যে অভ্যাসগুলো ত্বকের তারুণ্য ধরে রাখে
Published: 13th, January 2025 GMT
বয়স বাড়তে শুরু করলে আমাদের ত্বক থেকে একটু একটু করে কোমলতা, সতেজতা হারিয়ে যেতে শুরু করে। কিন্তু স্বাস্থ্যকর অভ্যাস গড়ে তুলতে পারলে ত্বকের সতেজতা ধরে রাখা যায়। ‘ভেরি ওয়েল ফিট’ এর তথ্য অবলম্বনে জেনে নিন কোন কোন অভ্যাস ত্বকের জন্য ভালো।
নির্দিষ্ট সময় ঘুম থেকে ওঠা: সকালের সতেজ বাতাস শরীর ও মনকে ভালো করে দেয়। যারা সকালে নির্দিষ্ট সময়ে ঘুম থেকে ওঠেন এবং শ্বাসের ব্যয়াম করেন তাদের ত্বকে বয়সে ছাপ সহজে পড়ে না।
পানি পান করা: মানুষের শরীরের ৬০ শতাংশই পানি। দীর্ঘ সময় ঘুমানোর পরে শরীরের পানির প্রয়োজন হয। ঘুম ভাঙার পরেই এক গ্লাস কুসুম গরম পানি পান করা উচিত। পুষ্টিবিদরা বলেন, চা, কফি বা কোনো নাস্তা খাওয়ার আগে পানি পান করা শরীরের জন্য ভালো। এতে হজমের সমস্যা দূর হয়। ত্বক কোমল থাকে।
আরো পড়ুন:
আজ ‘ধন্যবাদ জানানোর দিন’
যেসব কারণে আপনি ভূমিকম্প টের পান না
গ্রিন-টি পান করা: সকালে নাস্তা গ্রহণের অন্তত ২০ মিনিট পরে এক কাপ গ্রিন টি পান করতে পারেন। এতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। চায়ে আছে পনিফেনল নামের উপাদান। যা ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়। এক কাপ গরম চা সকালে মন ভালো করে দেয়। কোলেস্টেরলমুক্ত রাখতে পারে গ্রিন টি।
সকালে হাঁটা: বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রতিদিন ঘুম থেকে উঠে হাঁটলে শরীর ও মন দুইই ভালো থাকে। হাঁটলে শরীরের কোষগুলো সজীব রাখে। ফলে শরীরে পর্যাপ্ত অক্সিজেন পৌঁছায়। এতে ত্বক সতেজ থাকে। সকালে হাঁটলে উপকারি কোলেস্টেরল বাড়ে-এর প্রভাবে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমে। প্রতিদিন ১০ মিনিট হাঁটার শরীরের জন্য খুব ভালো। সবুজ ঘাসে খালি পায়ে হাঁটতে পারলে আরও ভালো।
দিনের রুটিন অনুযায়ী কাজ শেষ করুন: কার্যতালিকা অনুযায়ী দিনের কাজ এগিয়ে নিতে পারেন। এতে কাজে পূর্ণ মনোযোগ দিতে পারবেন। মানসিক চাপ কম থাকবে। ত্বকে সহজে বলিরেখা পড়বে না।
ঢাকা/লিপি
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা কর্মকর্তার সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার উচ্চ প্রতিনিধির ফোনালাপ
যুক্তরাষ্ট্রের উপজাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অ্যালেক্স এন ওং বুধবার সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার হাই রিপ্রেজেন্টেটিভ (উচ্চ প্রতিনিধি) ড. খলিলুর রহমানের সঙ্গে টেলিকনফারেন্স করেছেন। দুই কর্মকর্তা পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন এবং যোগাযোগ অব্যাহত রাখতে সম্মত হয়েছেন।
প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার বাসসকে বলেন, নতুন মার্কিন প্রশাসন এবং বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের মধ্যে এটি এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ পর্যায়ের যোগাযোগ।
মার্কিন সরকার সম্প্রতি রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য ৭৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের নতুন আর্থিক সহায়তা নিশ্চিত করেছে। রোহিঙ্গা শরণার্থীদের সাহায্যের ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র সবচেয়ে বড় সরবরাহকারী। ২০১৭ সাল থেকে তারা প্রায় ২.৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার অবদান রেখেছে এবং জাতিসংঘকে জরুরি খাদ্য ও পুষ্টি সহায়তা প্রদান করে আসছে।
যুক্তরাষ্ট্র জুলাই বিদ্রোহের সময় বাংলাদেশের ছাত্রী প্রতিবাদী নেতাদের মর্যাদাপূর্ণ ম্যাডেলিন অ্যালব্রাইট অনারারি গ্রুপ অ্যাওয়ার্ড প্রদানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।