নতুন বছরে প্রযুক্তি ব্র্যান্ডের নতুন সব মডেলের আত্মপ্রকাশ সামনে আসবে। ইতোমধ্যে আসতে শুরু করেছে নতুন সব মডেলের বার্তা।
তবে আগ্রহের কেন্দ্রে থাকে বাজেট শর্ত।
নতুন স্মার্টফোন মডেল নোট ৬০এক্স উন্মোচন করেছে প্রযুক্তি ব্র্যান্ড রিয়েলমি। মডেলের বহুল আলোচিত ফিচার হচ্ছে ড্রপ প্রটেকশন ফিচার। টানা ৪৮ মাস নিরবচ্ছিন্নভাবে ডিভাইসটি ব্যবহার করতে পারবেন গ্রাহক। ব্যাটারি ৫ হাজার মিলিঅ্যাম্পিয়ার। পূর্ণ চার্জে টানা ৪৮ দিন সচল থাকে বলে জানানো হয়।
নির্মাতা সূত্রে জানা গেছে, বিশেষ বৈশিষ্ট্য ‘আর্মরশেল’ প্রটেকশন ফিচারে থাকছে আট স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা। যার মধ্যে টেকসই ডাই-কাস্ট অ্যালুমিনিয়াম কাঠামো ও শক প্রতিরোধক সার্কিট বোর্ড অন্যতম। অভ্যন্তরীণ সিলিং ও ইঞ্জিনিয়ারিং অংশ, যা হ্যান্ডসেটের হঠাৎ পড়ে যাওয়া, পানি ও ধুলা-ময়লা থেকে হ্যান্ডসেটের সুরক্ষা নিশ্চিত করবে।
ডিসপ্লে ৬ দশমিক ৭ ইঞ্চি।
ফলে সূর্যের উজ্জ্বল আলোতে নির্বিঘ্নে কাজ করা যায়। আই কমফোর্ট মোড নীল আলো কমিয়ে প্রদর্শন করে। ফলে ডিসপ্লেটি চোখের জন্য তুলনামূলক স্বস্তিদায়ক হয়।
অক্টাকোর প্রসেসর যুক্ত থাকায় মাল্টিটাস্কিং সহজ হয়। ওজনে হালকা আর গড়নে পাতলা।
৪ জিবি ও ৮ জিবি ডায়নামিক র্যাম ও ৬৪ জিবি রম। মডেলটি মূলত বাজেটবান্ধব সিরিজ।
উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির অভিযোগে গোবিপ্রবির সাবেক শিক্ষার্থীকে গণধোলাই
গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (গোবিপ্রবি) অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির অভিযোগে একজনকে গণধোলাই দিয়েছেন উত্তেজিত শিক্ষার্থীরা।
তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী ও গোবিপ্রবি প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি কে এম ইয়ামিনুল হাসান আলিফ। তাকে আহতাবস্থায় গোপালগঞ্জ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
বুধবার (৩০ এপ্রিল) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের শেখ রাসেল হলে এ গণধোলাইয়ের ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আলিফ বর্তমানে প্রেসক্লাবের কোনো পদে নেই এবং তিনি কোনো জাতীয় পত্রিকার সঙ্গেও যুক্ত নন। তারপরও তিনি প্রেসক্লাবের ফেসবুক পেজের নিয়ন্ত্রণ নিজের কাছে রেখেছেন। পেজের মাধ্যমে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন শিক্ষক, কর্মকর্তা ও শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে কুৎসামূলক পোস্ট দিয়ে হয়রানি এবং চাঁদাবাজির মতো কর্মকাণ্ডে লিপ্ত ছিলেন বলে অভিযোগ উঠে।
এ নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ক্ষোভ সৃষ্টি হয়। শেষ পর্যন্ত বুধবার দুপুরে শেখ রাসেল হলে অবস্থানকালে উত্তেজিত সাধারণ শিক্ষার্থীরা তাকে ধাওয়া দিয়ে মারধর করে। ঘটনার পরই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল টিম সেখানে উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
এ বিষয়ে প্রক্টর অধ্যাপক ড. আরিফুজ্জামান রাজিবকে একাধিকবার মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করেও পাওয়া যায়নি।
গোপালগঞ্জ সদর থানার ডিউটি অফিসার বলেন, “কে এম ইয়ামিনুল হাসান আলিফ থানাতে আছে। আমি যতটুকু জানি, তার বিষয়ে আলোচনা হচ্ছে।” তবে আলোচনার বিষয়ে তিনি অবগত নন বলে জানিয়েছেন।
ঢাকা/রিশাদ/মেহেদী