পড়ে গেলেও ভাঙে না এই স্মার্টফোন
Published: 14th, January 2025 GMT
অসতর্কতার কারণে হাত থেকে পড়ে গেলে ফোনের বিভিন্ন অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পাশাপাশি পর্দায় ফাটল ধরে বা দাগ পড়ে যায়। ফলে স্বাভাবিকভাবে ফোন ব্যবহার করা যায় না। এ সমস্যা সমাধানে ড্রপ প্রটেকশন সুবিধার নতুন স্মার্টফোন বাজারে এনেছে রিয়েলমি। নোট ৬০এক্স মডেলের ফোনটির দাম ১০ হাজার ৯৯৯ টাকা। গতকাল সোমবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে রিয়েলমি বাংলাদেশ।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ডাইকাস্ট অ্যালুমিনিয়াম কাঠামোর ফ্রেম এবং শক প্রতিরোধক সার্কিট বোর্ড থাকায় ফোনটি হাত থেকে পড়ে গেলে ভাঙে না, এমনকি দাগও পড়ে না। ড্রপ প্রটেকশনের পাশাপাশি নোট ৬০এক্স মডেলের ফোনটিতে পানি এবং ধুলা প্রতিরোধক সুবিধাও রয়েছে। এর ফলে ভিজলে নষ্ট হয় না, ধুলাও জমে না ফোনটিতে। শুধু তা–ই নয়, আই কমফোর্ট মোড ব্যবহারের সুযোগ থাকায় ফোনটি একটানা দীর্ঘ সময় ব্যবহার করলেও চোখের ক্ষতি হয় না।
আরও পড়ুনস্মার্টফোনে গুগলের থেফট প্রটেকশন লক সুবিধা চালু করবেন যেভাবে১০ জানুয়ারি ২০২৫৬ দশমিক ৭ ইঞ্চি পর্দার ফোনটিতে ইউনিসকের অক্টাকোর প্রসেসর থাকায় একসঙ্গে একাধিক কাজ দ্রুত করা যায়। ৫ হাজার মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারির ফোনটিতে ৪ গিগাবাইট র্যাম রয়েছে, যা ১২ গিগাবাইট পর্যন্ত বাড়ানো যায়। ৬৪ গিগাবাইট ধারণক্ষমতার ফোনটির সামনে পেছনে রয়েছে ৫ ও ৮ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা।
আরও পড়ুনস্মার্টফোন চুরি হলেও ব্যক্তিগত তথ্য নিরাপদ রাখবেন যেভাবে২৪ ডিসেম্বর ২০২৪.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
শিক্ষক ও সাংবাদিক জগদীশ চন্দ্র ঘোষের মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
ফরিদপুরের প্রবীণ শিক্ষক ও সাংবাদিক জগদীশ চন্দ্র ঘোষ ওরফে তারাপদ- এর চতুর্থ মৃত্যুবার্ষিকী বুধবার পালিত হয়েছে। দিনটি স্মরণে তাঁর ফরিদপুর শহরের ঝিলটুলীর বাসভবনে গীতাপাঠসহ বিভিন্ন ধর্মীয় অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
এ ছাড়া দুপুরে স্থানীয় রামকৃষ্ণ মিশন আশ্রম ও ফরিদপুরে শ্রীঅঙ্গনে বিভিন্ন সামাজিক ও ধর্মীয় অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। ২০২১ সালের ২ এপ্রিল ৯৩ বছর বয়সে তিনি মারা যান।
১৯২৮ সালের ৬ আগস্ট মানিকগঞ্জের কাঞ্চনপুর গ্রামে জন্ম হয় জগদীশ চন্দ্র ঘোষের। ১৯৭১ সালের ২ মে পাকিস্তানি বাহিনীর হত্যাকাণ্ডের শিকার হয় তাঁর পরিবার। ওই দিন তাঁর বাবা যোগেশ চন্দ্র ঘোষ, ভাই গৌরগোপাল ঘোষ ও কাকাতো ভাই বাবলু ঘোষ গণহত্যার শিকার হন।
জগদীশ চন্দ্র ঘোষ শিক্ষকতার পাশাপাশি সাংবাদিকতা করতেন। দীর্ঘ ৪০ বছর তিনি বাংলাদেশ অবজারভার পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এ ছাড়া নাটকসহ বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডে যুক্ত ছিলেন তিনি।