Samakal:
2025-02-08@11:03:29 GMT

‘এক সন্দেহের ছায়া!’

Published: 14th, January 2025 GMT

‘এক সন্দেহের ছায়া!’

দারুণ সব ফ্যাশন সেন্স নিয়ে নিয়মিতই ভক্তদের মুগ্ধ করেন জনপ্রিয় অভিনেত্রী জয়া আহসান। এবারও যেন তার ব্যতিক্রম হলো না। মঙ্গলবার শীতের সকালে চোখ আটকে গেল তার ৭ ছবিতে!

আজ সকালে আটটি ছবি ভাগ করে নেন জয়া। ছবিতে খুবই ছিমছাম এই লুকে ধরা দিয়েছেন তিনি।

ক্যাপশনে জুড়ে দিয়েছেন, ‘এক সন্দেহের ছায়া!’

জয়ার পোস্ট করা এসব স্থিরচিত্রে এক ঘণ্টায় ৬ হাজারের বেশি রিঅ্যাকশন পড়েছে। মন্তব্য পড়েছে প্রায় ১ এক হাজার। ভক্তদের অনেকে জয়ার পোস্ট করা এসব স্থিরচিত্র তাঁদের ফেসবুক ওয়ালেও শেয়ার করেছেন।

ব্যক্তিজীবনে পোশাক-আশাকে অনেকটাই শৌখিন জয়া আহসান। প্রায়শই ভিন্ন রূপে-অবতারে নিজেকে মেলে ধরেন তিনি। 

মাস কয়েক আগে ভারতের এক ফিল্মফেয়ার অনুষ্ঠানে ভিন্নভাবে জামদানি পরে শাড়ির ফ্যাশনে নতুনত্ব তুলে ধরেছিলেন।

সম্প্রতি ‘২ষ’ সিরিজের 'বেসুরা' নামের একটি পর্বে ক্যামিও চরিত্রে কাজ করেছেন জয়া।‘২ষ’ সিরিজে ডাইনির চরিত্রে অভিনয় করেছেন তিনি। মেকআপের গুণে ডাইনি চরিত্রে তাকে বোঝাই ছিল কষ্টসাধ্য।

গল্পের প্রয়োজনে শেষভাগে নিজের রূপে ধরা দেন অভিনেত্রী। রূপ-কিংবা অভিনয়; উভয় দিক থেকেই দেশের মানুষের কাছে জনপ্রিয় জয়া আহসান।

.

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

বাঙালি খাবার এবং ‘আর্ট অব প্লেটিং’: ঐতিহ্যের সঙ্গে নান্দনিকতার মেলবন্ধন

‘আগে দর্শনদারি পরে গুণ বিচারি’। প্রবাদবাক্যটি কমবেশি সবাই শুনেছি। চোখের দেখায় প্রাথমিকভাবে ভালো লাগলেই আমরা যেকোনো জিনিসের গুণ বিচার করতে শুরু করি। এই জিনিসগুলোর তালিকায় শীর্ষে আছে খাবার।

খাবারের ক্ষেত্রে স্বাদ যতটা জরুরি, তার চেয়ে জরুরি সেটি দেখতে কেমন! খাবার দেখতে ভালো না হলে বা এর উপস্থাপনাটা সঠিক না হলে ঠিকঠাক খাওয়ার রুচি হয়ে ওঠে না। চমৎকার স্বাদের একটি খাবারকে সাজিয়ে পরিবেশন করার প্রয়োজনে যে শিল্পের উদ্ভব হয়েছিল, সেটাই ‘আর্ট অব প্লেটিং’।

খাবারের রং, উচ্চতা, প্লেটের মধ্যকার জায়গার সুষ্ঠু ব্যবহারের সমন্বয় একটি খাবারকে দেখতে অসাধারণ করে তোলে। আধুনিকায়নের সঙ্গে সঙ্গে প্লেটিংয়ের শিল্পও রন্ধনশিল্পের গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে উঠেছে। বড় বড় হোটেল, রেস্তোরাঁয় খাবারের পরিবেশন এবং উপস্থাপনকে এর স্বাদের মতোই গুরুত্ব দেওয়া হয়।

প্রাচীন গ্রিক সভ্যতায় রাজকীয় ভোজের খাবার সাজানো হতো অনন্যভাবে। মাংস, ফল এবং মসলাজাতীয় খাবারের রং প্রদর্শন করা হতো আভিজাত্যের প্রতীক হিসেবে। ঊনবিংশ শতাব্দীতে ফরাসি রন্ধনের ধারায় নিয়ে আসা হয় সহজ-সরল ধরনের প্লেটিং। যেখানে খাবারের প্রতিটি উপাদানকে তার স্বাভাবিক সৌন্দর্য অনুযায়ী উপস্থাপন করা হতো। এই সাধারণ উপস্থাপনা ও পরিবেশনই খাবারের স্বাদকে কয়েক গুণ বাড়িয়ে দিত।

বাঙালি খাবারের ক্ষেত্রেও প্লেটিং–শিল্পটা খুব গুরুত্বপূর্ণ

সম্পর্কিত নিবন্ধ