চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের উপসচিব ও পরীক্ষা নিয়ন্ত্রককে ওএসডি
Published: 14th, January 2025 GMT
চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের সচিবকে বদলির পর এবার দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে উপ-সচিব মো. বেলাল হোসেন ও পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক এএমএম মুজিবুর রহমানকে। প্রেষণে নিয়োগ প্রত্যাহার করে তাদেরকে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করা হয়েছে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক উচ্চ শিক্ষা বিভাগের উপ-সচিব (সরকারি কলেজ-২) মো.
প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়েছে, চট্টগ্রাম বোর্ডের নতুন পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক হিসেবে প্রেষণে চট্টগ্রামে আসছেন এনসিটিবির (জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড) কারিকুলাম বিশেষজ্ঞ ও ব্যবস্থাপনা বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. পারভেজ সাজ্জাদ চৌধুরী। আর উপসচিব হিসেবে প্রেষণে নিয়োগ পেয়েছেন চট্টগ্রামের সাতকানিয়া সরকারি কলেজের গণিত বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মোহাম্মদ মোরশেদ আলম।
উল্লেখ্য, গত ৯ জানুয়ারি বোর্ডের বর্তমান সচিব অধ্যাপক আমিরুল মোস্তফাকে নোয়াখালীর চৌমুহনীর সরকারি সালেহ আহমেদ কলেজে বদলি করা হয়। তার জায়গায় অধ্যাপক ড. এ কে এম সামছু উদ্দিনকে প্রেষণে পদায়ন করা হয়েছে। তিনি নওগাঁ সরকারি কলেজের রসায়ন বিভাগের প্রধান।
উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
সামারিক শক্তিতে মিয়ানমারের চেয়ে ২ ধাপ এগিয়ে বাংলাদেশ
চলতি বছর সামরিক শক্তির দিক থেকে মিয়ানমারের চেয়ে দুই ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ। চলতি সপ্তাহে সামরিক শক্তি পর্যবেক্ষক প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার প্রকাশিত সূচকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সংস্থাটি তাদের প্রতিবেদনে জানিয়েছে, এই র্যাংকিংয়ের ক্ষেত্রে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রের সামরিক বাজেট। সেনাবাহিনীর আকার, নৌবাহিনী এবং বিমানবাহিনীর শক্তিকেও বিবেচনা করা হয়েছে সমীক্ষায়।
গ্লোবাল ফায়ারপাওয়ারের সূচক অনুযায়ী, বিশ্বে সামরিক শক্তির ক্ষেত্রে শীর্ষে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, এরপরে পরে রয়েছে রাশিয়া, চীন, ভারত ও দক্ষিণ কোরিয়া। পরমাণু শক্তিধর হলেও পাকিস্তানের অবস্থান ১২ নম্বরে। তালিকায় বাংলাদেশ রয়েছে ৩৫তম অবস্থানে। বাংলাদেশের আগে রয়েছে উত্তর কোরিয়া ও আর্জেন্টিনা। আর বাংলাদেশের প্রতিবেশী মিয়ানমার রয়েছে ৩৭তম অবস্থানে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যা ১৬ কোটির বেশি। এর মধ্যে প্রায় ৬ কোটি ৬১ লাখ মানুষ সামরিক বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার যোগ্য। বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীতে মোট সেনা সংখ্যা ১ লাখ ৬৩ হাজার। বাংলাদেশ বিমানবাহিনীতে রয়েছে ১৭ হাজার ৪০০ সদস্য এবং নৌবাহিনীতে রয়েছে ২৫ হাজার ১০০ সেনা।
অন্যদিকে, মিয়ানমারের মোট জনসংখ্যা ৫ কোটি ৭৫ লাখ। এর মধ্যে প্রায় ২ কোটি ২০ লাখ মানুষ সামরিক বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার যোগ্য। মিয়ানমারের সক্রিয় সৈন্য সংখ্যা ১ লাখ ৫০ হাজার। মিয়ানমারের রিজার্ভ সৈন্য রয়েছে ২০ হাজার। দেশটির বিমানবাহিনীতে রয়েছে ১৫ হাজার সদস্য এবং নৌবাহিনীতে রয়েছে ১৬ হাজার সেনা।
ঢাকা/শাহেদ