টঙ্গী সরকারি কলেজ
বছর পরিক্রমার ক্রান্তিলগ্নে নতুন বছরে নতুন কিছু করতে গাজীপুরের টঙ্গী সরকারি কলেজের একঝাঁক তরুণ-তরুণী একত্র হয়েছিলেন সুহৃদ সমাবেশের ব্যানারে। দ্রুত সময়ের মধ্যে কমিটি গঠন করলেন তারা। সম্প্রতি সরকারি কলেজ মাঠে একত্র হয়ে গঠন করা হয় সুহৃদ সমাবেশ টঙ্গী সরকারি কলেজের নতুন কমিটি। শুরুতে সুহৃদ সমাবেশ কী– লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য সম্পর্কে আলোচনা করা হয়। এরপর পরিচিতি পর্ব শেষে গঠন করা হয় আহবায়ক কমিটি। কমিটিতে সুমাইয়া আক্তার আহ্বায়ক, তুলি ইয়াসমিন দিনা যুগ্ম আহবায়ক ও অজয় বৈদ্য সদস্য সচিব হিসেবে মনোনীত হন। এ ছাড়া অন্য সদস্যরা হলেন– তাহমিনা রেজা মৌসুমী, নুসরাত জাহান, মারজানা আক্তার ইলা, মোসাম্মত বাবলি আক্তার, জুলেখা আক্তার, মোছাম্মত কামরুন নাহার সাথী, নুসরাত জাহান শিফা, কামরুন্নাহার কেয়া, জান্নাত মহসিনা মিথি, জান্নাতুল ফেরদৌসী, নাদিয়া আক্তার প্রমি, সুমাইয়া আক্তার মুমু, মোসাম্মত সামিয়া আক্তার, মুশফিকুর রহমান সিয়াম ও খাদিজা আক্তার ইলা। আহ্বায়ক কমিটির বক্তব্য ও ভবিষ্যৎ কর্মপন্থা নিয়ে আলোচনা করেন সদ্য গঠিত কমিটির আহ্বায়ক সুমাইয়া আক্তার। তিনি আশা রাখেন, সুহৃদ সমাবেশের অগ্রযাত্রায় টঙ্গী সরকারি কলেজ ইউনিট উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখবে।
সফিউদ্দিন সরকার একাডেমি অ্যান্ড কলেজ
সাংগঠনিক কার্যক্রমকে এগিয়ে নিতে টঙ্গী সফিউদ্দিন সরকার একাডেমি অ্যান্ড কলেজে আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির অধ্যক্ষ মো.
আহ্বায়ক সুহৃদ সমাবেশ, টঙ্গী
উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
ইউক্রেনে জেলেনস্কির বিকল্প নেতা খুঁজছে যুক্তরাষ্ট্র!
ইউক্রেনে শান্তিচুক্তির জন্য দেশটির প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির পদত্যাগ করা লাগতে পারে বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা মাইক ওয়ালৎস। তিনি বলেছেন, ‘ইউক্রেনের একজন নেতা প্রয়োজন, তিনি আমাদের সঙ্গে কাজ করতে পারবেন। তিনি শেষ পর্যন্ত রাশিয়ার সঙ্গে কাজ করতে পারবেন এবং এই যুদ্ধ থামাতে পারবেন।’ খবর- সিএনএন
গণমাধ্যমের সামনেই যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির নজিরবিহীন বাগবিতণ্ডার পর এ কথা বললেন তিনি। বাগবিতণ্ডার এ ঘটনাটি নিয়ে নানা আলোচনা চলছে বিশ্বজুড়ে। ওই ঘটনার পর ইউক্রেনের খনিজ সম্পদ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যে ঐতিহাসিক চুক্তি হওয়ার কথা ছিল, সেটিও বাতিল হয়ে যায়। আর এর পরই ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ কোন পথে, তা নিয়ে শুরু হয় আলোচনা।
এই প্রকাশ্য দ্বন্দ্ব ন্যাটোর ইউরোপীয় সদস্যদের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বড় সংকটের ইঙ্গিত দিচ্ছে বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা। শুক্রবারের ওই ঘটনায় সাবেক ডেমোক্র্যাট প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের গড়া ওয়াশিংটন-কিয়েভ সম্পর্ক ভেঙে পড়েছে। এই প্রকাশ্য দ্বন্দ্ব ন্যাটোর ইউরোপীয় সদস্যদের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বড় সংকটের ইঙ্গিত দিচ্ছে।
যদিও ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধের বিষয়ে আবারও এক টেবিলে বসার ইঙ্গিত দিয়েছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও। তিনি বলেছেন, ইউক্রেন ও রাশিয়া-দুই পক্ষই আলোচনায় না বসলে যুদ্ধ থামবে না। হোয়াইট হাউসে শুক্রবার ট্রাম্প-জেলেনস্কি বিতণ্ডার পর থেকে ইউক্রেনের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের আর কথা হয়নি। যুদ্ধ থামানোর জন্য রাশিয়াকে আলোচনার টেবিলে আনতে হবে। তবে তাদের প্রতি বৈরী মনোভাব রাখলে, মস্কোকে আলোচনায় যুক্ত করা সম্ভব হবে না। কোনো চুক্তি করার ক্ষেত্রে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এই মনোভাবই দেখিয়ে আসছেন।
তিনি বলেন, ‘আমি আশা করি, সবকিছু আবার শুরু হতে পারে। আশা করি, তিনি (জেলেনস্কি) এটা বুঝতে পারবেন যে আমরা আসলে আরও হাজার হাজার মানুষের মৃত্যুর আগে, তাঁর দেশকে সাহায্যের চেষ্টা করছি।’