কেয়ার বাংলাদেশে ঢাকায় চাকরি, বেতন ১ লাখ ২১ হাজার
Published: 14th, January 2025 GMT
বেসরকারি সংস্থা কেয়ার বাংলাদেশ জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। সংস্থাটি ঢাকায় ইউএসএআইডি বিজয়ী অ্যাকটিভিটি বিভাগে কর্মকর্তা নিয়োগ দেবে। আগ্রহী প্রার্থীদের অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে।
পদের নাম: হাব মিল ম্যানেজারপদসংখ্যা: ১
যোগ্যতা: পরিসংখ্যান, সমাজবিজ্ঞান, ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ, পাবলিক হেলথ বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে। মনিটরিং অ্যান্ড ইভ্যালুয়েশন, রিসার্চ, নলেজ ম্যানেজমেন্ট, কোয়ালিটেটিভ ও কোয়েনটিটেটিভ রিসার্চ মেথোডলজিতে তাত্ত্বিক ও ব্যবহারিক জ্ঞান থাকতে হবে। কোনো জাতীয় বা আন্তর্জাতিক সংস্থার বিশেষ করে হেলথ সেক্টর প্রোগ্রামে সোস্যাল ডেভেলপমেন্ট, মনিটরিং অ্যান্ড ইভ্যালুয়েশন ক্ষেত্রে অন্তত পাঁচ থেকে ছয় বছর চাকরির অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। অবশ্যই সুপারভাইজার পদে কাজ করার অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। এমএস ওয়ার্ডম পাওয়ার পয়েন্ট, এক্সেল, অ্যাকসেস, এসপিএসএস ও পাওয়ার বিআইয়ের কাজ জানতে হবে। ফিল্ড ভিজিটের মানসিকতা থাকতে হবে।
কর্মস্থল: কেয়ার বাংলাদেশ, ঢাকা অফিস
চাকরির ধরন: চুক্তিভিত্তিক
আরও পড়ুনআন্তর্জাতিক সংস্থায় চাকরি, বেতন বছরে ২০ লাখ ৩৩ হাজার৮ ঘণ্টা আগেবেতন-ভাতা: মাসিক বেতন ১,২১,৬৯৬ টাকা। এ ছাড়া প্রভিডেন্ট ফান্ড, গ্র্যাচুইটি, উৎসব বোনাস, অর্জিত ছুটি ভাতা, জীবন ও স্বাস্থ্যবিমা, কর্মজীবী মায়ের জন্য সুযোগ ও ডে-কেয়ারের সুবিধা আছে।
আবেদন যেভাবেআগ্রহী প্রার্থীদের কেয়ার বাংলাদেশের চাকরিসংক্রান্ত ওয়েবসাইটের এই লিংকে নিয়োগসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য জেনে Apply Online বাটনে ক্লিক করে আবেদন করতে হবে।
আবেদনের শেষ সময়: ২১ জানুয়ারি ২০২৫।
আরও পড়ুনবিদেশি সংস্থায় চাকরি, কর্মস্থল নেপাল, বছরে বেতন ৮১ লাখ ১৩ হাজার১১ জানুয়ারি ২০২৫আরও পড়ুনকখন সব বই পাবে শিক্ষার্থীরা, জানালেন শিক্ষা উপদেষ্টা৭ ঘণ্টা আগে.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
সংস্কারের পক্ষে ‘মার্চ ফর ঢাকা’ কর্মসূচি দেবে ইসলামী আন্দোলন
জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে অন্তর্বর্তী সরকারকে প্রয়োজনীয় সংস্কার করতে সময় দিতে চায় ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। বিভিন্ন কর্মসূচিতে দলটির নেতারা একাধিকবার জানিয়েছেন, সংস্কারের আগে নির্বাচন মেনে নেবেন না তাঁরা। সংস্কারের পক্ষে দলটি শিগগিরই ‘মার্চ ফর ঢাকা’ কর্মসূচি দেবে বলে জানিয়েছেন ইসলামী আন্দোলনের সিনিয়র নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ ফয়জুল করিম।
আজ শনিবার বিকেলে বায়তুল মোকাররম মসজিদের উত্তর গেটে আয়োজিত এক সমাবেশে মুফতি সৈয়দ ফয়জুল করিম এ কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘আমরা অচিরেই মার্চ ফর ঢাকা ঘোষণা দেব। লাখ লাখ, কোটি কোটি মানুষ ঢাকায় জমায়েত করব। (আমরা জানতে চাই) কারা সংস্কারের পক্ষে আর কারা বিপক্ষে। জনগণই নির্ধারণ করবে আগে সংস্কার হবে নাকি নির্বাচন হবে।’
ভারতের ওয়াক্ফ আইনের প্রতিবাদ এবং নারী সংস্কার কমিশন বাতিলের দাবিতে ইসলামী আন্দোলনের ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ শাখা এই সমাবেশের আয়োজন করে। সমাবেশ শেষে একটি গণমিছিল বের করা হয়। মিছিলটি কাকরাইল মোড়ে গিয়ে শেষ হয়।
সমাবেশে মুফতি সৈয়দ ফয়জুল করিম বলেন, বাংলাদেশকে নিয়ে গভীর ষড়যন্ত্র চলছে। কেবলই নির্বাচন, নির্বাচন। আগে সংস্কার হবে, তারপর নির্বাচন হবে। সংস্কারের বাইরে বাংলাদেশের মানুষ নির্বাচন মানবে না। তিনি বলেন, ‘জাতীয় নির্বাচনের আগে টেস্ট হিসেবে আমরা স্থানীয় নির্বাচন চাই। স্থানীয় নির্বাচন সুষ্ঠু করতে পারলে বুঝব জাতীয় নির্বাচনও সুষ্ঠু হবে। নাহলে বুঝতে হবে, নির্বাচনের পরিবেশ এখনো সৃষ্টি হয়নি।’
নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশন বাতিলের দাবি জানিয়েছেন মুফতি সৈয়দ ফয়জুল করিম। তিনি বলেন, ‘শুধু কমিশনের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান এবং কমিশন বাতিল করলেই হবে না; বরং সংশ্লিষ্টদের আইনের আওতায় আনতে হবে।’ ভারতে ওয়াক্ফ আইন পরিবর্তন করে সে দেশে মুসলমানদের নির্মূল করার অপচেষ্টা চলছে জানিয়ে এর বিরুদ্ধে দাঁড়াতে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠন, জাতিসংঘ, ওআইসিসহ সব সংস্থার প্রতি আহ্বান জানান।
গণমিছিল–পূর্ববর্তী এই সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন ইসলামী আন্দোলনের মহাসচিব মাওলানা ইউনূস আহমদ, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব গাজী আতাউর রহমান, দপ্তর সম্পাদক লোকমান হোসাইন জাফরী, সংখ্যালঘুবিষয়ক সম্পাদক মাওলানা মকবুল হোসাইন, ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি শেখ ফজলে বারী মাসউদ প্রমুখ। সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন দলের ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি মাওলানা ইমতিয়াজ আলম।