ঢাবি উপাচার্যের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের ফুলব্রাইট বিশেষজ্ঞের সাক্ষাৎ
Published: 14th, January 2025 GMT
যুক্তরাষ্ট্রের ফুলব্রাইট বিশেষজ্ঞ ড. আলবার্ট জেমস আর্নল্ড জুনিয়র ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন।
মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) উপাচার্যের কার্যালয়ে এ সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়।
এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. সায়মা হক বিদিশা, উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড.
সাক্ষাতে তারা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণার মানোন্নয়নে ‘ম্যাক্সিমাইজিং এক্রিডিটেশন স্কোপ অ্যান্ড র্যাংকিং পোটেনশিয়াল’ শীর্ষক প্রকল্প গ্রহণের সম্ভাব্যতা নিয়ে আলোচনা করেন।
যুক্তরাষ্ট্রের ফুলব্রাইট বিশেষজ্ঞ এ প্রকল্পের অধীনে আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিং, আত্ম-মূল্যায়ন ও গবেষণা ডকুমেন্টেশনসহ বিভিন্ন বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক এবং গবেষকদের নির্দেশনা প্রদান করবেন।
উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আসা এবং এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা কার্যক্রমের প্রতি গভীর আগ্রহ প্রকাশের জন্য এ অতিথিকে ধন্যবাদ জানান।
ঢাকা/সৌরভ/মেহেদী
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
ঢাবিতে বর্ণাঢ্য ঈদ শোভাযাত্রা
পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে বর্ণাঢ্য ঈদ শোভাযাত্রা বের করা হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমদ খান শোভাযাত্রায় নেতৃত্ব দেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (শিক্ষা) অধ্যাপক মামুন আহমেদ, প্রক্টর সহযোগী অধ্যাপক সাইফুদ্দীন আহমদসহ বিভিন্ন হলের প্রভোস্ট, শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং বিভিন্ন ছাত্র সংগঠনের নেতারা শোভাযাত্রায় অংশগ্রহণ করেন।
সোমবার (৩১ মার্চ) সকাল ৮টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদ মসজিদুল জামিআ’য় ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাতের পর শোভাযাত্রা শুরু হয়। শোভাযাত্রাটি টিএসসি হয়ে অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে গিয়ে শেষ হয়।
আরো পড়ুন:
বাকৃবির রাজিয়া হলে চার গণরুমে ১২৬ ছাত্রী, ৩২ জনের একটি বাথরুম
দেশের ১১৬তম বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ‘গ্রামীণ ইউনিভার্সিটি’
অধ্যাপক নিয়াজ আহমদ খান পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা, কর্মচারীসহ সকলকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানান। এ উপলক্ষে তিনি সবার জন্য অনাবিল সুখ, শান্তি, সমৃদ্ধি ও কল্যাণ কামনা করেন।
উপাচার্য বলেন, বর্তমানে দেশ এক কঠিন সময় অতিক্রম করছে। এ পরিস্থিতিতে সব ভেদাভেদ ভুলে সকলকে সাম্য, মৈত্রী ও সম্প্রীতির বন্ধনে আবদ্ধ হতে হবে। পরস্পর হাত ধরাধরি করে সুদৃঢ় ঐক্য গড়ে তুলতে হবে। মাহে রমজানের আত্মশুদ্ধি ও সংযমের শিক্ষা গ্রহণ করে ব্যক্তিগত জীবনে সৌহার্দ্য, সহমর্মিতা ও সহনশীলতার চর্চা অব্যাহত রাখতে হবে।
উন্নত, উদার ও মানবিক সমাজ প্রতিষ্ঠায় এগিয়ে আসার জন্য সবার প্রতি আহ্বান রাখেন অধ্যাপক নিয়াজ আহমদ খান।
ঢাকা/সৌরভ/রাসেল