দুই কিংবদন্তি বেশ আগে থেকেই একে অপরের গুণমুগ্ধ। নিয়মিত যোগাযোগ হয়। একে অপরকে উপহারও পাঠান। গুণমুগ্ধ হয়ে প্রশংসার শুরুটা ঠিক কবে, তা জানা যায়নি। তবে ২০১৫ সালে গোল্ডেন স্টেট ওয়ারিয়র্সের হয়ে এনবিএ চ্যাম্পিয়নশিপ জেতার পর লিওনেল মেসির প্রতি মুগ্ধতা প্রকাশ করেছিলেন স্টিফেন কারি। ‘লেটস গো ওয়ারিয়র্স’কে সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, ‘আমার মনে হয়, আমাদের খেলার ধরনটা একই। আমরা সৃষ্টিশীল।’

আরও পড়ুনভিনিসিয়ুসের সৌদি আরবে যাওয়া ‘শুধু সময়ের ব্যাপার’২ ঘণ্টা আগে

সে বছরই ইনস্টাগ্রামে মেসির অনুসারীর সংখ্যা ৩০ মিলিয়ন হওয়ার পর তাঁকে একটি জার্সি উপহার দিয়েছিলেন গোল্ডেন স্টেট ওয়ারিয়র্সে ৩০ নম্বর জার্সি পরে খেলা কারি। পরের বছর ইনস্টাগ্রামে কারি ১০ মিলিয়ন অনুসারীর সংখ্যা পাওয়ায় তাঁকে উপহার হিসেবে ১০ নম্বর জার্সি পাঠিয়েছিলেন আর্জেন্টাইন কিংবদন্তি। তখন তিনি বার্সেলোনার, এখন যুক্তরাষ্ট্রের ক্লাব ইন্টার মায়ামির।

বাস্কেটবল কিংবদন্তি স্টিফেন কারি.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

সামারিক শক্তিতে মিয়ানমারের চেয়ে ২ ধাপ এগিয়ে বাংলাদেশ

চলতি বছর সামরিক শক্তির দিক থেকে মিয়ানমারের চেয়ে দুই ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ। চলতি সপ্তাহে সামরিক শক্তি পর্যবেক্ষক প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার প্রকাশিত সূচকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

সংস্থাটি তাদের প্রতিবেদনে জানিয়েছে, এই র‌্যাংকিংয়ের ক্ষেত্রে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রের সামরিক বাজেট। সেনাবাহিনীর আকার, নৌবাহিনী এবং বিমানবাহিনীর শক্তিকেও বিবেচনা করা হয়েছে সমীক্ষায়।

গ্লোবাল ফায়ারপাওয়ারের সূচক অনুযায়ী, বিশ্বে সামরিক শক্তির ক্ষেত্রে শীর্ষে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, এরপরে পরে রয়েছে রাশিয়া, চীন, ভারত ও দক্ষিণ কোরিয়া। পরমাণু শক্তিধর হলেও পাকিস্তানের অবস্থান ১২ নম্বরে। তালিকায় বাংলাদেশ রয়েছে ৩৫তম অবস্থানে। বাংলাদেশের আগে রয়েছে উত্তর কোরিয়া ও আর্জেন্টিনা। আর বাংলাদেশের প্রতিবেশী মিয়ানমার রয়েছে ৩৭তম অবস্থানে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যা ১৬ কোটির বেশি। এর মধ্যে প্রায় ৬ কোটি ৬১ লাখ মানুষ সামরিক বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার যোগ্য। বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীতে মোট সেনা সংখ্যা ১ লাখ ৬৩ হাজার। বাংলাদেশ বিমানবাহিনীতে রয়েছে ১৭ হাজার ৪০০ সদস্য এবং নৌবাহিনীতে রয়েছে ২৫ হাজার ১০০ সেনা। 

অন্যদিকে, মিয়ানমারের মোট জনসংখ্যা ৫ কোটি ৭৫ লাখ। এর মধ্যে প্রায় ২ কোটি ২০ লাখ মানুষ সামরিক বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার যোগ্য। মিয়ানমারের সক্রিয় সৈন্য সংখ্যা ১ লাখ ৫০ হাজার। মিয়ানমারের রিজার্ভ সৈন্য রয়েছে ২০ হাজার। দেশটির বিমানবাহিনীতে রয়েছে ১৫ হাজার সদস্য এবং নৌবাহিনীতে রয়েছে ১৬ হাজার সেনা। 

ঢাকা/শাহেদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ