৫ ঘণ্টা পর ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক
Published: 13th, January 2025 GMT
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ার অংশে প্রায় ৫ ঘণ্টা পর যান চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে। দীর্ঘ এ যানজটে মহাসড়কে যাতায়াতকারী যাত্রীদের চরম ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে।
সোমবার (১৩ জানুয়ারি) দুপুর ১২টার দিকে মহাসড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক হয় বলে জানিয়েছেন ভবেরচর হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ হুমায়ুন কবির। এর আগে আজ সকাল ৭টার দিকে সড়কে যানজট সৃষ্টি হয়।
হাইওয়ে পুলিশ সূত্রে জানা যায়, সোমবার সকাল ৭টার দিকে মহাসড়কের গজারিয়া অংশের বাউশিয়া এলাকায় কুমিল্লাগামী লেনে সড়ক দুর্ঘটনা এবং যানবাহন বিকল হওয়ার কারণে যানজট সৃষ্টি হয়। সময় বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তা মহাসসড়কের গজারিয়া অংশের ১৩কিলোমিটার এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে। সকাল ১১টা পর্যন্ত মহাসড়কে যানজট লক্ষ্য করা যায়। ১১টা থেকে ১২ টা পর্যন্ত যানজটের পর ধীরগতিতে গাড়ি চলে। এরপর স্বাভাবিকভাবে যানবাহন চলতে শুরু করে।
আরো পড়ুন:
রাজবাড়ী-কুষ্টিয়া বাস চলাচল বন্ধ, বিপাকে যাত্রীরা
উখিয়ায় ট্রাকের চাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
ভবেরচর হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ হুমায়ুন কবির বলেন, “দুর্ঘটনা কবলিত এবং বিকল হওয়া গাড়িগুলো মহাসড়ক থেকে সরিয়ে নেওয়ার পর মহাসড়কে স্বাভাবিকভাবে যানবাহন চলছে। এখোন কোনো যানজট নেই।”
ঢাকা/রতন/মাসুদ
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
সামারিক শক্তিতে মিয়ানমারের চেয়ে ২ ধাপ এগিয়ে বাংলাদেশ
চলতি বছর সামরিক শক্তির দিক থেকে মিয়ানমারের চেয়ে দুই ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ। চলতি সপ্তাহে সামরিক শক্তি পর্যবেক্ষক প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার প্রকাশিত সূচকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সংস্থাটি তাদের প্রতিবেদনে জানিয়েছে, এই র্যাংকিংয়ের ক্ষেত্রে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রের সামরিক বাজেট। সেনাবাহিনীর আকার, নৌবাহিনী এবং বিমানবাহিনীর শক্তিকেও বিবেচনা করা হয়েছে সমীক্ষায়।
গ্লোবাল ফায়ারপাওয়ারের সূচক অনুযায়ী, বিশ্বে সামরিক শক্তির ক্ষেত্রে শীর্ষে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, এরপরে পরে রয়েছে রাশিয়া, চীন, ভারত ও দক্ষিণ কোরিয়া। পরমাণু শক্তিধর হলেও পাকিস্তানের অবস্থান ১২ নম্বরে। তালিকায় বাংলাদেশ রয়েছে ৩৫তম অবস্থানে। বাংলাদেশের আগে রয়েছে উত্তর কোরিয়া ও আর্জেন্টিনা। আর বাংলাদেশের প্রতিবেশী মিয়ানমার রয়েছে ৩৭তম অবস্থানে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যা ১৬ কোটির বেশি। এর মধ্যে প্রায় ৬ কোটি ৬১ লাখ মানুষ সামরিক বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার যোগ্য। বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীতে মোট সেনা সংখ্যা ১ লাখ ৬৩ হাজার। বাংলাদেশ বিমানবাহিনীতে রয়েছে ১৭ হাজার ৪০০ সদস্য এবং নৌবাহিনীতে রয়েছে ২৫ হাজার ১০০ সেনা।
অন্যদিকে, মিয়ানমারের মোট জনসংখ্যা ৫ কোটি ৭৫ লাখ। এর মধ্যে প্রায় ২ কোটি ২০ লাখ মানুষ সামরিক বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার যোগ্য। মিয়ানমারের সক্রিয় সৈন্য সংখ্যা ১ লাখ ৫০ হাজার। মিয়ানমারের রিজার্ভ সৈন্য রয়েছে ২০ হাজার। দেশটির বিমানবাহিনীতে রয়েছে ১৫ হাজার সদস্য এবং নৌবাহিনীতে রয়েছে ১৬ হাজার সেনা।
ঢাকা/শাহেদ