বসুন্ধরা ল্যাঙ্গুয়েজ অ্যান্ড স্কিল ডেভেলপমেন্ট সেন্টারে প্রশিক্ষণার্থীদের সনদ বিতরণ
Published: 14th, January 2025 GMT
বসুন্ধরা ল্যাঙ্গুয়েজ অ্যান্ড স্কিল ডেভেলপমেন্ট সেন্টার (বিএলএসডিসি) ও ফ্রেন্ডশিপ প্রজেক্টের যৌথ উদ্যোগে দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণের সমাপ্তি ও সনদ বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
রবিবার (১২ জানুয়ারি) বিএলএসডিসির মাল্টিপারপাস হলে এ অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিএলএসডিসির ইনচার্জ মেজর মো. গোলাম হায়দার (অব.
শিক্ষার্থীদের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে মো. শাহিন আলম বলেন, বসুন্ধরা ও ফ্রেন্ডশিপকে ধন্যবাদ জানাই। তিন মাসের ইলেকট্রনিকস প্রশিক্ষণ শেষে এখন আমি এই সার্টিফিকেট ও অর্জিত জ্ঞান কাজে লাগাতে পারব। আরেক শিক্ষার্থী মো. রাসেল জানান, আমি ফ্রিজ মেরামতের কাজ শিখেছি। এখানকার শিক্ষকরা হাতে-কলমে আমাদের কাজ শিখিয়েছেন।
প্রধান অতিথি রেজা আহমেদ বলেন, বসুন্ধরা গ্রুপ ও ফ্রেন্ডশিপের উদ্যোগে এই প্রশিক্ষণ নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে। প্রশিক্ষণের গুণগত মান প্রশংসনীয় এবং এটি তরুণদের জীবনে ইতিবাচক পরিবর্তন আনবে। তিনি শিক্ষার্থীদের সুনাগরিক ও ভালো মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
এ অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য দেন ফ্রেন্ডশিপ প্রজেক্টের অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার মো. অলিভ হুসাইন এবং শিক্ষার্থীরা।
অনুষ্ঠানের শেষে শিক্ষার্থীদের হাতে সনদপত্র তুলে দেওয়া হয়। এই প্রশিক্ষণ ভবিষ্যতে তাদের দক্ষতা ও কর্মজীবনে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে বলে আয়োজকরা আশা প্রকাশ করেন।
ঢাকা/এনএইচ
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
সাবেক মন্ত্রী নারায়ণ চন্দ ও স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের ২ মামলা
জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ প্রায় আড়াই কোটি টাকার সম্পদ অর্জনের অভিযোগে সাবেক ভূমিমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ ও তাঁর স্ত্রী ঊষা রানী চন্দের বিরুদ্ধে দুটি মামলা হয়েছে। দুদকের সহকারী পরিচালক রকিবুল ইসলাম ও মাহমুদুল হাসান শুভ্র বাদী হয়ে সোমবার দুদকের খুলনা সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে মামলা দুটি দায়ের করেন।
রকিবুল ইসলামের দায়ের করা মামলায় আসামি শুধু নারায়ণ চন্দ। এ মামলায় তাঁর বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ ১ কোটি ৭৯ লাখ ৬৮ হাজার ৩৭৭ টাকার সম্পদ অর্জন করে নিজ মালিকানা ও ভোগ দখলে রাখার অভিযোগ আনা হয়েছে।
মাহমুদুল হাসান শুভ্রর দায়ের করা মামলায় নারায়ণ চন্দ এবং তাঁর স্ত্রী রাজিবপুর মৈখালী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক ঊষা রানী চন্দকে আসামি করা হয়েছে। এ মামলায় তাদের বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ ৬২ লাখ ৪৩ হাজার ২১১ টাকার সম্পদ অর্জন করার অভিযোগ আনা হয়েছে।