দারুণ সব ফ্যাশন সেন্স নিয়ে নিয়মিতই ভক্তদের মুগ্ধ করেন জনপ্রিয় অভিনেত্রী জয়া আহসান। এবারও যেন তার ব্যতিক্রম হলো না। মঙ্গলবার শীতের সকালে চোখ আটকে গেল তার ৭ ছবিতে!
আজ সকালে আটটি ছবি ভাগ করে নেন জয়া। ছবিতে খুবই ছিমছাম এই লুকে ধরা দিয়েছেন তিনি।
ক্যাপশনে জুড়ে দিয়েছেন, ‘এক সন্দেহের ছায়া!’
জয়ার পোস্ট করা এসব স্থিরচিত্রে এক ঘণ্টায় ৬ হাজারের বেশি রিঅ্যাকশন পড়েছে। মন্তব্য পড়েছে প্রায় ১ এক হাজার। ভক্তদের অনেকে জয়ার পোস্ট করা এসব স্থিরচিত্র তাঁদের ফেসবুক ওয়ালেও শেয়ার করেছেন।
ব্যক্তিজীবনে পোশাক-আশাকে অনেকটাই শৌখিন জয়া আহসান। প্রায়শই ভিন্ন রূপে-অবতারে নিজেকে মেলে ধরেন তিনি।
মাস কয়েক আগে ভারতের এক ফিল্মফেয়ার অনুষ্ঠানে ভিন্নভাবে জামদানি পরে শাড়ির ফ্যাশনে নতুনত্ব তুলে ধরেছিলেন।
সম্প্রতি ‘২ষ’ সিরিজের 'বেসুরা' নামের একটি পর্বে ক্যামিও চরিত্রে কাজ করেছেন জয়া।‘২ষ’ সিরিজে ডাইনির চরিত্রে অভিনয় করেছেন তিনি। মেকআপের গুণে ডাইনি চরিত্রে তাকে বোঝাই ছিল কষ্টসাধ্য।
গল্পের প্রয়োজনে শেষভাগে নিজের রূপে ধরা দেন অভিনেত্রী। রূপ-কিংবা অভিনয়; উভয় দিক থেকেই দেশের মানুষের কাছে জনপ্রিয় জয়া আহসান।
.উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
সামারিক শক্তিতে মিয়ানমারের চেয়ে ২ ধাপ এগিয়ে বাংলাদেশ
চলতি বছর সামরিক শক্তির দিক থেকে মিয়ানমারের চেয়ে দুই ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ। চলতি সপ্তাহে সামরিক শক্তি পর্যবেক্ষক প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার প্রকাশিত সূচকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সংস্থাটি তাদের প্রতিবেদনে জানিয়েছে, এই র্যাংকিংয়ের ক্ষেত্রে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রের সামরিক বাজেট। সেনাবাহিনীর আকার, নৌবাহিনী এবং বিমানবাহিনীর শক্তিকেও বিবেচনা করা হয়েছে সমীক্ষায়।
গ্লোবাল ফায়ারপাওয়ারের সূচক অনুযায়ী, বিশ্বে সামরিক শক্তির ক্ষেত্রে শীর্ষে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, এরপরে পরে রয়েছে রাশিয়া, চীন, ভারত ও দক্ষিণ কোরিয়া। পরমাণু শক্তিধর হলেও পাকিস্তানের অবস্থান ১২ নম্বরে। তালিকায় বাংলাদেশ রয়েছে ৩৫তম অবস্থানে। বাংলাদেশের আগে রয়েছে উত্তর কোরিয়া ও আর্জেন্টিনা। আর বাংলাদেশের প্রতিবেশী মিয়ানমার রয়েছে ৩৭তম অবস্থানে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যা ১৬ কোটির বেশি। এর মধ্যে প্রায় ৬ কোটি ৬১ লাখ মানুষ সামরিক বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার যোগ্য। বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীতে মোট সেনা সংখ্যা ১ লাখ ৬৩ হাজার। বাংলাদেশ বিমানবাহিনীতে রয়েছে ১৭ হাজার ৪০০ সদস্য এবং নৌবাহিনীতে রয়েছে ২৫ হাজার ১০০ সেনা।
অন্যদিকে, মিয়ানমারের মোট জনসংখ্যা ৫ কোটি ৭৫ লাখ। এর মধ্যে প্রায় ২ কোটি ২০ লাখ মানুষ সামরিক বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার যোগ্য। মিয়ানমারের সক্রিয় সৈন্য সংখ্যা ১ লাখ ৫০ হাজার। মিয়ানমারের রিজার্ভ সৈন্য রয়েছে ২০ হাজার। দেশটির বিমানবাহিনীতে রয়েছে ১৫ হাজার সদস্য এবং নৌবাহিনীতে রয়েছে ১৬ হাজার সেনা।
ঢাকা/শাহেদ