কমিউনিটি ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের ৬০তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সে সভাটি অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় সভাপতিত্ব করেন— পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) ও কমিউনিটি ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি’র চেয়ারম্যান বাহারুল আলম। 

সভায় কয়েকটি বিনিয়োগ প্রস্তাব ও ব্যাংকের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে নীতিনির্ধারণী সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

সভায় উপস্থিত ছিলেন- এ কে এম শহিদুর রহমান, পিপিএম, এনডিসি, মহাপরিচালক, র‌্যাব; আবু হাসান মুহম্মদ তারিক, অ্যাডিশনাল আইজি, রেক্টর, পুলিশ স্টাফ কলেজ, বাংলাদেশ পুলিশ; মো.

তওফিক মাহবুব চৌধুরী, বিপিএম, অ্যাডিশনাল আইজি, বাংলাদেশ পুলিশ; ড. শোয়েব রিয়াজ আলম, বিপিএম (সেবা), ডিআইজি, বাংলাদেশ পুলিশ; মো. আমিনুল ইসলাম, বিপিএম (বার), ডিআইজি, বাংলাদেশ পুলিশ; কাজী জিয়া উদ্দিন, বিপিএম, ডিআইজি, বাংলাদেশ পুলিশ; মুনতাসিরুল ইসলাম, পিপিএম, অ্যাডিশনাল ডিআইজি, বাংলাদেশ পুলিশ; সুফিয়ান আহমেদ, অ্যাডিশনাল ডিআইজি, বাংলাদেশ পুলিশ; মাসুদ খান, এফসিএ, এফসিএমএ, স্বতন্ত্র পরিচালক; মো. আবদুল কাইয়ুম খান, ব্যবস্থাপনা পরিচালক (চলতি দায়িত্ব), কমিউনিটি ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি. এবং কোম্পানি সচিব সাইফুল আলম এফসিএস। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি। 

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

এই কঠিন সময়ে ঐক্য ধরে রাখা প্রয়োজন: ঢাবি উপাচার্য

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে জাতির ঐক্য রক্ষার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) উপাচার্য নিয়াজ আহমেদ খান।

উপাচার্য বলেন, ‘আমরা একটি কঠিন সময়ের মধ্য দিয়ে অতিক্রম করছি। এক অর্থে জাতির জন্য এটি একটি ক্রান্তিকাল। এই সময়ে আমাদের ঐক্য ধরে রাখা একান্তই প্রয়োজন।’

আজ রোববার সকালে রাজধানীর মিরপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে সাংবাদিকদের কাছে নিয়াজ আহমেদ খান এ কথা বলেন।

ঢাবি উপাচার্য বলেন, শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস জাতির জন্য পরম শ্রদ্ধা, কৃতজ্ঞতা ও মমতার দিন। এক গভীর ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক, চিন্তাবিদ ও বুদ্ধিজীবীরা নির্মম হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছিলেন। তাঁদের সেই চূড়ান্ত আত্মত্যাগ ইতিহাসে চিরভাস্বর হয়ে আছে।

নিয়াজ আহমেদ খান বলেন, যুগে যুগে ও প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আত্মত্যাগ এ জাতিকে অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়াই করতে ঐক্যবদ্ধ করেছে এবং সাহস জুগিয়েছে। সেই ধারাবাহিকতায় জাতি ১৯৯০ ও ২০২৪ সালের আন্দোলনের মধ্য দিয়ে অগ্রসর হয়েছে।

উপাচার্য আরও বলেন, শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আত্মত্যাগ আজও জাতির ঐক্য ধরে রাখার পথে একটি গুরুত্বপূর্ণ আলোকবর্তিকা। একই সঙ্গে ১৯৫২, ১৯৬৮, ১৯৬৯, মহান মুক্তিযুদ্ধসহ প্রতিটি আন্দোলন–সংগ্রামে যাঁরা রক্ত ও জীবন দিয়ে দেশের স্বাধীনতা ও মর্যাদা রক্ষা করেছেন, তাঁদের সবার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা।

নিয়াজ আহমেদ খান বলেন, ১৯৫২ থেকে ২০২৪—এর প্রতিটি দিন ও ঘটনাপ্রবাহ জাতির মৌলিক পরিচয়ের মাইলফলক। এর কোনো অংশ বাদ দেওয়ার সুযোগ নেই। এ ইতিহাসই যুগে যুগে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ রেখেছে, আর বর্তমান সময়ে সেই ঐক্য ধরে রাখাই সবচেয়ে বড় প্রয়োজন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ