বিশ্বকাপে শ্রীলঙ্কার পর যুক্তরাষ্ট্রকেও হারাল বাংলাদেশ
Published: 14th, January 2025 GMT
খো খো বিশ্বকাপে শুরুটা দারুণ হয়েছে বাংলাদেশের। পুরুষ–নারী উভয় দলই নিজেদের প্রথম ম্যাচে শ্রীলঙ্কাকে হারিয়েছে। ছেলেদের দল তো দ্বিতীয় ম্যাচে যুক্তরাষ্ট্রকেও পাত্তা দেয়নি।
দিল্লির ইন্দিরা গান্ধী ইন্দোর স্টেডিয়ামে আজ প্রথম ম্যাচে লঙ্কানদের বিপক্ষে বাংলাদেশের ছেলেদের জয় ৩২ পয়েন্টের ব্যবধানে (৫৬–২৪)। পরের ম্যাচে পেয়েছে আরও বড় জয়; যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে ব্যবধানটা ৫৭ পয়েন্টের (৮৩–২৬)।
জয়ের ব্যবধানে বাংলাদেশের মেয়েরা ছেলেদের ছাড়িয়ে গেছে। একই ভেন্যুতে শ্রীলঙ্কাকে ৬৫ পয়েন্টে (৭৯–১৪) হারিয়েছে মেয়েরা।
বাংলাদেশ–শ্রীলঙ্কা নারী দলের ম্যাচের একটি মুহূর্ত.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
নির্বাচনের আগেই বিচার করতে হবে: সাদ্দাম
ফ্যাসিস্ট সরকারের গুম, খুন, দুর্নীতিসহ রাষ্ট্রবিরোধী কর্মকাণ্ড এবং জুলাই গণহত্যার সঙ্গে জড়িতদের বিচারের দাবিতে রাজধানীসহ সারাদেশে গণমিছিল করেছে ছাত্রশিবির।
রাজধানীতে শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেট থেকে জুমার নামাজের পর গণমিছিল শুরু হয়। বায়তুল মোকাররমের সামনে থেকে পল্টন মোড়, জাতীয় প্রেসক্লাব, মৎস্য ভবন হয়ে শাহবাগে গিয়ে সমাবেশের মধ্য দিয়ে মিছিলটি শেষ হয়। মিছিলে নেতৃত্ব দেন ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারি জেনারেল নূরুল ইসলাম সাদ্দাম।
মিছিল শেষে শিবিরের সেক্রেটারি জেনারেল নূরুল ইসলাম সাদ্দাম বলেন, “জুলাই অভ্যুত্থান পরবর্তী ছয় মাস পেরিয়ে গেলেও যারা বাংলাদেশের মানচিত্রকে কলুসিত করেছে, বাকশাল কায়েম করে এদেশকে ভঙ্গুর দেশে পরিণত করেছিল, জুলাই আন্দোলনে যাদের হাতে নির্বিচারে সাধারণ ছাত্র-জনতা শহীদ হয়েছেন, সেই পতিত ফ্যাসিস্ট স্বৈরাচরি সরকারের বিচার হতে দেখিনি। আমরা বিচারে দীর্ঘসূত্রিতা লক্ষ্য করছি। আমরা হুঁশিয়ার করে বলে দিতে চাই, এই বাংলার মাটিতে তাদের বিচার করেই পরবর্তী নির্বাচনের দিকে যেতে হবে। নির্বাচনের আগেই পতিত স্বৈরাচারের বিচার নিশ্চিত করতে হবে। কিছু রাজনৈতিক দল এই দাবিতে সরব না থেকে চাঁদাবাজি, ছিনতাই ও দখলদারিতে লিপ্ত হয়েছে।”
আরো পড়ুন:
দনিয়া কলেজের সামনে প্রকৌশলীকে কুপিয়ে হত্যা
‘নতুন বিশ্ববিদ্যালয় হবে বিশ্বে রোল মডেল’
উপস্থিত ছিলেন ছাত্রশিবিরের দপ্তর সম্পাদক সিবগাতুল্লাহ, প্রচার সম্পাদক আজিজুর রহমান আজাদ, প্রকাশনা সম্পাদক সাদিক কায়েম, মানবাধিকার সম্পাদক সিফাত আলম, ঢাকা মহানগর, বিশ্ববিদ্যালয় শাখা নেতারা।
ঢাকা/নঈমুদ্দীন/এসবি