সংবিধানের সংশোধনী প্রস্তাবনা প্রত্যাহার না করলে কোনো ধরণের লিগে অংশগ্রহণ করবে না ঢাকার ক্লাবগুলো। সঙ্গে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডকে (বিসিবি) তিন দিনের আল্টিমেটাম দিয়েছে ঢাকা ভিত্তিক ক্লাবগুলোর সংগঠকরা।

মঙ্গলবার রাজধানীর একটি হোটেলে সিসিডিএম এর আওতাধীন ক্লাবগুলোর সংগঠকরা মতবিনিময় সভায় এই সিদ্ধান্ত নেন।

লিজেন্ডেস অব রূপগঞ্জের জয়েন্ট সেক্রেটারি আহমেদ এসএম রুবেল বলেন, ‘‘শুক্রবারের মধ্যে প্রস্তাবনা খসড়া পুনঃরায় তৈরি করতে হবে। শনিবার আমরা বিসিবিতে যাব। আর এটা বাতিল না হওয়া পর্যন্ত কোনো লিগে অংশগ্রহণ করবে না ক্লাবগুলো।’’ 

আরো পড়ুন:

আসিফের নির্দেশনায় নারী দলের সফর থেকে বাদ সরকারের দুই প্রতিনিধি

বিপিএল: দেশিদের রাজত্বে রঙিন চায়ের দেশ

এ ছাড়া সংশোধনী কমিটির আহবায়ক ও বিসিবি পরিচালক নাজমুল আবেদীন ফাহিমের পদত্যাগ দাবি করেছেন সংগঠকরা। 

ঢাকা/রিয়াদ/আমিনুল

.

উৎস: Risingbd

এছাড়াও পড়ুন:

সরকার বেশি দামে ধান কেনায় বাজারে দাম বাড়তে পারে: ভূমি উপদেষ্টা

খাদ্য ও ভূমি উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার বলেছেন, অন্য বছরের চেয়ে এবার কৃষকের কাছ থেকে বেশি দামে ধান কিনছে সরকার। অতীতে কেউ এই দাম দেয়নি। কৃষকরা এবার ধানের সঠিক মূল্য পেয়েছেন। এ জন্য বাজারে ধান-চালের দাম কিছুটা বাড়তে পারে।

আজ বৃহস্পতিবার সুনামগঞ্জের শান্তিগঞ্জ উপজেলা খাদ্যগুদামে বোরো ধান সংগ্রহ কার্যক্রম উদ্বোধন অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন। 

সরকারের কাছে ধান বিক্রিতে সিন্ডিকেট নিয়ে খাদ্য উপদেষ্টা বলেন, গত আমন মৌসুমে ধান কেনায় কোনো সিন্ডিকেট কাজ করতে পারেনি। এবারও পারবে না। এমন হলে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্য বন্ধ করতে ধান বিক্রির টাকা সরাসরি কৃষকের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে দেওয়া হবে। গুদামে ধান দিতে এসে কোনো কৃষক হয়রানির শিকার হলেও দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এ সময় অন্তর্বর্তী সরকার কতদিন দায়িত্বে থাকবে– জানতে চাইলে উপদেষ্টা বলেন, সেটা প্রধান উপদেষ্টা জানেন। এ বিষয়ে আমার বলার কিছু নেই। আমাকে খাদ্য ও ভূমি মন্ত্রণালয়ের বিষয়ে প্রশ্ন করতে পারেন।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সুনামগঞ্জের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ ইলিয়াস মিয়া, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তাপস রঞ্জন ঘোষ, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মোস্তফা ইকবাল আজাদ, জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক হুমায়ুন কবির, শান্তিগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সুকান্ত সাহা।

চলতি মৌসুমে সুনামগঞ্জের ১২ উপজেলা থেকে সরকার ১৪ হাজার ৬৪৫ টন ধান সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে। আর সিদ্ধ চাল সংগ্রহ করা হবে ১৩ হাজার ৮১৬ টন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ