সরকারকে সাধুবাদ জানাল বৈষম্যবিরোধী কর্মচারী ফোরাম
Published: 12th, January 2025 GMT
তিন মন্ত্রণালয়ের (জনপ্রশাসন, স্বরাষ্ট্র ও পররাষ্ট্র) কর্মকর্তাদের নিয়োগ, বদলি ও শৃঙ্খলা বিষয়ে পরামর্শ দিতে কমিটি গঠন করায় অন্তর্বর্তী সরকারকে সাধুবাদ জানিয়েছে বৈষম্যবিরোধী কর্মচারী ঐক্য ফোরাম।
রোববার ফোরামের সমন্বয়ক এ বি এম আবদুস সাত্তারের পাঠানো বিবৃতিতে এ কথা জানানো হয়।
এতে বলা হয়, তিন মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব ও তদূর্ধ্ব পদের কর্মকর্তা; বিভাগীয় কমিশনার, জেলা প্রশাসক, ডিআইজি এবং পুলিশ সুপার পদে নিয়োগ, বদলি ও শৃঙ্খলা বিষয়ে পরামর্শ দেওয়ার লক্ষ্যে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে কমিটি গঠন করে গত ৯ জানুয়ারি প্রজ্ঞাপন জারি হয়। প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তাদের নির্বিঘ্নে দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে সিদ্ধান্তটি সময়োপযোগী। এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ায় ফোরামের পক্ষ থেকে অন্তর্বর্তী সরকারকে সাধুবাদ। পাশাপাশি সিদ্ধান্ত গ্রহণে কমিটিগুলো যাতে বিলম্ব না করে, সে ব্যাপারে সতর্ক থাকতে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
.উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
সম্মেলন বাতিল চেয়ে বিএনপির একাংশের বিক্ষোভ মিছিল
হোসেনপুর উপজেলার গোবিন্দপুর ইউনিয়ন বিএনপির সম্মেলন বাতিল চেয়ে দলের একাংশ বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে। শুক্রবার দুপুরে বিক্ষোভ মিছিল শেষে গোবিন্দপুর বাজারে সমাবেশ হয়।
সমাবেশে বক্তৃতা করেন ইউনিয়ন বিএনপির সদস্য সচিব শহীদুল ইসলাম, ইউনিয়ন যুবদলের সাবেক সভাপতি সিরাজ উদ্দিন, উপজেলা যুবদলের সদস্য সচিব এবিএম জহির উদ্দিন সোহেল, ইউনিয়ন বিএনপির সদস্য আব্দুস সাত্তার, নূরে আলম এরশাদ প্রমুখ। রোববার গোবিন্দপুর বাজারে সম্মেলন হওয়ার কথা রয়েছে।
বক্তারা বলেন, গোবিন্দপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম হিমেল ও তাঁর সহযোগীরা নিজেদের লোক নিয়ে সাজানো সম্মেলন করতে চাচ্ছেন। এটা দলের নেতাকর্মীরা মানে না। আওয়ামী লীগের দোসরদের নিয়ে করা কাউন্সিলের চিন্তা বাদ দিয়ে নির্যাতিত ত্যাগী নেতাকর্মীকে স্থান দিতে হবে।
এ বিষয়ে শফিকুল ইসলাম হিমেল বলেন, সম্মেলনের আয়োজন করেছে বিএনপি। মিছিল করেছে যুবদল। তাদের কোনো সাংগঠনিক এখতিয়ার নেই সম্মেলনের বিরুদ্ধে মিছিল করার।
এ প্রসঙ্গে সিরাজ উদ্দিনের ভাষ্য, কথাটা ঠিক নয়। ইউনিয়ন বিএনপির সদস্য সচিব শহীদুল ইসলামসহ একাধিক বিএনপি নেতা মিছিলে অংশ নিয়েছেন। তারা বক্তব্যও দিয়েছেন বলে দাবি তাঁর।
এ ব্যাপারে জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মাজহারুল ইসলাম ও হোসেনপুর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক জহিরুল ইসলাম মবিনকে একাধিকবার ফোন করা হয়। তাদের ফোন বন্ধ থাকায় বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।