প্রতিবেশী দেশ ভারতে নতুন ভাইরাস হিউম্যান মেটোপনিইমোন (এইচএমপিভি) ভাইরাস শনাক্ত হওয়ায় দেশের সীমান্ত বৈধ রুটের মধ্যে ভোমরা ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে আগাম সর্তকতা জারি করা হয়েছে। ইমিগ্রেশনে পাসপোর্ট যাত্রীদের করা হচ্ছে প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরীক্ষা।

বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) সকালে সাতক্ষীরা সিভিল সার্জন ডা. আব্দুস সালাম বলেন, ‘‘সাতক্ষীরার ভোমরা ইমিগ্রেশনে স্বাস্থ্যকর্মীরা পাসপোর্ট যাত্রীদের এইচএমপিভি ভাইরাসের লক্ষণ রয়েছে কিনা পরীক্ষা করছেন। তাদের তাপমাত্রা দেখা হচ্ছে।’’

‘‘জ্বর, নাক বন্ধ, কাশি বা শ্বাসকষ্টের মতো সাধারণ ঠান্ডাজনিত সমস্যা রয়েছে কিনা দেখা হচ্ছে। তবে, জেলায় এখনো কোনো এইচএমপিভি ভাইরাসের রোগী ধরা পড়েননি।’’ - যোগ করেন তিনি।

এ বিষয়ে পাসপোর্ট যাত্রীরা বলছেন, ভারতের ওপারে কোনো পরীক্ষার উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। তবে, বাংলাদেশে পরীক্ষা করিয়ে তারা সন্তুষ্ট।

তবে, ভোমরা বন্দরে আমদানি পণ্যবাহী ট্রাকচালক ও হেলপারদের কোনো স্বাস্থ্য পরীক্ষা নেয়া হচ্ছে না বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। দ্রুত তাদেরও পরীক্ষার আওতায় আনার দাবি সুশীল সমাজের।

ঢাকা/শাহীন/রাজীব

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর এইচএমপ ভ পর ক ষ

এছাড়াও পড়ুন:

মনু নদীতে ভাসছিল নারীর লাশ, পুলিশ বলছে মিয়ানমারের নাগরিক

মৌলভীবাজারের কুলাউড়ায় মনু নদী থেকে অজ্ঞাতপরিচয়ের এক নারীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। সোমবার বিকেল ৫টার দিকে উপজেলার হাজীপুর ইউনিয়নের দাউদপুর এলাকায় মনু নদী থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। পুলিশ জানিয়েছে, মরদেহটি মিয়ানমারের নাগরিকের।

বিষয়টি নিশ্চিত করে কুলাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. গোলাম আপছার জানান, হাজীপুরের মনু নদীতে স্থানীয়রা অজ্ঞাত একটি মরদেহ ভাসতে দেখে পুলিশকে খবর দেয়। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।

তিনি আরও বলেন, মরদেহের সঙ্গে একটি মুঠোফোন ও একটি আইডি কার্ড পাওয়া গেছে। পারভীন ফাতেমা নামের আইডি কার্ডটিতে মিয়ানমারের ঠিকানা উল্লেখ রয়েছে।

ভারত থেকে বহমান মনু নদীর সীমান্ত এলাকায় মিয়ানমার নাগরিকের ভাসমান মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। কারণ, এর আগে অনেকবার এসব এলাকায় ভারত সীমান্ত দিয়ে মিয়ানমারের রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে চোরাইপথে প্রবেশকালে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে আটক হন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ