কমিউনিটি ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের ৬০তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সে সভাটি অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় সভাপতিত্ব করেন— পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) ও কমিউনিটি ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি’র চেয়ারম্যান বাহারুল আলম। 

সভায় কয়েকটি বিনিয়োগ প্রস্তাব ও ব্যাংকের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে নীতিনির্ধারণী সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

সভায় উপস্থিত ছিলেন- এ কে এম শহিদুর রহমান, পিপিএম, এনডিসি, মহাপরিচালক, র‌্যাব; আবু হাসান মুহম্মদ তারিক, অ্যাডিশনাল আইজি, রেক্টর, পুলিশ স্টাফ কলেজ, বাংলাদেশ পুলিশ; মো.

তওফিক মাহবুব চৌধুরী, বিপিএম, অ্যাডিশনাল আইজি, বাংলাদেশ পুলিশ; ড. শোয়েব রিয়াজ আলম, বিপিএম (সেবা), ডিআইজি, বাংলাদেশ পুলিশ; মো. আমিনুল ইসলাম, বিপিএম (বার), ডিআইজি, বাংলাদেশ পুলিশ; কাজী জিয়া উদ্দিন, বিপিএম, ডিআইজি, বাংলাদেশ পুলিশ; মুনতাসিরুল ইসলাম, পিপিএম, অ্যাডিশনাল ডিআইজি, বাংলাদেশ পুলিশ; সুফিয়ান আহমেদ, অ্যাডিশনাল ডিআইজি, বাংলাদেশ পুলিশ; মাসুদ খান, এফসিএ, এফসিএমএ, স্বতন্ত্র পরিচালক; মো. আবদুল কাইয়ুম খান, ব্যবস্থাপনা পরিচালক (চলতি দায়িত্ব), কমিউনিটি ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি. এবং কোম্পানি সচিব সাইফুল আলম এফসিএস। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি। 

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

সাতকানিয়ায় ‘ডাকাত সন্দেহে’ গণপিটুনিতে নিহত ২, গুলিবিদ্ধ ৪ বাসিন্দা

চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায় ‘ডাকাত সন্দেহে’ গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত হয়েছেন। এর আগে ওই যুবকদের গুলিতে স্থানীয় চার বাসিন্দা আহত হন। সোমবার রাতে সাতকানিয়ার এওচিয়া ইউনিয়নের ছনখোলা পশ্চিমপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

নিহত যুবকদের পরিচয় তাৎক্ষণিক নিশ্চিত করতে পারেননি পুলিশ। গুলিবিদ্দ স্থানীয় চার বাসিন্দা হলেন ওবায়দুল হক (২২), মামুনুর রশিদ (৪৫), নাসির উদ্দিন (৩৮) ও আব্বাস উদ্দিন (৩৮)। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে একটি পিস্তল, আটটি গুলির খোসা এবং একটি সিএনজিচালিত অটোরিকশা জব্দ করেছে।

পুলিশ ও স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সোমবার রাত সাড়ে নয়টা থেকে দশটার মধ্যে চারটি সিএনজিচালিত অটোরিকশায় করে একদল যুবক ছনখোলা পশ্চিমপাড়া এলাকায় গিয়ে এলোপাতাড়ি গুলিবর্ষণ করতে থাকেন। এ সময় স্থানীয় মসজিদে ডাকাত পড়েছে এমন প্রচারের পর লোকজন জড়ো হয়ে অটোরিকশায় করে আসা দুই যুবককে আটক করে পিটুনি দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই দুই যুবক নিহত হন।

এক যুবকের লাশের পাশ থেকে একটি পিস্তল উদ্ধার করেছে পুলিশ। দুই যুবককে আটকের আগে গুলির ঘটনায় আহত চারজনকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।

ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন চট্টগ্রাম জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) সাইফুল ইসলাম, সাতকানিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মিল্টন বিশ্বাস, জেলা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) একটি দলসহ সাতকানিয়া থানা পুলিশের সদস্যরা।

সাতকানিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জাহেদুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, ডাকাত সন্দেহে মসজিদের মাইকে প্রচারের পর স্থানীয় বাসিন্দাদের পিটুনিতে দুই যুবক নিহত হয়েছেন। এখনো ওই দুই যুবকের পরিচয় নিশ্চিত হওয়া যায়নি।

সম্পর্কিত নিবন্ধ