মাসে ৩ হাজার টাকা করে পাবেন ঢাবির আবাসন বঞ্চিত ছাত্রীরা
Published: 15th, January 2025 GMT
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) যোগ্য হয়েও সংকটের কারণে হলে সিট না পাওয়া ছাত্রীদের প্রতি মাসে ৩ হাজার টাকা বৃত্তি দেওয়া হবে।
অস্থায়ী আবাসন সহায়তা হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে এ টাকা প্রদান করা হবে বলে জানা গেছে।
বুধবার (১৫ জানুয়ারি) দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আব্দুল মতিন চৌধুরী ভার্চুয়াল ক্লাসরুমে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
সংবাদ সম্মেলনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড.
এ সময় কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, “আমরা আমাদের নারী শিক্ষার্থীদের আবাসনের জন্য খুব দ্রুতই কোন সমাধান করতে পারছি না। তবে এরই মধ্যে আমরা অস্থায়ীভাবে আবাসন সুবিধার মাধ্যমে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করছি। এছাড়াও আমরা বাজেটের বাইরে একটা ফান্ড কালেকশনের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের আবাসন সহায়তা দেব।”
তিনি বলেন, “যারা হলে সিট পাওয়ার যোগ্য, কিন্তু সংকটের কারণে সিট দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না, তাদের জন্য আমরা মাসিক ৩ হাজার টাকা করে আবাসন সুবিধা দেব। এরই মধ্যে এ বিষয়ে কাজ শুরু হয়েছে। হলগুলোতে কারা সিটে থাকতে চায় সেটা জানতে চাওয়া হয়েছে। এটি হাতে পেলে আমরা যাচাই-বাছাই করে কাজ শুরু করে দেব।”
ঢাকা/সৌরভ/মেহেদী
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
বিক্ষোভ সমাবেশের আগেই সিলেট ডিসি অফিসের সামনে বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল অপসারণ
সিলেট জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে স্থাপিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের ম্যুরাল অপসারণ করা হয়েছে। তবে কে সেটি সরিয়েছে তা জানা নেই বলে জানিয়েছেন জেলা প্রশাসক।
হযরত শাহজালাল (রহ.) তাওহিদি কাফেলার ব্যানারে শুক্রবার জুমার নামাজের পর সমাবেশের আগে সেটি সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। বিক্ষোভকারীরা ম্যুরাল ভাঙতে গিয়ে দেখেন যথাস্থানে সেটি নেই।
গত কয়েকদিন ধরে সিলেটের আলেম সমাজের একটি অংশ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে স্থাপিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরাল অপসারণের জন্য সময়সীমা বেঁধে দিয়ে আসছিলেন। ২৬ জানুয়ারি আলেম সমাজের প্রতিনিধিদের নিয়ে বৈঠকও হয়। বৈঠকে সিলেটের প্রতিনিধিত্বশীল উলামায়ে কেরাম, রাজনৈতিক, সামাজিক, ছাত্র ও ইমাম সমিতির নেতারা উপস্থিত ছিলেন। এর আগে গত ৯ জানুয়ারি ম্যুরাল অপসারণে তিন দিনের সময় বেঁধে দেওয়া হয়। ওই সময়ের মধ্যে সেটি না সরালে তারা এটি সরিয়ে নেবেন বলে হুমকি দেন।
ম্যুরাল অপসারণ করেছেন কিনা, এমন প্রশ্নে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ শের মাহবুব মুরাদ বলেন, ‘বিষয়টি আমার জানা নেই।’ তাদের পক্ষ থেকে কোনোভাবে সেটি সরানো হয়েছে কিনা, জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘বিষয়টি খোঁজ নিয়ে দেখবো।’