানান, শীত মৌসুমের সবজি নিয়ে যে স্বস্তি ছিল, তা এখন আর নেই। বাজারে বেশিরভাগ সবজির দাম ৬০ টাকার ওপরে। কোনো কোনটির দাম একশো পেরিয়েছে।

শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) রাজধানীর কয়েকটি বাজার ঘুরে দেখা যায়, প্রতিকেজি পটল, ঢ্যাঁড়স, ঝিঙা, চিচিঙ্গা ৬০ থেকে ৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। এর চেয়ে কমে শুধু পেঁপে পাওয়া যাচ্ছে, তাও ৫০ টাকা কেজিতে। এছাড়া, করলা, বেগুন, বরবটি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ১০০ টাকায়।

সবচেয়ে বেশি দাম দেখা গেছে কাঁকরোলের। গ্রীষ্মকালীন এই সবজিটি বিক্রি হচ্ছে প্রতিকেজি ১০০ থেকে ১২০ টাকায়। সজনে ডাঁটা ১২০ থেকে ১৪০ টাকা।

তবে ব্রয়লার মুরগি, ডিম ও অন্যান্য নিত্যপ্রয়োজনীয় মুদি পণ্যের দাম আগের মতোই আছে। পেঁয়াজের দামও কয়েক সপ্তাহ বেড়ে এখন ৫৫ থেকে ৬০ টাকায় আটকে আছে।

এদিকে, মাছের বাজারেও বাড়তি দাম দেখা গেছে। মা ইলিশ সংরক্ষণে নদীতে মাছ ধরা বন্ধ ও চাষের মাছের সরবরাহ কম থাকায় দাম কিছুটা বেড়েছে বলে জানিয়েছেন বিক্রেতারা। এর মধ্যে, সবচেয়ে বেশি বেড়েছে ইলিশ ও চিংড়ির দাম।

মাছের বাজার ঘুরে দেখা যায়, এক কেজির বেশি ওজনের ইলিশ প্রতি পিস ২ থেকে ৩ হাজার টাকা দাম হাঁকা হচ্ছে। অন্যদিকে, প্রতিকেজি চাষের চিংড়ি ৭৫০ থেকে ৮০০ টাকা, নদীর চিংড়ি ১০০০ থেকে ১২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

বিক্রেতারা জানান, স্বাভাবিক সময়ে এসব মাছের দাম কেজিতে ৫০ থেকে ২০০ টাকা পর্যন্ত কম থাকে। এছাড়া কই, শিং, শোল, ট্যাংরা, চাষের রুই, তেলাপিয়া,পাঙাশ ও পুঁটি মাছও আগের চেয়ে কেজিতে ২০ থেকে ৫০ টাকা বেড়েছে।

ঢাকা/সুকান্ত/রাজীব

সম্পর্কিত নিবন্ধ