যে ৭টি কারণে স্নেক প্ল্যান্ট রাখতে পারেন আপনার ঘর কিংবা বাগানে
Published: 13th, January 2025 GMT
১. ঘরের বাতাস বিশুদ্ধ করতে সাহায্য করে
স্নেক প্ল্যান্টের সবচেয়ে ভালো দিক হলো, এটি বাতাস নির্মল করে। বাতাসে মিশে থাকা ক্ষতিকর ফরমালডিহাইড, বেনজিন ও কার্বন ডাই–অক্সাইডকে দূরে রেখে ঘরে বিশুদ্ধ বাতাসের উপস্থিতি নিশ্চিত করে।
২. সবচেয়ে কম রক্ষণাবেক্ষণের গাছ
আপনি যদি এমন কেউ হন, যিনি শখ করে আনা গাছ বাঁচিয়ে রাখতে হিমশিম খান; নিয়মিত পানি দেওয়ার কিংবা সময়ে সময়ে রোদে দিতে ভুলে যান, তাহলে স্নেক প্ল্যান্ট আপনার জন্য জুতসই। এই গাছ অল্প যত্নেই বাঁচে। অন্য গাছের মতো ঘন ঘন পানি দেওয়ার প্রয়োজন পড়ে না। এমনকি শীতেও গাছটি বেড়ে ওঠে স্বাভাবিকভাবে।
আরও পড়ুনবাসায় সহজে স্ট্রবেরি চাষ করবেন যেভাবে ০৯ ডিসেম্বর ২০২৪৩.
মন রাখে প্রফুল্ল
চারপাশে যেকোনো গাছ থাকলেই তো মন ভালো হয়ে যায়। স্নেক প্ল্যান্টের সবুজও আপনাকে ভালো লাগার অনুভূতি দেবে, কমবে মানসিক চাপ। স্নেক প্ল্যান্ট রোপণ থেকে শুরু করে যত্ন নেওয়ার পুরো প্রক্রিয়াই আপনাকে মানসিকভাবে শান্ত–স্বাভাবিক থাকতে সাহায্য করবে।
টবের অল্প ধারণক্ষমতার মাটিতেও ভালোই বেড়ে উঠতে পারে স্নেক প্ল্যান্টউৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
সামারিক শক্তিতে মিয়ানমারের চেয়ে ২ ধাপ এগিয়ে বাংলাদেশ
চলতি বছর সামরিক শক্তির দিক থেকে মিয়ানমারের চেয়ে দুই ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ। চলতি সপ্তাহে সামরিক শক্তি পর্যবেক্ষক প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার প্রকাশিত সূচকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সংস্থাটি তাদের প্রতিবেদনে জানিয়েছে, এই র্যাংকিংয়ের ক্ষেত্রে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রের সামরিক বাজেট। সেনাবাহিনীর আকার, নৌবাহিনী এবং বিমানবাহিনীর শক্তিকেও বিবেচনা করা হয়েছে সমীক্ষায়।
গ্লোবাল ফায়ারপাওয়ারের সূচক অনুযায়ী, বিশ্বে সামরিক শক্তির ক্ষেত্রে শীর্ষে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, এরপরে পরে রয়েছে রাশিয়া, চীন, ভারত ও দক্ষিণ কোরিয়া। পরমাণু শক্তিধর হলেও পাকিস্তানের অবস্থান ১২ নম্বরে। তালিকায় বাংলাদেশ রয়েছে ৩৫তম অবস্থানে। বাংলাদেশের আগে রয়েছে উত্তর কোরিয়া ও আর্জেন্টিনা। আর বাংলাদেশের প্রতিবেশী মিয়ানমার রয়েছে ৩৭তম অবস্থানে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যা ১৬ কোটির বেশি। এর মধ্যে প্রায় ৬ কোটি ৬১ লাখ মানুষ সামরিক বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার যোগ্য। বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীতে মোট সেনা সংখ্যা ১ লাখ ৬৩ হাজার। বাংলাদেশ বিমানবাহিনীতে রয়েছে ১৭ হাজার ৪০০ সদস্য এবং নৌবাহিনীতে রয়েছে ২৫ হাজার ১০০ সেনা।
অন্যদিকে, মিয়ানমারের মোট জনসংখ্যা ৫ কোটি ৭৫ লাখ। এর মধ্যে প্রায় ২ কোটি ২০ লাখ মানুষ সামরিক বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার যোগ্য। মিয়ানমারের সক্রিয় সৈন্য সংখ্যা ১ লাখ ৫০ হাজার। মিয়ানমারের রিজার্ভ সৈন্য রয়েছে ২০ হাজার। দেশটির বিমানবাহিনীতে রয়েছে ১৫ হাজার সদস্য এবং নৌবাহিনীতে রয়েছে ১৬ হাজার সেনা।
ঢাকা/শাহেদ