ইংরেজি শিক্ষকদের নিয়ে মার্কিন দূতাবাসের সম্মেলন
Published: 14th, January 2025 GMT
কক্সবাজারে ইংরেজি শিক্ষকদের জন্য একটি সম্মেলনের আয়োজন করেছিল ঢাকায় মার্কিন দূতাবাস ও গ্লোবাল এইড ফর সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট (জিএএসডি)। গত শনিবার (১১ জানুয়ারি) কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে ‘বহুভাষিক শ্রেণিকক্ষে ইংরেজি শিক্ষাদানের কৌশল উন্নয়ন’ শীর্ষক এই সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। এতে পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চল ও কক্সবাজারের রোহিঙ্গা হোস্ট কমিউনিটি থেকে ১৫০ জনেরও বেশি ইংরেজি শিক্ষক অংশগ্রহণ করেছেন।
আরও পড়ুনআইএসডিবি-বিআইএসইডব্লিউতে ২ লাখ সমমূল্যের কোর্স, বিনা মূল্যে প্রশিক্ষণ-কর্মসংস্থান, আবেদন করুন দ্রুত৫ ঘণ্টা আগেঢাকার মার্কিন দূতাবাসের অ্যাক্টিং পাবলিক অ্যাফেয়ার্স অফিসার স্কট হার্টম্যান প্রধান অতিথি হিসেবে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। সম্মেলনের লক্ষ্য শিক্ষকদের বহুভাষিক শ্রেণিকক্ষের অনন্য চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় উদ্ভাবনী কৌশল সম্পর্কে দক্ষ করে তোলা, যাতে অন্তর্ভুক্তিমূলক শিক্ষার প্রসার ও উন্নত শিক্ষাগত ফলাফল নিশ্চিত করা যায়।
আরও পড়ুনকবে সব বই পাবে শিক্ষার্থীরা, জানালেন শিক্ষা উপদেষ্টা১৯ মিনিট আগেআরও পড়ুনট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের শিক্ষা বিভাগ বন্ধ করতে চান, পারবেন কি ১২ জানুয়ারি ২০২৫.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
সামারিক শক্তিতে মিয়ানমারের চেয়ে ২ ধাপ এগিয়ে বাংলাদেশ
চলতি বছর সামরিক শক্তির দিক থেকে মিয়ানমারের চেয়ে দুই ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ। চলতি সপ্তাহে সামরিক শক্তি পর্যবেক্ষক প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার প্রকাশিত সূচকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সংস্থাটি তাদের প্রতিবেদনে জানিয়েছে, এই র্যাংকিংয়ের ক্ষেত্রে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রের সামরিক বাজেট। সেনাবাহিনীর আকার, নৌবাহিনী এবং বিমানবাহিনীর শক্তিকেও বিবেচনা করা হয়েছে সমীক্ষায়।
গ্লোবাল ফায়ারপাওয়ারের সূচক অনুযায়ী, বিশ্বে সামরিক শক্তির ক্ষেত্রে শীর্ষে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, এরপরে পরে রয়েছে রাশিয়া, চীন, ভারত ও দক্ষিণ কোরিয়া। পরমাণু শক্তিধর হলেও পাকিস্তানের অবস্থান ১২ নম্বরে। তালিকায় বাংলাদেশ রয়েছে ৩৫তম অবস্থানে। বাংলাদেশের আগে রয়েছে উত্তর কোরিয়া ও আর্জেন্টিনা। আর বাংলাদেশের প্রতিবেশী মিয়ানমার রয়েছে ৩৭তম অবস্থানে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যা ১৬ কোটির বেশি। এর মধ্যে প্রায় ৬ কোটি ৬১ লাখ মানুষ সামরিক বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার যোগ্য। বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীতে মোট সেনা সংখ্যা ১ লাখ ৬৩ হাজার। বাংলাদেশ বিমানবাহিনীতে রয়েছে ১৭ হাজার ৪০০ সদস্য এবং নৌবাহিনীতে রয়েছে ২৫ হাজার ১০০ সেনা।
অন্যদিকে, মিয়ানমারের মোট জনসংখ্যা ৫ কোটি ৭৫ লাখ। এর মধ্যে প্রায় ২ কোটি ২০ লাখ মানুষ সামরিক বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার যোগ্য। মিয়ানমারের সক্রিয় সৈন্য সংখ্যা ১ লাখ ৫০ হাজার। মিয়ানমারের রিজার্ভ সৈন্য রয়েছে ২০ হাজার। দেশটির বিমানবাহিনীতে রয়েছে ১৫ হাজার সদস্য এবং নৌবাহিনীতে রয়েছে ১৬ হাজার সেনা।
ঢাকা/শাহেদ